Shubman Gill: পুরনো অভিজ্ঞতাই দেখাবে দিশা, মিনি বিশ্বকাপে মহারণের আগে শুভমনের মনে চলছে…

ICC Champions Trophy final: রবিবার চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ফাইনালে নামবে ভারত ও নিউজিল্যান্ড। তার আগে আইসিসির ওয়েবসাইটকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে শুভমন গিল জানিয়েছেন, অতীতের অভিজ্ঞতা থেকে আরও ধৈর্যশীল হওয়ার চেষ্টা করেছেন। তাড়াহুড়ো না করে এগিয়ে যাওয়ার জন্য দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ হয়েছেন।

Shubman Gill: পুরনো অভিজ্ঞতাই দেখাবে দিশা, মিনি বিশ্বকাপে মহারণের আগে শুভমনের মনে চলছে...

Mar 08, 2025 | 7:13 PM

দুবাই: চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ফাইনালে খেলার জন্য মুখিয়ে রয়েছেন ভারতের তরুণ তুর্কি শুভমন গিল (Shubman Gill)। এ বার মেন ইন ব্লু অপরাজিত থেকে মিনি বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠেছে। মহারণের আগে গিলের মুখে উঠে এল ২০২৩ সালের ওডিআই বিশ্বকাপের কথা। সেখানে অস্ট্রেলিয়ার কাছে হারতে হয়েছিল ভারতকে। সেটাই ছিল শুভমনের প্রথম আইসিসি টুর্নামেন্টের ফাইনাল। সেখান থেকে পাওয়া অভিজ্ঞতা এ বার মিনি বিশ্বকাপ ফাইনালে কাজে লাগাতে চান শুভমন। এই মুহূর্তে কী চলছে শুভমন গিলের মনে?

আইসিসির ওয়েবসাইটকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে শুভমন জানিয়েছেন, অতীতের অভিজ্ঞতা থেকে আরও ধৈর্যশীল হওয়ার চেষ্টা করেছেন। তাড়াহুড়ো না করে এগিয়ে যাওয়ার জন্য দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ হয়েছেন। শুভমন ওডিআই বিশ্বকাপ ফাইনাল হারের স্মৃতির কথা উল্লেখ করে বলেন, “অবশ্যই ওই ম্যাচে কিছুটা নার্ভাস ছিলাম। অনেককিছু শিখেছি সেখান থেকে। ওটা আমার প্রথম আইসিসি ফাইনাল ছিল। আমি উত্তেজিত ছিলাম। তবে আমার মনে হয়েছিল আমি সেখানে মেলে ধরার জন্য অনেকটা সময় নিয়েছিলাম। আমার মনে হয় বড় আইসিসি নটআউট ম্যাচে একটু আলাদা ভাবতে হয়। অন্যন্য সময় যেমনটা ভাবি, তার থেকে একটু বেশি ভেবে সেই ভাবনা কাজে লাগানো উচিত। আমরা ২০২৩ সালে বিশ্বকাপ ফাইনাল হেরেছিলাম। এরপর ২০২৪ সালে টি-২০ বিশ্বকাপ জিতলাম। আপাতত মনে হচ্ছে আমরা এই টুর্নামেন্টে ভালো জায়গায় রয়েছি।”

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ফাইনাল জিতলে ফ্যানেদের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারবে টিম ইন্ডিয়া। সেই কথা মাথায় রেখে শুভমন বলেন, “ফাইনালটা উত্তেজক হতে চলেছে। যদি আমরা জিততে পারি, তা হলে এই ফর্ম্যাটের শেষটা এ বছর ভালো করে করতে পারব। আমাদের কাছে একটা বড় সুযোগ নিজেদের প্রমাণ করার। আইসিসি টুর্নামেন্ট বা আইসিসি ইভেন্ট চললে আমাদের থেকে ফ্যানদের প্রত্যাশা বেশি থাকে। আর শেষ ২টো আইসিসি টুর্নামেন্টে আমরা ভালো খেলেছি এবং ফাইনালে পৌঁছেছি।”