AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Ishan Kishan: অনেক শিক্ষা হয়েছে, তরুণদের নোটিফিকেশন বন্ধ করার পরামর্শ ঈশান কিষাণের

ভারতের তরুণ উইকেটকিপার ব্যাটার ঈশান কিষাণ (Ishan Kishan) একটা সময় অনেক সমালোচনার শিকার হয়েছেন। এ বার তিনি তরুণদের সাফল্য পাওয়ার বার্তা দিতে গিয়ে জানিয়েছেন, সোশ্যাল মিডিয়া কতটা ব্যবহার করা দরকার।

Ishan Kishan: অনেক শিক্ষা হয়েছে, তরুণদের নোটিফিকেশন বন্ধ করার পরামর্শ ঈশান কিষাণের
Ishan Kishan: অনেক শিক্ষা হয়েছে, তরুণদের নোটিফিকেশন বন্ধ করার পরামর্শ ঈশান কিষাণের Image Credit: PTI
| Updated on: Oct 30, 2024 | 7:49 PM
Share

কলকাতা: দিনদিন সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করার প্রবণতা সকলের মধ্যে বাড়ছে। এই সোশ্যাল মিডিয়ার উপকারিতা, অপকারিতা দুই-ই আছে। অনেক তারকা ক্রিকেটার সোশ্যাল মিডিয়ায় যথেষ্ট সক্রিয়। এই সোশ্যাল মিডিয়া একদিকে যেমন পরিচিতির পরিধি বাড়ায়, তেমনই অনেক সময় সেখান থেকে ধেয়ে আসে তীব্র আক্রমণ। ক্রিকেটাররা রান করলে নেটদুনিয়ায় তাঁদের কার্যত পুজো করেন সকলে। আর রান না পেলে সমালোচনা করে তুলোধনা করে। ভারতের তরুণ উইকেটকিপার ব্যাটার ঈশান কিষাণ (Ishan Kishan) একটা সময় অনেক সমালোচনার শিকার হয়েছেন। এ বার তিনি তরুণদের সাফল্য পাওয়ার বার্তা দিতে গিয়ে জানিয়েছেন, সোশ্যাল মিডিয়া থেকে দূরে থাকা ভালো। আর কী বলেছেন ঝাড়খণ্ডের উইকেটকিপার ব্যাটার?

সোশ্যাল মিডিয়ার নেতিবাচক মন্তব্য জীবনে প্রভাব ফেলে? টাইমস অব ইন্ডিয়াকে দেওয়া এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকারে ঈশান কিষাণ এ বিষয়ে বলেন, ‘সোশ্যাল মিডিয়ায় নেতিবাচক অনেক কিছু থাকে। কোনও ক্রিকেটার ভালো না খেললে মানুষজন তাঁকে ট্রোল করে। এটা স্বাভাবিক। আমি মনে করি সকল ক্রীড়াবিদদের এটা মেনে নেওয়া উচিত। এর জন্য ভেঙে পড়লে চলবে না। আর এটা নিয়ে হইহই করার মতোও কিছু নেই। আমি মনে করি বিষয়টা উপভোগ করা উচিত। কারণ দিনের শেষে দেখা যায়, যেদিন ভালো পারফর্ম করেন ক্রিকেটাররা, তখন সকলে প্রশংসাও করেন।’

ঈশান সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রোলিং নিয়ে বলতে গিয়ে হার্দিক পান্ডিয়ার উদাহরণ দেন। তিনি বলেন, ‘হার্দিকের সঙ্গে এটা হয়েছিল। ওকে অনেকে ট্রোল করছিল। কিন্তু ও নিজের কাজটা করে গিয়েছে। বিশ্বকাপে ভালো পারফর্ম করেছে। আর এখন সবাই ওকে দেখতে পাচ্ছে। এটা একটা বড় উদাহরণ। নেতিবাচক বিষয় তো থাকবেই সোশ্যাল মিডিয়ায়, সেখান থেকে একটা নিরপেক্ষ পয়েন্ট খুঁজে বের করতে হবে। তা হলেই কিছুটা সহজ হবে। সোশ্যাল মিডিয়া কারও নিয়ন্ত্রণে নেই। যাই হোক না কেন, ঠিক আছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশি ঢুকে পড়ার মানে হয় না। আমি যখন তরুণদের সঙ্গে কথা বলি, তাদের জানাই সোশ্যাল মিডিয়া থেকে যত দূরে থাকা যায়, তত ভালো।’

মনকে যাতে সোশ্যাল মিডিয়া বিচলিত না করতে পারে, তাই ঈশান তা নিয়ে বেশি ভাবেন না। এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘সোশ্যাল মিডিয়ায় যা কিছু ঘটছে, আমি সেই সবকিছুর বিষয়ে অবগত। আর হ্যাঁ আমি নোটিফিকেশন কখনও বন্ধ করে রাখিনি। আমি মনে করি দিনের শেষে ভালো পারফর্ম করলে, সেটা আখেরে আমার জন্যই লাভ।’