Gautam Gambhir-Ashish Nehra: কেমন কোচ নেহরা আর গম্ভীর… মুখ খুললেন দু’জনের ‘কমন’ ছাত্র!

India Vs England Test Series: কী ভাবে হতে হয় ভালো ক্যাপ্টেন। দুই কোচই তাঁর কেরিয়ারে দু'রকম ভাবে এসেছেন। পরিণত করেছেন তাঁকে। এগিয়ে দিয়েছেন। এই দুই কোচই তাঁর জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। সেই গৌতম গম্ভীর আর আশিস নেহরাকে নিয়ে মুখ খুললেন ছাত্র।

Gautam Gambhir-Ashish Nehra: কেমন কোচ নেহরা আর গম্ভীর... মুখ খুললেন দুজনের কমন ছাত্র!
Image Credit source: PTI FILE

| Edited By: দীপঙ্কর ঘোষাল

Jun 17, 2025 | 4:02 PM

কলকাতা: দু’জনকেই তিনি চেনেন খুব ভালো করে। যে কোনও পরিস্থিতিতে, প্রয়োজনে এই দু’জনের কাছেই ছোটেন। একজন যদি ব্যাটিংয়ের পরামর্শ দেন, সাফল্যের মন্ত্র দেন, অন্যজন তবে তাঁকে শেখান বোলিং চেঞ্জ করতে হয় কী ভাবে। কী ভাবে হতে হয় ভালো ক্যাপ্টেন। দুই কোচই তাঁর কেরিয়ারে দু’রকম ভাবে এসেছেন। পরিণত করেছেন তাঁকে। এগিয়ে দিয়েছেন। এই দুই কোচই তাঁর জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। সেই গৌতম গম্ভীর আর আশিস নেহরাকে নিয়ে মুখ খুললেন শুভমন গিল।

গত মরসুমেই কাছ থেকে দেখা দু’জনকে। আইপিএলের নেতৃত্ব তাঁর কাঁধে তুলে দিয়েছিল গুজরাট টাইটান্স। নতুন নেতা হিসেবে কোচ আশিসের সঙ্গে কাজ শুরু করেন। টিমকে জেতাতে পারেননি হয়তো, প্লে-অফে তুলেছিলেন। সবচেয়ে বড় কথা হল, নেহরা তাঁর দীর্ঘ অভিজ্ঞতা দিয়ে গিলকে তৈরি করে দিয়েছেন অনেকটা। বিশেষ করে বোলারদের চেনার চোখ তৈরি করে দিয়েছেন। গম্ভীরকেও গত মরসুম থেকেই দেখছেন ভারতীয় দলে। তরুণ ক্রিকেটার হিসেবে নতুন কোচের ভরসা পেয়েছেন। পাশেও থেকেছেন ভালো-খারাপ সময়ে। ক্যাপ্টেন হিসেবেও কাজ শুরু করে দিয়েছেন গম্ভীরের সঙ্গে।

দীনেশ কার্তিককে স্কাই ক্রিকেটে সাক্ষাৎকার দেওয়ার সময় শুভমন বলেছেন, ‘এই দু’জনকে ব্যাখ্যা করা কিন্তু বেশ মজার ব্যাপার। আশুপার (আশিস) কাছাকাছি খুব সহজে যাওয়া যায়। ভীষণ খোলামেলা মানুষ। এই ব্যাপারটা কিন্তু ওর চরিত্রেও দেখা যায়। কোচিং স্টাইলেও ফুটে ওঠে। নিজেকে তুলে ধরতে কুন্ঠা করেন না। সেখানে গৌতম ভাই কিন্তু অনেক বেশি দায়বদ্ধ, কাজের প্রতি তাগিদ অনেক বেশি। শুধু তাই নয়, টিমের সঙ্গে বোঝাপড়ার ক্ষেত্রেও অনেক বেশি পরিষ্কার। প্লেয়ারের কাছ থেকে কী চাইছেন, একজন প্লেয়ারের কেমন মানসিকতা থাকা দরকার, সেটা স্পষ্ট বুঝিয়ে দেন।’

একই সঙ্গে শুভমন বলেছেন, ‘আমার মনে হয় মানসিকতা হোক আর কাজের ক্ষেত্রে, টিম হোক আর প্লেয়ার, গৌতম ভাই অনেক বেশি ফোকাসড। আসলে দু’জনই দু’রকমের মানুষ। তবে দিনের শেষে কিন্তু দুটো মানুষই একটাই লক্ষ্য সামনে রেখে কাজ করেন। হতে পারে পথ আলাদা, কিন্তু একই লক্ষ্যে পৌঁছতে চায় দু’জন।’