Shubman Gill: অধিনায়কের মতো আচরণ! দলের স্বার্থে নিজের মাইনে কমাতে তৈরি শুভমন গিল
GT, IPL: গত মরসুমে হার্দিক পান্ডিয়া মুম্বই ইন্ডিয়ান্সে চলে যাওয়ার পর শুভমন গিলকে গুজরাটের ক্যাপ্টেন বানানো হয়। তাঁর নেতৃত্বে টাইটান্স ১৭তম আইপিএলে ৮ নম্বরে শেষ করেছিল। তারপরও তাঁকেই আগামী মরসুমে ক্যাপ্টেন হিসেবে চাইছে গুজরাট।
কলকাতা: আইপিএলের রিটেনশন (IPL Retention) নিয়ে হইচই ভারতীয় ক্রিকেট মহলে। আগামিকাল বিকেল ৫টার মধ্যে বোর্ডের কাছে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি রিটেন করা ক্রিকেটারদের তালিকা জমা দেবে। তার আগে কোন দল কোন কোন ক্রিকেটারকে ধরে রাখতে পারে, তা নিয়ে নানা আলোচনা চলছে। এ বার গুজরাট টাইটান্সের (Gujarat Titans) ক্যাপ্টেনের বড় সিদ্ধান্ত সামনে এসেছে। তিনি নিজেই নাকি টিমকে জানিয়েছেন, দলের স্বার্থে বেতন কমাতেও তৈরি শুভমন গিল (Shubman Gill)।
২০২২ সালে আইপিএলের মঞ্চে আত্মপ্রকাশ গুজরাট টাইটান্সের। পরপর দুটো মরসুম গুজরাটের ক্যাপ্টেন ছিলেন হার্দিক পান্ডিয়া। তাঁর নেতৃত্বে ২০২২ সালে আইপিএল চ্যাম্পিয়ন হয় টাইটান্সরা। এরপর গত মরসুমে হার্দিক পান্ডিয়া মুম্বই ইন্ডিয়ান্সে চলে যাওয়ার পর শুভমন গিলকে গুজরাটের ক্যাপ্টেন বানানো হয়। তাঁর নেতৃত্বে টাইটান্স ১৭তম আইপিএলে ৮ নম্বরে শেষ করেছিল। তারপরও তাঁকেই আগামী মরসুমে ক্যাপ্টেন হিসেবে চাইছে গুজরাট। দলের ভরসার মান রাখতে তাই বড় সিদ্ধান্ত নিয়েছেন পঞ্জাব তনয়। আইপিএলের এক সূত্র সংবাদসংস্থা পিটিআইকে বলেন, ‘বেতন কমাতে তৈরি শুভমন গিল। তিনি চান যেন দলের মূল প্লেয়ারদের ধরে রাখা যায়। এবং একটা শক্তিশালী দল তৈরি করা যায়।’
এই খবরটিও পড়ুন
পিটিআইয়ের রিপোর্ট অনুযায়ী গুজরাট টাইটান্স প্রথম যে ক্রিকেটারকে ধরে রাখবে, তিনি হলেন আফগানিস্তানের তারকা স্পিনার রশিদ খান। এরপর দ্বিতীয় প্লেয়ার হিসেবে শুভমন গিলকে রিটেন করবে গুজরাট। এ ছাড়াও গুজরাট টাইটান্স চাইছে সাই সুদর্শন, রাহুল তেওয়াটিয়া ও শাহরুখ খানকে ধরে রাখতে। এই পাঁচ ক্রিকেটারকে ছাড়া রাইট টু ম্যাচ কার্ড ব্যবহার করে আরও এক ক্রিকেটারকে ধরে রাখতে পারবে গুজরাট।
Shubman Gill has agreed for less pay to retain the core players for Gujarat Titans. [Sahil Malhotra from TOI]
– THE LEADER, GILL. 🫡 pic.twitter.com/IYtLyleIeL
— Johns. (@CricCrazyJohns) October 30, 2024
আইপিএলের রিটেনশন নিয়ম অনুযায়ী কোনও দল প্রথম পছন্দের যে প্লেয়ারকে ধরে রাখবে তিনি পাবেন ১৮ কোটি টাকা। দ্বিতীয় পছন্দের ক্রিকেটার পাবেন ১৪ কোটি টাকা। এ ছাড়া তৃতীয় পছন্দের ক্রিকেটার পাবেন ১১ কোটি। আর আনক্যাপড প্লেয়াররা পাবেন ৪ কোটি টাকা।