AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Harry Kane: কাতারে নিষেধ মানতে নারাজ হ্যারি কেন! কেন?

ইতিমধ্যেই ‘ডু'জ এন্ড ‘ডোন্টস’ এর তালিকা প্রকাশ করেছে ফিফা। তবে যাই নিষেধাজ্ঞা থাকুক, বৈষম্যের প্রতি রুখে দাঁড়াবেন বলে জানিয়েছেন ইংল্যান্ডের অধিনায়ক হ্যারি কেন।

Harry Kane: কাতারে নিষেধ মানতে নারাজ হ্যারি কেন! কেন?
Image Credit: Twitter
| Edited By: | Updated on: Nov 12, 2022 | 6:30 AM
Share

দোহা: বাকি আর কয়েকটা দিন। তারপরেই শুরু হতে চলেছে ২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ (FIFA World Cup 2022)। এই প্রথম মধ্যপ্রাচ্যের কোনও দেশে বসছে ফুটবল বিশ্বকাপের আসর। শ্রমিকদের মৃত্যু, সমকামিতা নিয়ে আপত্তি-সহ বিভিন্ন সিদ্ধান্তের জন্য আয়োজক দেশ রক্ষণশীল কাতারকে (Qatar) কম সমালোচনার মুখে পড়তে হয়নি। তারই মধ্যে ইতিমধ্যেই ‘ডু’জ এন্ড ‘ডোন্টস’ এর তালিকা প্রকাশ করেছে ফিফা (Fifa)। তবে যাই নিষেধাজ্ঞা থাকুক, বৈষম্যের প্রতি রুখে দাঁড়াবেন বলে জানিয়েছেন ইংল্যান্ডের অধিনায়ক হ্যারি কেন। কীভাবে? তুলে ধরল TV9 Bangla

মধ্যপ্রাচ্যের রক্ষণশীল দেশ কাতারে সমকামিতা নিয়ে প্রচুর কড়াকড়ি রয়েছে। প্রকাশ্যে চুমু খাওয়া, রেনবো ফ্ল্যাগ ওড়ানোর মতো কাজের জন্য শাস্তি পর্যন্ত হতে পারে বলে জানিয়েছে কাতার।এই নিয়ে নানান মহলে শুরু হয়েছে বিতর্ক। হ্যারি কেনের দলের ওয়্যাগসদের জন্য তৈরি হয়েছে একটি লম্বা চওড়া তালিকা। যাতে রয়েছে কাতারে বিশ্বকাপ চলাকালীন ইংল্যান্ডের ফুটবলারদের স্ত্রী-বান্ধবীদের কোনটা করণীয় আর কোনটা নয়। থ্রি লায়ন্সরা কাতারের কোনও নিয়ম লঙ্ঘন করলে তাঁদের জরিমানাও হবে।

সব নিষেধাজ্ঞাকে উড়িয়ে দিয়ে ইউরোপের ন’টি দেশ সিদ্ধান্ত নিয়েছে সমকামিতাকে সম্মান জানিয়ে তাদের দেশের অধিনায়করা বিশ্বকাপে এক ধরনের বাহুবন্ধনী পরে মাঠে নামবেন। তাতে লেখা থাকবে ‘একটাই ভালবাসা’। ইউরোপের দেশগুলির অধিনায়কদের হাতে এই ধরনের বাহুবন্ধনী দেখা যাবে। ইংল্যান্ড, ফ্রান্স, জার্মানির মতো দেশের অধিনায়করা এই বাহুবন্ধনী পরবেন। এই সিদ্ধান্ত কে পূর্ণ সমর্থন করে ইংল্যান্ডের অধিনায়ক হ্যারি কেন জানান, তিনি কোনও নিষেধাজ্ঞা মানবেন না। জরিমানার পরোয়া করেন না তিনি। তাঁকে দেখা যাবে এই বাহুবন্ধনীতেই। তাঁর বক্তব্য, “অধিনায়ক হিসাবে মাঠে আমরা একে অপরের বিরুদ্ধে লড়াই করি। কিন্তু আমাদের উচিত সব ধরনের বৈষম্যের বিরুদ্ধে এক হওয়া। সমাজ যখন ভাগ হয়ে যাচ্ছে সেই সময় এই বার্তা দেওয়া খুব গুরুত্বপূর্ণ।”