গাড়ি কেনা থেকে গাড়ির ডেলিভারি (Car Delivery) ইস্তক, সমগ্র পদ্ধতিটা নিয়ে ক্রেতাদের মধ্যে একটা চাপা টেনশন কাজ করে। ডেলিভারি ঠিক সময়ে পাওয়া যাবে কি না, ডেলিভারির পরে বাড়ি পর্যন্ত গাড়িটা চালিয়ে কে নিয়ে আসবে – এমনই নানাবিধ প্রশ্নের উদয় হয় গাড়ি মালিকদের মনে। এর আগে আমরা অনেক বারই দেখেছি গাড়ি ডেলিভারি নিতে গিয়ে বড়সড় বিপত্তি। আবারও সেই একই কাণ্ড ঘটল। এবারে ঘটনাস্থল বেঙ্গালুরু (Bengaluru) আর গাড়িটি মাহিন্দ্রা থার (Mahindra Thar)। ডেলিভারি নেওয়ার পরে ব্র্যান্ড-নিউ মাহিন্দ্রা থার গাড়িটি শোরুম থেকে বের করার সময়ই বিপত্তি ঘটল। আর একটু হলে নীচেই পড়ে যেত বিশালাকার সেই মাহিন্দ্রা থার।
ঘটনার ছবি এবং ভিডিয়ো নেটমাধ্যমে ব্যাপক ভাইরাল হয়েছে। তবে কী ভাবে এই কাণ্ড ঘটল, তার নেপথ্যে রয়েছে একটি কাহিনি। এর আগে অনেক বারই গাড়ি ডেলিভারি নেওয়ার পরে দুর্ঘটনা হয়েছে, যেগুলির মূল কারণ ছিল অটোমেটিক গাড়ি কী ভাবে হ্যান্ডল করতে হয় সে সম্পর্কে চালকের কোনও ধারণা না থাকা। এবারও সেই একই কাণ্ড ঘটল।
ভাইরাল হওয়া সেই ছবিতে দেখা যাচ্ছে, দুর্ঘটনার সময় অর্থাৎ গাড়িটি যখন শোরুমের রেলিং ভেঙে ফেলছে, তখনও চালকের আসনে একজন রয়েছেন। আর তার পরে পিছিয়ে গিয়ে আবার শোরুমের গ্লাসও ভেঙে ফেলে গাড়িটি। চালকের সৌভাগ্য যে, শোরুমে একটি রেলিং ছিল, না হলে সেই গাড়ি নিয়ে সোজা নীচে পড়তেন! তাতে গাড়িরও দফারফা হত আর চালককেও যেতে হত হাসপাতালে।
ছবিতে দেখা গিয়েছে, গাড়িটির ব্যাকহো বাঁচিয়ে দিয়েছে চালককে। ভিডিয়োতেও দেখা গিয়েছে যে, ব্যাকহো-র দৌলতে নীচে পড়া তেকে গাড়িটিকে বাঁচানো গিয়েছে। কিন্তু কী কারণে ঘটল এই দুর্ঘটনা? আসলে মাহিন্দ্রা থার একটি অটোমেটিক গাড়ি। মূলত ব্রেক এবং অ্যাক্সিলেটার প্যাডেলের মধ্যে গুলিয়ে ফেলেছিলেন গাড়ির ড্রাইভার বা কাস্টমার। আর সেই কারণেই নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেছিলেন।
গত বছর একটি টাটা টিয়াগোর গাড়ির সঙ্গে এমনতর কাণ্ড ঘটেছিল। শোরুমের ফার্স্ট ফ্লোর থেকে সেই গাড়িটি নীচে পড়ে গিয়েছিল। এদিকে গাড়ির কাস্টমার শোরুমের ভিতরে গাড়ি ফিচার্স বুঝে নিচ্ছিলেন এবং গাড়ির চাবি ছিল সেই শোরুমের ভিতরেই। পরে সিসিটিভি ফুটেজ থেকে দেখা য়ায়, অটোমেটিক্যালি গাড়িটি চলতে শুরু করে দিয়েছিল এবং শোরুমের গ্লাস ওয়াল ভেঙে তা নীচে পড়ে।
শুধু টাটা টিয়াগো নয়। তার আগে একটি কিয়া কার্নিভাল, একটি ফোক্সভাগেন পোলো গাড়ির ক্ষেত্রেও এমনই কাণ্ড ঘটেছিল। তাই গাড়ি ডেলিভারি নেওয়ার সময় কোনও ভাবেই নতুন ড্রাইভার বা অনভিজ্ঞ ব্যক্তিকে নিয়ে যাওয়া উচিৎ নয়। মনে রাখতে হবে, হাজার হলেও সেই গাড়িটি নতুন। স্বাভাবিক ভাবেই অন্য গাড়ি যা ব্যবহার দেখায়, নতুন গাড়ি তা দেখাবে না। এই ধরনের দুর্ঘটনা বারবার অনভিজ্ঞ ড্রাইভারদের ক্ষেত্রেই ঘটে থাকে।
আরও পড়ুন: নজরকাড়া লুক ও ফিচার্স নিয়ে আসছে Fiat Panda, সবথেকে সস্তার ইলেকট্রিক গাড়ি
আরও পড়ুন: দাম বাড়ল টাটার পাঞ্চ মডেলের গাড়ির, কেন এমন হল আর নতুন দাম সম্বন্ধে সবিস্তারে জেনে নিন…
আরও পড়ুন: ৭১ সালের ভিন্টেজ গাড়ি ল্যান্ড রোভার থ্রি কিনলেন মহেন্দ্র সিং ধোনি
গাড়ি কেনা থেকে গাড়ির ডেলিভারি (Car Delivery) ইস্তক, সমগ্র পদ্ধতিটা নিয়ে ক্রেতাদের মধ্যে একটা চাপা টেনশন কাজ করে। ডেলিভারি ঠিক সময়ে পাওয়া যাবে কি না, ডেলিভারির পরে বাড়ি পর্যন্ত গাড়িটা চালিয়ে কে নিয়ে আসবে – এমনই নানাবিধ প্রশ্নের উদয় হয় গাড়ি মালিকদের মনে। এর আগে আমরা অনেক বারই দেখেছি গাড়ি ডেলিভারি নিতে গিয়ে বড়সড় বিপত্তি। আবারও সেই একই কাণ্ড ঘটল। এবারে ঘটনাস্থল বেঙ্গালুরু (Bengaluru) আর গাড়িটি মাহিন্দ্রা থার (Mahindra Thar)। ডেলিভারি নেওয়ার পরে ব্র্যান্ড-নিউ মাহিন্দ্রা থার গাড়িটি শোরুম থেকে বের করার সময়ই বিপত্তি ঘটল। আর একটু হলে নীচেই পড়ে যেত বিশালাকার সেই মাহিন্দ্রা থার।
ঘটনার ছবি এবং ভিডিয়ো নেটমাধ্যমে ব্যাপক ভাইরাল হয়েছে। তবে কী ভাবে এই কাণ্ড ঘটল, তার নেপথ্যে রয়েছে একটি কাহিনি। এর আগে অনেক বারই গাড়ি ডেলিভারি নেওয়ার পরে দুর্ঘটনা হয়েছে, যেগুলির মূল কারণ ছিল অটোমেটিক গাড়ি কী ভাবে হ্যান্ডল করতে হয় সে সম্পর্কে চালকের কোনও ধারণা না থাকা। এবারও সেই একই কাণ্ড ঘটল।
ভাইরাল হওয়া সেই ছবিতে দেখা যাচ্ছে, দুর্ঘটনার সময় অর্থাৎ গাড়িটি যখন শোরুমের রেলিং ভেঙে ফেলছে, তখনও চালকের আসনে একজন রয়েছেন। আর তার পরে পিছিয়ে গিয়ে আবার শোরুমের গ্লাসও ভেঙে ফেলে গাড়িটি। চালকের সৌভাগ্য যে, শোরুমে একটি রেলিং ছিল, না হলে সেই গাড়ি নিয়ে সোজা নীচে পড়তেন! তাতে গাড়িরও দফারফা হত আর চালককেও যেতে হত হাসপাতালে।
ছবিতে দেখা গিয়েছে, গাড়িটির ব্যাকহো বাঁচিয়ে দিয়েছে চালককে। ভিডিয়োতেও দেখা গিয়েছে যে, ব্যাকহো-র দৌলতে নীচে পড়া তেকে গাড়িটিকে বাঁচানো গিয়েছে। কিন্তু কী কারণে ঘটল এই দুর্ঘটনা? আসলে মাহিন্দ্রা থার একটি অটোমেটিক গাড়ি। মূলত ব্রেক এবং অ্যাক্সিলেটার প্যাডেলের মধ্যে গুলিয়ে ফেলেছিলেন গাড়ির ড্রাইভার বা কাস্টমার। আর সেই কারণেই নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেছিলেন।
গত বছর একটি টাটা টিয়াগোর গাড়ির সঙ্গে এমনতর কাণ্ড ঘটেছিল। শোরুমের ফার্স্ট ফ্লোর থেকে সেই গাড়িটি নীচে পড়ে গিয়েছিল। এদিকে গাড়ির কাস্টমার শোরুমের ভিতরে গাড়ি ফিচার্স বুঝে নিচ্ছিলেন এবং গাড়ির চাবি ছিল সেই শোরুমের ভিতরেই। পরে সিসিটিভি ফুটেজ থেকে দেখা য়ায়, অটোমেটিক্যালি গাড়িটি চলতে শুরু করে দিয়েছিল এবং শোরুমের গ্লাস ওয়াল ভেঙে তা নীচে পড়ে।
শুধু টাটা টিয়াগো নয়। তার আগে একটি কিয়া কার্নিভাল, একটি ফোক্সভাগেন পোলো গাড়ির ক্ষেত্রেও এমনই কাণ্ড ঘটেছিল। তাই গাড়ি ডেলিভারি নেওয়ার সময় কোনও ভাবেই নতুন ড্রাইভার বা অনভিজ্ঞ ব্যক্তিকে নিয়ে যাওয়া উচিৎ নয়। মনে রাখতে হবে, হাজার হলেও সেই গাড়িটি নতুন। স্বাভাবিক ভাবেই অন্য গাড়ি যা ব্যবহার দেখায়, নতুন গাড়ি তা দেখাবে না। এই ধরনের দুর্ঘটনা বারবার অনভিজ্ঞ ড্রাইভারদের ক্ষেত্রেই ঘটে থাকে।
আরও পড়ুন: নজরকাড়া লুক ও ফিচার্স নিয়ে আসছে Fiat Panda, সবথেকে সস্তার ইলেকট্রিক গাড়ি
আরও পড়ুন: দাম বাড়ল টাটার পাঞ্চ মডেলের গাড়ির, কেন এমন হল আর নতুন দাম সম্বন্ধে সবিস্তারে জেনে নিন…
আরও পড়ুন: ৭১ সালের ভিন্টেজ গাড়ি ল্যান্ড রোভার থ্রি কিনলেন মহেন্দ্র সিং ধোনি