এ এক আজব গাড়ি। একই সঙ্গে চলবে ডাঙায়, আবার জলেও (Amphibious Car)। মানে রাস্তায় দ্রুত গতিতে ছোটানোর পাশাপাশি এই গাড়ি নিয়ে জল সফরেও যেতে পারবেন। এক বাবা-ছেলের জুটি একটি ফোর্ড ফিয়েস্টা (Seventh Generation Ford Fiesta) গাড়ির খোলনলচে বদলে এমনটাই রূপ দিয়েছেন। সম্প্রতি ইউটিউবে একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে। সেখানে দেখা গিয়েছে একটি সেভেন্থ জেনারেশন ফোর্ড ফিয়েস্টা গাড়িকে একদম নতুন লুক দেওয়া হয়েছে। উভচর প্রাণী অর্থাৎ যারা জলে, স্থলে দু’জায়গাতেই বাস করতে পারে, তাদের মতোই এই গাড়িও জল-স্থল, দু’জায়গাতেই চলতে পারে। একটি নৌকার বিভিন্ন ফিচারও এখন রয়েছে ওই ফোর্ড ফিয়েস্টা গাড়ির মডেলে।জানা গিয়েছে, এই গাড়ি তৈরি হয়েছে ইউনাইটেড কিংডমে।
লকডাউনে বসে ওই বাবা-ছেলের জুটি এই অভিনব গাড়ি তৈরি করেছেন। গাড়ির উপরের অংশে ডিজাইন একই রকম রয়েছে। অর্থাৎ সেভেন্থ জেনারেশন ফোর্ড ফিয়েস্টা দেখতে যেমন হয়, গাড়ির উপরের অংশ সেই রকমই দেখতে। পরিবর্তন হয়েছে গাড়ির নীচের ভাগে। গাড়ির নীচের অংশ দেখতে অনেকটা নৌকার মতো। ফাইবার গ্লাস দিয়ে তৈরি হয়েছে এই নৌকার মতো অংশ। আর টায়ার নির্মাণ করা হয়েছে স্টক ফিয়েস্টা অ্যালয় দিয়ে।
শুধু গাড়ির ডিজাইনে নয়, প্রযুক্তিগত ভাবেও কিছু নতুন ফিচার যুক্ত হয়েছে এই গাড়িতে। গাড়ির পিছনের সিটের পিছনের অংশে রাখা গিয়েছে ইঞ্জিন। আগের থেকে পরিবর্তন হয়েছে ইঞ্জিনের জায়গার। আর এগজস্ট অর্থাৎ ধোঁয়া বেরনোর অংশটি উপরের দিকে তুলে আনা হয়েছে। হুইলবেসের আয়তন বাড়ানো হয়েছে এবং মাঝে একটা ইঞ্জিন বসানো হয়েছে। আর খুলে নেওয়া হয়েছে গাড়ির ছাদ। তার ফলে রাস্তায় চড়ুন বা জলের মধ্যে, এই গাড়িতে বসলেই খোলা আকাশ দেখতে পাবেন। সেই সঙ্গে পাবেন হাওয়ার আমেজ।
জলের মধ্যে চলার জন্য এই আধুনিক গাড়িতে রয়েছে প্রপেলার। একটি ট্রান্সফার কেসের সাহায্যে এই প্রপেলারের মধ্যে শক্তি সঞ্চালিত হয়। প্রপেলার নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য রয়েছে প্যাডেল। এছাড়াও স্টিয়ারিং হুইল অনুযায়ী ডানদিক এবং বাঁদিকে ঘোরানো হবে রাডার্স। জলে চললে এই গাড়ির সর্বোচ্চ গতি ঘণ্টায় ১৩ কিলোমিটার।
এই আজব গাড়ির ভিডিয়ো দেখে কিন্তু বেজায় খুশি হয়েছেন গাড়ি প্রেমীরা। এমন গাড়ি যা জলেও চলবে আবার স্থলেও, সত্যিই যে এমনটা হতে পারে বাস্তবে সেটাই করে দেখিয়েছেন যুক্তরাজ্যের এই বাবা-ছেলের জুটি। অনেকেই তাঁদের কাছে সাহায্যও চেয়েছেন নিজেদের পুরনো গাড়ি এভাবে পরিবর্তন করার জন্য।
আরও পড়ুন- ক্যাস্ট্রল সুপার মেকানিক ২০২১: ফাইনালে সেরা ৫০ মেকানিক
আরও পড়ুন- Honda CBR1000RR-R Fireblade: ১০ লাখ টাকা সস্তা হল হন্ডার এই বাইক, তাহলে দাম কত ছিল?
এ এক আজব গাড়ি। একই সঙ্গে চলবে ডাঙায়, আবার জলেও (Amphibious Car)। মানে রাস্তায় দ্রুত গতিতে ছোটানোর পাশাপাশি এই গাড়ি নিয়ে জল সফরেও যেতে পারবেন। এক বাবা-ছেলের জুটি একটি ফোর্ড ফিয়েস্টা (Seventh Generation Ford Fiesta) গাড়ির খোলনলচে বদলে এমনটাই রূপ দিয়েছেন। সম্প্রতি ইউটিউবে একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে। সেখানে দেখা গিয়েছে একটি সেভেন্থ জেনারেশন ফোর্ড ফিয়েস্টা গাড়িকে একদম নতুন লুক দেওয়া হয়েছে। উভচর প্রাণী অর্থাৎ যারা জলে, স্থলে দু’জায়গাতেই বাস করতে পারে, তাদের মতোই এই গাড়িও জল-স্থল, দু’জায়গাতেই চলতে পারে। একটি নৌকার বিভিন্ন ফিচারও এখন রয়েছে ওই ফোর্ড ফিয়েস্টা গাড়ির মডেলে।জানা গিয়েছে, এই গাড়ি তৈরি হয়েছে ইউনাইটেড কিংডমে।
লকডাউনে বসে ওই বাবা-ছেলের জুটি এই অভিনব গাড়ি তৈরি করেছেন। গাড়ির উপরের অংশে ডিজাইন একই রকম রয়েছে। অর্থাৎ সেভেন্থ জেনারেশন ফোর্ড ফিয়েস্টা দেখতে যেমন হয়, গাড়ির উপরের অংশ সেই রকমই দেখতে। পরিবর্তন হয়েছে গাড়ির নীচের ভাগে। গাড়ির নীচের অংশ দেখতে অনেকটা নৌকার মতো। ফাইবার গ্লাস দিয়ে তৈরি হয়েছে এই নৌকার মতো অংশ। আর টায়ার নির্মাণ করা হয়েছে স্টক ফিয়েস্টা অ্যালয় দিয়ে।
শুধু গাড়ির ডিজাইনে নয়, প্রযুক্তিগত ভাবেও কিছু নতুন ফিচার যুক্ত হয়েছে এই গাড়িতে। গাড়ির পিছনের সিটের পিছনের অংশে রাখা গিয়েছে ইঞ্জিন। আগের থেকে পরিবর্তন হয়েছে ইঞ্জিনের জায়গার। আর এগজস্ট অর্থাৎ ধোঁয়া বেরনোর অংশটি উপরের দিকে তুলে আনা হয়েছে। হুইলবেসের আয়তন বাড়ানো হয়েছে এবং মাঝে একটা ইঞ্জিন বসানো হয়েছে। আর খুলে নেওয়া হয়েছে গাড়ির ছাদ। তার ফলে রাস্তায় চড়ুন বা জলের মধ্যে, এই গাড়িতে বসলেই খোলা আকাশ দেখতে পাবেন। সেই সঙ্গে পাবেন হাওয়ার আমেজ।
জলের মধ্যে চলার জন্য এই আধুনিক গাড়িতে রয়েছে প্রপেলার। একটি ট্রান্সফার কেসের সাহায্যে এই প্রপেলারের মধ্যে শক্তি সঞ্চালিত হয়। প্রপেলার নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য রয়েছে প্যাডেল। এছাড়াও স্টিয়ারিং হুইল অনুযায়ী ডানদিক এবং বাঁদিকে ঘোরানো হবে রাডার্স। জলে চললে এই গাড়ির সর্বোচ্চ গতি ঘণ্টায় ১৩ কিলোমিটার।
এই আজব গাড়ির ভিডিয়ো দেখে কিন্তু বেজায় খুশি হয়েছেন গাড়ি প্রেমীরা। এমন গাড়ি যা জলেও চলবে আবার স্থলেও, সত্যিই যে এমনটা হতে পারে বাস্তবে সেটাই করে দেখিয়েছেন যুক্তরাজ্যের এই বাবা-ছেলের জুটি। অনেকেই তাঁদের কাছে সাহায্যও চেয়েছেন নিজেদের পুরনো গাড়ি এভাবে পরিবর্তন করার জন্য।
আরও পড়ুন- ক্যাস্ট্রল সুপার মেকানিক ২০২১: ফাইনালে সেরা ৫০ মেকানিক
আরও পড়ুন- Honda CBR1000RR-R Fireblade: ১০ লাখ টাকা সস্তা হল হন্ডার এই বাইক, তাহলে দাম কত ছিল?