সরের স্বীকৃতি: রসগোল্লার পর এবার সরভাজা-সরপুরিয়া জিআই স্বীকৃতির পথে?

TV9 Bangla Digital | Edited By: utsha hazra

Aug 05, 2021 | 11:41 PM

রসগোল্লার মতো সহজ-সরল নয়। ছানা নয় পুরোটা। দুধ জ্বাল দিয়ে-দিয়ে পরোতে-পরোতে ক্ষীর প্রলেপ প্রস্তুত হয়। ক্ষীরের ভাজা চাদরে নরম আদরের মতো পুর ভরা থাকে ছানার।

Follow Us

রসগোল্লার পর এবার সরভাজা-সরপুরিয়া। জিআই স্বীকৃতি পাওয়ার জন্য আবেদনের বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তার আগেই এই মিষ্টি নিয়ে চর্চা চলছে। রসগোল্লার মতো শহুরে মিষ্টি নয় সরপুরিয়া-সরভাজা। রসগোল্লার মতো সহজ-সরল নয়। ছানা নয় পুরোটা। দুধ জ্বাল দিয়ে-দিয়ে পরোতে-পরোতে ক্ষীর প্রলেপ প্রস্তুত হয়। ক্ষীরের ভাজা চাদরে নরম আদরের মতো পুর ভরা থাকে ছানার। রসগোল্লার থেকে সম্ভবত প্রাচীন এবং দামেও বেশি। সরকারি সূত্রের খবর, রসগোল্লা কার সেই মিষ্টি যুদ্ধে প্রতিপক্ষ ওড়িশা থাকলেও এ বার তেমন কেউ দাবিদার নেই। তাহলে আটকাচ্ছে কোথায়? জানা যাচ্ছে, সরের দর নেই জিআই-কর্তৃপক্ষের কাছে।
রসগোল্লার উদ্ভাবক কেসি দাসের পরিবার থেকে ধীমান দাস বলেন, “করোনার খারাপ খবরের মধ্যে নিঃসন্দেহে একটি মিষ্টি খবর রসগোল্লার পর এ বার সরপুরিয়া-সরভাজার জিআই স্বীকৃতির জন্য আবেদন করা হচ্ছে। স্বীকৃতি পেলে বাংলার আরও একটি জয় হবে।” মিষ্টান্ন ব্যবসায়ীদের সর্বভারতীয় সংগঠন মিষ্টি উদ্যোগ-এর তরফে সুদীপ মল্লিক বলেন, “রসগোল্লার মতো সরপুরিয়া-সরভাজা সবার কাছে পরিচিত নয়। অথচ বাংলার প্রাচীন মিষ্টিগুলির মধ্যে এটি অন্যতম। স্বীকৃতি পেলে সবার কাছে পৌঁছে যাবে অত্যন্ত কষ্টসাধ্য এই মিষ্টি।”
অন্য দিকে, এই দু’টি মিষ্টির জন্মস্থান নদিয়ায় পৌঁছে গিয়েছে সুসংবাদ। কৃষ্ণনগরের মাটির পুতুলের পাশাপাশি বিখ্যাত কৃষ্ণনগরের সরপুরিয়া ও সরভাজা। জগৎ বিখ্যাত প্রাচীন মিষ্টান্ন সরপুরিয়া-সরভাজা। কৃষ্ণনগরের সরপুরিয়া মানেই প্রথম যে নামটি উঠে আসে, তা অধর মিষ্টান্ন প্রতিষ্ঠান। কৃষ্ণনগর নেদেরপাড়ায় অবস্থিত প্রায় ১২০ বছরেরও বেশি প্রাচীন এই মিষ্টান্ন প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠাতা অধর চন্দ্র দাস। দীর্ঘদিন ধরে কৃষ্ণনগরের মানুষ তথা সমগ্র নদীয়াবাসী সরপুরিয়া-সরভাজা জি.আই স্বীকৃতির দাবি তুলে আসছেন।

রসগোল্লার পর এবার সরভাজা-সরপুরিয়া। জিআই স্বীকৃতি পাওয়ার জন্য আবেদনের বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তার আগেই এই মিষ্টি নিয়ে চর্চা চলছে। রসগোল্লার মতো শহুরে মিষ্টি নয় সরপুরিয়া-সরভাজা। রসগোল্লার মতো সহজ-সরল নয়। ছানা নয় পুরোটা। দুধ জ্বাল দিয়ে-দিয়ে পরোতে-পরোতে ক্ষীর প্রলেপ প্রস্তুত হয়। ক্ষীরের ভাজা চাদরে নরম আদরের মতো পুর ভরা থাকে ছানার। রসগোল্লার থেকে সম্ভবত প্রাচীন এবং দামেও বেশি। সরকারি সূত্রের খবর, রসগোল্লা কার সেই মিষ্টি যুদ্ধে প্রতিপক্ষ ওড়িশা থাকলেও এ বার তেমন কেউ দাবিদার নেই। তাহলে আটকাচ্ছে কোথায়? জানা যাচ্ছে, সরের দর নেই জিআই-কর্তৃপক্ষের কাছে।
রসগোল্লার উদ্ভাবক কেসি দাসের পরিবার থেকে ধীমান দাস বলেন, “করোনার খারাপ খবরের মধ্যে নিঃসন্দেহে একটি মিষ্টি খবর রসগোল্লার পর এ বার সরপুরিয়া-সরভাজার জিআই স্বীকৃতির জন্য আবেদন করা হচ্ছে। স্বীকৃতি পেলে বাংলার আরও একটি জয় হবে।” মিষ্টান্ন ব্যবসায়ীদের সর্বভারতীয় সংগঠন মিষ্টি উদ্যোগ-এর তরফে সুদীপ মল্লিক বলেন, “রসগোল্লার মতো সরপুরিয়া-সরভাজা সবার কাছে পরিচিত নয়। অথচ বাংলার প্রাচীন মিষ্টিগুলির মধ্যে এটি অন্যতম। স্বীকৃতি পেলে সবার কাছে পৌঁছে যাবে অত্যন্ত কষ্টসাধ্য এই মিষ্টি।”
অন্য দিকে, এই দু’টি মিষ্টির জন্মস্থান নদিয়ায় পৌঁছে গিয়েছে সুসংবাদ। কৃষ্ণনগরের মাটির পুতুলের পাশাপাশি বিখ্যাত কৃষ্ণনগরের সরপুরিয়া ও সরভাজা। জগৎ বিখ্যাত প্রাচীন মিষ্টান্ন সরপুরিয়া-সরভাজা। কৃষ্ণনগরের সরপুরিয়া মানেই প্রথম যে নামটি উঠে আসে, তা অধর মিষ্টান্ন প্রতিষ্ঠান। কৃষ্ণনগর নেদেরপাড়ায় অবস্থিত প্রায় ১২০ বছরেরও বেশি প্রাচীন এই মিষ্টান্ন প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠাতা অধর চন্দ্র দাস। দীর্ঘদিন ধরে কৃষ্ণনগরের মানুষ তথা সমগ্র নদীয়াবাসী সরপুরিয়া-সরভাজা জি.আই স্বীকৃতির দাবি তুলে আসছেন।

Next Video