Gold Smuggling Route: ওপার থেকে এপার, পাচারকারীদের লম্বা হাতে কোন পথে পৌঁছয় সোনা?

Sep 21, 2022 | 5:05 PM

Gold Smuggling: আন্তর্জাতিক সূত্রে খবর, সোনার প্রধান উৎস দুবাই, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, মায়ানমার ও দক্ষিণ আফ্রিকা। এইসব দেশ থেকে শোনা চোরাই পথে পৌঁছে যায় বাংলাদেশে।

Follow Us

কলকাতা: কেষ্ট-গড়ই যে গরু পাচারের করিডর, গোয়েন্দাদের তদন্তের দৌলতে তা জানে গোটা বাংলা। যদিও শুধু গরু নয়, বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে যে পাচার হয় অনেক কিছুই, তা স্বীকার করে নিয়েছেন তদন্তকারীরাই। এ রাজ্য থেকে বাংলাদেশে যেভাবে পাচার হয় গরু, তেমনই ওপার থেকে এ দেশে চোরাপথে আসে কেজি কেজি সোনা। কীভাবে এবং কোন পথে আসে স্বর্ণ বিস্কুট?

চাহিদা মেটাতে ‘স্মাগলিং’

বর্তমান যুগে প্রযুক্তির দৌলতে বদলেছে পদ্ধতি, বদলেছে রুট। যদিও আগের মতোই মাফিয়াদের হাত ঘুরেই পাচার হয়ে চলেছে কোটি কোটি টাকার সোনা। বিশ্বের যে কয়টি দেশে সোনার চাহিদা তুঙ্গে, সেই তালিকায় বেশ উপরের দিকেই আসে ভারতের নাম। আর এই চাহিদা মেটাতে এক সময়ে সমুদ্রপথে দাউদ ইব্রাহিমের মতো আন্তর্জাতিক মাফিয়া স্মাগল করতেন সোনা। আর এখন?

পাচারের হরেকরকমের নতুন নতুন পদ্ধতি

স্যুটকেসে ভরে বা অন্যান্য সব পুরনো পদ্ধতি এখন অতীত। নিত্য নতুন পদ্ধতি অবলম্বন করে সোনা এ দেশে নিয়ে আসছে পাচারকারীরা, খবর গোয়েন্দা সূত্রে। বেল্ট, জুতোর ভিতর, এমনকি সোনার মলম বানিয়ে ব্যান্ডেজের ভিতরেও পাচার হয় সোনা।

কোন পথে আসে চোরাই সোনা?

আন্তর্জাতিক সূত্রে খবর, সোনার প্রধান উৎস দুবাই, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, মায়ানমার ও দক্ষিণ আফ্রিকা। এইসব দেশ থেকে শোনা চোরাই পথে পৌঁছে যায় বাংলাদেশে। এই লেনদেনে জড়িত থাকে ‘হুন্ডিরা’। বাংলাদেশ পুলিশের তথ্যানুযায়ী, বাংলাদেশে এই মুহূর্তে সক্রিয় ২৬টি সোনা পাচারের র‍্যাকেট। ঢাকা থেকে যশোরের চোরাচালান সিন্ডিকেটগুলোর হাতে পৌঁছে যায় সোনা। কেরিয়ারদের সাহায্যে সীমান্ত এলাকা দিয়ে ভারতে পাচার হতে থাকে সোনা। সূত্রের খবর, একবার পাচারের জন্য ৬-১৫ হাজার টাকা পায় কেরিয়াররা।

সোনা পাচারের জন্য ভারতেই ‘সেফ রুট’?

কেন্দ্রীয় শুল্ক দফতর সূত্রে খবর, বাংলাদেশ থেকে চোরাই সোনা কলকাতায় আসার অন্যতম রুট হল পেট্রাপোলের কাছে জয়ন্তীপুর, আঙ্গাই হয়ে বনগাঁ টাউন। আবার উত্তর ২৪ পরগণার বসিরহাট, বাগদা সীমান্ত হয়েও চলে সোনা পাচার। আনাজ ভর্তি বালতির মধ্যে সারের কৌটো, আর তার মধ্যেই লুকিয়ে ২১টি সোনার বাট। বাগদায় চাষিদের থেকে উদ্ধার হওয়া সোনার পরিমাণ দেখে চক্ষু চড়কগাছ BSF-এর।

কলকাতা: কেষ্ট-গড়ই যে গরু পাচারের করিডর, গোয়েন্দাদের তদন্তের দৌলতে তা জানে গোটা বাংলা। যদিও শুধু গরু নয়, বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে যে পাচার হয় অনেক কিছুই, তা স্বীকার করে নিয়েছেন তদন্তকারীরাই। এ রাজ্য থেকে বাংলাদেশে যেভাবে পাচার হয় গরু, তেমনই ওপার থেকে এ দেশে চোরাপথে আসে কেজি কেজি সোনা। কীভাবে এবং কোন পথে আসে স্বর্ণ বিস্কুট?

চাহিদা মেটাতে ‘স্মাগলিং’

বর্তমান যুগে প্রযুক্তির দৌলতে বদলেছে পদ্ধতি, বদলেছে রুট। যদিও আগের মতোই মাফিয়াদের হাত ঘুরেই পাচার হয়ে চলেছে কোটি কোটি টাকার সোনা। বিশ্বের যে কয়টি দেশে সোনার চাহিদা তুঙ্গে, সেই তালিকায় বেশ উপরের দিকেই আসে ভারতের নাম। আর এই চাহিদা মেটাতে এক সময়ে সমুদ্রপথে দাউদ ইব্রাহিমের মতো আন্তর্জাতিক মাফিয়া স্মাগল করতেন সোনা। আর এখন?

পাচারের হরেকরকমের নতুন নতুন পদ্ধতি

স্যুটকেসে ভরে বা অন্যান্য সব পুরনো পদ্ধতি এখন অতীত। নিত্য নতুন পদ্ধতি অবলম্বন করে সোনা এ দেশে নিয়ে আসছে পাচারকারীরা, খবর গোয়েন্দা সূত্রে। বেল্ট, জুতোর ভিতর, এমনকি সোনার মলম বানিয়ে ব্যান্ডেজের ভিতরেও পাচার হয় সোনা।

কোন পথে আসে চোরাই সোনা?

আন্তর্জাতিক সূত্রে খবর, সোনার প্রধান উৎস দুবাই, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, মায়ানমার ও দক্ষিণ আফ্রিকা। এইসব দেশ থেকে শোনা চোরাই পথে পৌঁছে যায় বাংলাদেশে। এই লেনদেনে জড়িত থাকে ‘হুন্ডিরা’। বাংলাদেশ পুলিশের তথ্যানুযায়ী, বাংলাদেশে এই মুহূর্তে সক্রিয় ২৬টি সোনা পাচারের র‍্যাকেট। ঢাকা থেকে যশোরের চোরাচালান সিন্ডিকেটগুলোর হাতে পৌঁছে যায় সোনা। কেরিয়ারদের সাহায্যে সীমান্ত এলাকা দিয়ে ভারতে পাচার হতে থাকে সোনা। সূত্রের খবর, একবার পাচারের জন্য ৬-১৫ হাজার টাকা পায় কেরিয়াররা।

সোনা পাচারের জন্য ভারতেই ‘সেফ রুট’?

কেন্দ্রীয় শুল্ক দফতর সূত্রে খবর, বাংলাদেশ থেকে চোরাই সোনা কলকাতায় আসার অন্যতম রুট হল পেট্রাপোলের কাছে জয়ন্তীপুর, আঙ্গাই হয়ে বনগাঁ টাউন। আবার উত্তর ২৪ পরগণার বসিরহাট, বাগদা সীমান্ত হয়েও চলে সোনা পাচার। আনাজ ভর্তি বালতির মধ্যে সারের কৌটো, আর তার মধ্যেই লুকিয়ে ২১টি সোনার বাট। বাগদায় চাষিদের থেকে উদ্ধার হওয়া সোনার পরিমাণ দেখে চক্ষু চড়কগাছ BSF-এর।

Next Video