Heavy Rain Update: চাষিদের জন্য সুখবর, প্রবল বৃষ্টির সম্ভাবনা দক্ষিণবঙ্গে

TV9 Bangla Digital | Edited By: সৌরভ পাল

Aug 08, 2022 | 6:28 PM

বঙ্গোপসাগরে ওড়িশা-অন্ধ্র উপকূলে তৈরি হওয়া নিম্নচাপ সুস্পষ্ট নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। ফলে আগামী ৯-১১ই অগস্ট দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।

Follow Us

কলকাতা: এবছর দক্ষিণবঙ্গে বর্ষার ঘাটতি প্রায় ৫০ শতাংশরও বেশি। ২০১০-এর পর ফের খরার আশঙ্কা। স্বাভাবিকভাবেই মাথায় হাত দক্ষিণবঙ্গের চাষিদের। ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত আমন চাষিরা। এবার যেন দুশ্চিন্তার মাঝেই খানিকটা স্বস্তির খবর। এখনও পর্যন্ত পাওয়া খবর অনুযায়ী, বঙ্গোপসাগরে ওড়িশা-অন্ধ্র উপকূলে তৈরি হওয়া নিম্নচাপ সুস্পষ্ট নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। আগামী ৪৮ ঘণ্টায় যা পরিণত হতে চলেছে গভীর নিম্নচাপে। তারপর এই নিম্নচাপ ওড়িশা-ছত্তীসগঢ় উপকূল হয়ে এগোবে উত্তর-পশ্চিমের দিকে। আর এর জেরেই দক্ষিণবঙ্গে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস। পর্যাপ্ত বৃষ্টি হলে চাষিদের চিন্তা কমে যাবে অনেকটাই। আগামী ৯-১১ই অগস্ট দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, কলকাতা, উত্তর ২৪ পরগনা, হাওড়া, পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া সহ বিভিন্ন জেলায় ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে, জানিয়েছে হাওয়া অফিস। মঙ্গল ও বুধবার জারি করা হয়েছে কমলা সতর্কতাও।

আলিপুর আবহাওয়া দফতরের আবহবিদ সৌরিশ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, আগামী ২৪ ঘণ্টায় গভীর নিম্নচাপ হওয়ার পর দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। তবে উপকূলবর্তী জায়গাগুলিতেই ভারী বৃষ্টির প্রবল সম্ভাবনা। আবহাওয়া দফতরের তরফে সমুদ্রে যেতে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে মৎস্যজীবীদের।

একদিকে যেমন চাষিদের পৌষমাস, তেমনই কলকাতাবাসীর ক্ষেত্রে একটু হলেও সর্বনাশ। কারণ, ঝেঁপে বৃষ্টি মানেই তো শহর কলকাতার সেই চেনা জলযন্ত্রণার ছবি। যদিও নিকাশি নিয়ে খানিক স্বস্তির বার্তা কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিমের। তিনি বলেন, “বৃষ্টির গতিপ্রকৃতি পরিবর্তন হয়েছে, এখন কখনও-সখনও দু-এক ঘণ্টায় ১৫০ মিলি বৃষ্টিও হচ্ছে। আমরা পাম্প দিয়ে সাধ্যমতো চেষ্টা চালাচ্ছি। আমাদের ওয়াটার লিফ্টিং এখন আরও ভাল হয়েছে। আগে যেসব জায়গায় ৩-৫ দিন জল জমে থাকত, আশা করছি সেইসব জায়গায় বৃষ্টি থামার চার-পাঁচ ঘণ্টার মধ্যে আর জল থাকবে না”।

কলকাতা: এবছর দক্ষিণবঙ্গে বর্ষার ঘাটতি প্রায় ৫০ শতাংশরও বেশি। ২০১০-এর পর ফের খরার আশঙ্কা। স্বাভাবিকভাবেই মাথায় হাত দক্ষিণবঙ্গের চাষিদের। ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত আমন চাষিরা। এবার যেন দুশ্চিন্তার মাঝেই খানিকটা স্বস্তির খবর। এখনও পর্যন্ত পাওয়া খবর অনুযায়ী, বঙ্গোপসাগরে ওড়িশা-অন্ধ্র উপকূলে তৈরি হওয়া নিম্নচাপ সুস্পষ্ট নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। আগামী ৪৮ ঘণ্টায় যা পরিণত হতে চলেছে গভীর নিম্নচাপে। তারপর এই নিম্নচাপ ওড়িশা-ছত্তীসগঢ় উপকূল হয়ে এগোবে উত্তর-পশ্চিমের দিকে। আর এর জেরেই দক্ষিণবঙ্গে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস। পর্যাপ্ত বৃষ্টি হলে চাষিদের চিন্তা কমে যাবে অনেকটাই। আগামী ৯-১১ই অগস্ট দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর, কলকাতা, উত্তর ২৪ পরগনা, হাওড়া, পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া সহ বিভিন্ন জেলায় ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে, জানিয়েছে হাওয়া অফিস। মঙ্গল ও বুধবার জারি করা হয়েছে কমলা সতর্কতাও।

আলিপুর আবহাওয়া দফতরের আবহবিদ সৌরিশ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, আগামী ২৪ ঘণ্টায় গভীর নিম্নচাপ হওয়ার পর দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। তবে উপকূলবর্তী জায়গাগুলিতেই ভারী বৃষ্টির প্রবল সম্ভাবনা। আবহাওয়া দফতরের তরফে সমুদ্রে যেতে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে মৎস্যজীবীদের।

একদিকে যেমন চাষিদের পৌষমাস, তেমনই কলকাতাবাসীর ক্ষেত্রে একটু হলেও সর্বনাশ। কারণ, ঝেঁপে বৃষ্টি মানেই তো শহর কলকাতার সেই চেনা জলযন্ত্রণার ছবি। যদিও নিকাশি নিয়ে খানিক স্বস্তির বার্তা কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিমের। তিনি বলেন, “বৃষ্টির গতিপ্রকৃতি পরিবর্তন হয়েছে, এখন কখনও-সখনও দু-এক ঘণ্টায় ১৫০ মিলি বৃষ্টিও হচ্ছে। আমরা পাম্প দিয়ে সাধ্যমতো চেষ্টা চালাচ্ছি। আমাদের ওয়াটার লিফ্টিং এখন আরও ভাল হয়েছে। আগে যেসব জায়গায় ৩-৫ দিন জল জমে থাকত, আশা করছি সেইসব জায়গায় বৃষ্টি থামার চার-পাঁচ ঘণ্টার মধ্যে আর জল থাকবে না”।

Next Video