ভারতীয় মহিলারা সবচেয়ে বেশি স্তন ও জরায়ু মুখের ক্যানসারে আক্রান্ত হন। তবে ঠিক সময়ে সনাক্ত হলে এই ক্যানসার সেরেও যায়। স্তনের ক্যানসারের মোকাবিলা করবেন কীভাবে? মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এমডি অ্যান্ডারসন হাসপাতালের একটি গবেষণা জানাচ্ছে। সন্তান প্রসবের পর ১ বছর যদি কোনও মা শিশুকে স্তন্যদান করেন। তাহলে তাঁর স্তন ক্যানসারের ঝুঁকি কমে ৪.৩% । সুস্থ জীবনযাপন, সুস্থ অভ্যাসও স্তনের ক্যানসারকে প্রতিহত করে। বদভ্যাস ছেড়ে দিন। ধূমপানে ফুসফুসের ক্যানসারের ঝুঁকিই শুধু বাড়ে না স্তনের ক্যানসারকেও ত্বরান্বিত করে ধূমপান। মদ্যপানেও স্তনের ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে। সন্তান জন্মানোর পর এমনিতেই ওজন বাড়ে । তাই ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন। প্রতিদিন যোগা করুন অন্তত ৩০ মিনিট । ৩০ মিনিট কোনও ওয়ার্ক আউট না করলে স্তন ক্যানসারের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি। খাবারের মধ্যে প্রচুর শাক সবজি ও ফল রাখুন। জল খান নিয়ম করে। বয়স ৩০ এর কোঠায় হলে এড়িয়ে যান কন্ট্রাসেপটিভ পিল। গর্ভনিরোধক স্তনের ক্যানসারের অন্যতম কারণ। এড়িয়ে চলুন হরমোন থেরাপি। নিজের শরীরের যত্ন নিন। নিয়মিত ঘরেই পরীক্ষা করুন স্তনে কোনও লাম্প জাতীয় কিছু হচ্ছে কিনা। অস্বাভাবিক কিছু নজরে এলেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। নিজেকে গুরুত্ব দিন।
ভারতীয় মহিলারা সবচেয়ে বেশি স্তন ও জরায়ু মুখের ক্যানসারে আক্রান্ত হন। তবে ঠিক সময়ে সনাক্ত হলে এই ক্যানসার সেরেও যায়। স্তনের ক্যানসারের মোকাবিলা করবেন কীভাবে? মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এমডি অ্যান্ডারসন হাসপাতালের একটি গবেষণা জানাচ্ছে। সন্তান প্রসবের পর ১ বছর যদি কোনও মা শিশুকে স্তন্যদান করেন। তাহলে তাঁর স্তন ক্যানসারের ঝুঁকি কমে ৪.৩% । সুস্থ জীবনযাপন, সুস্থ অভ্যাসও স্তনের ক্যানসারকে প্রতিহত করে। বদভ্যাস ছেড়ে দিন। ধূমপানে ফুসফুসের ক্যানসারের ঝুঁকিই শুধু বাড়ে না স্তনের ক্যানসারকেও ত্বরান্বিত করে ধূমপান। মদ্যপানেও স্তনের ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে। সন্তান জন্মানোর পর এমনিতেই ওজন বাড়ে । তাই ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন। প্রতিদিন যোগা করুন অন্তত ৩০ মিনিট । ৩০ মিনিট কোনও ওয়ার্ক আউট না করলে স্তন ক্যানসারের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি। খাবারের মধ্যে প্রচুর শাক সবজি ও ফল রাখুন। জল খান নিয়ম করে। বয়স ৩০ এর কোঠায় হলে এড়িয়ে যান কন্ট্রাসেপটিভ পিল। গর্ভনিরোধক স্তনের ক্যানসারের অন্যতম কারণ। এড়িয়ে চলুন হরমোন থেরাপি। নিজের শরীরের যত্ন নিন। নিয়মিত ঘরেই পরীক্ষা করুন স্তনে কোনও লাম্প জাতীয় কিছু হচ্ছে কিনা। অস্বাভাবিক কিছু নজরে এলেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। নিজেকে গুরুত্ব দিন।