Liver Damage Symptoms: মটন খেলেই, লিভার শেষ!
রোজ রোজ ফাস্ট ফুড খেলে,জল কম খেলে, সেখান থেকে লিভারের সমস্যা আসবেই। ফ্যাটি লিভারের সমস্যা হলে তার প্রাথমিক লক্ষণই হল অতিরিক্ত ক্লান্তি এবং দুর্বলতা। লিভারের সমস্যা জটিল হতে থাকলে বমি বমি ভাব,খেতে ইচ্ছে না করা,জন্ডিস,পা ফুলে যায়।
রোজ রোজ ফাস্ট ফুড খেলে,জল কম খেলে, সেখান থেকে লিভারের সমস্যা আসবেই। ফ্যাটি লিভারের সমস্যা হলে তার প্রাথমিক লক্ষণই হল অতিরিক্ত ক্লান্তি এবং দুর্বলতা। লিভারের সমস্যা জটিল হতে থাকলে বমি বমি ভাব,খেতে ইচ্ছে না করা,জন্ডিস,পা ফুলে যায়। শুধু তাই নয় এর সঙ্গে রক্তবমি, ভুলবকা, কিডনির উপর চাপ পড়া, কিডনির সমস্যাও আসে। ফ্যাটি লিভারের সমস্যা হলে প্রাথমিক শর্ত হল ওজন ঝরিয়ে ফেলা। এর পাশাপাশি নিয়মিত শরীরচর্চা করতেই হবে। কার্বোহাইড্রেট,প্রোটিন এসবও খুব কম পরিমাণে খেতে হবে। স্যাচুরেটেড ফ্যাটও একেবারেই চলবে না। এছাড়াও খাবারের তালিকায় ফাইবার আর পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট রাখতেই হবে। স্যাচুরেটেড ফ্যাট বেশি রয়েছে এরকম খাবার বাদ দিতে হবে। যে কোনও রেড মিট মুখে তেলাই চলবে না। পরিবর্তে মুরগির মাংস আর মাছ খেতে পারেন। বেশি তেল রয়েছে এমন মাছ যেমন কাতলা,চিতল,ইলিশ,পমফ্রেট এসব না খেলেই ভাল। শরীরে যাতে প্রোটিনের চাহিদা ঠিক থাকে সেই দিকেও কিন্তু নজর রাখতে হবে। সুস্থ থাকে প্রোটিন বেশি করে খেতেই হবে। চিকিৎসকরা বলেন শরীরের ওজন অনুযায়ী প্রোটিন খেতে হবে। যদি ৫০ গ্রাম ওজন হয় তাহলে ৫০ গ্রাম প্রোটিন খেতেই হবে। নিরামিষ আমিষ যে খাবারই খান না কেন সঙ্গে এই পরিমাণ প্রোটিন রাখতেই হবে। বাদাম,তেল, ঘি, মাখন এড়িয়ে চলতে হবে। ফল, ডাবের জল, স্যুপ এসব বেশি করে খেতে হবে।