সাম্প্রতিক কালে বিশ্ব জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে গ্রেটা থানবার্গ দুনিয়ার রাষ্ট্রনেতাদের চোখে চোখ রেখে প্রশ্ন করে ছিল হাউ ডেয়ার ইউ ! তোমরা নিজেদের স্বার্থে অর্থনৈতিক উন্নতি আর মুনাফালোভী ভোগবাদের জন্য সারা দুনিয়ার পরিবেশকে কীভাবে নষ্ট করার সাহস দেখাও। শুধু তোমাদের জন্যই আমার ও আমার বয়সী বন্ধুদের ভবিষ্যৎ আজ বিশাল একটা প্রশ্ন চিহ্নের সম্মুখীন। মুনাফা ভিত্তিক ভোগবাদী বিশ্বব্যবস্থা প্রাণ প্রকৃতি পরিবেশের উপর দীর্ঘকাল ধরে যে নির্বিচার আঘাত নামিয়ে এনেছে, বিশ্বায়ন পরবর্তী পৃথিবীতে তা তীব্রতার চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে। এই ব্যবস্থার বিরুদ্ধে দীর্ঘস্থায়ী প্রতিবাদ, প্রতিরোধ ও উপড়ে ফেলার রাস্তায় না যেতে পারলে ধ্বংস অনিবার্য। পরিবেশের ক্ষত নিরাময়ে বিশ্বের কোথাও রাষ্ট্রের সদর্থক ভূমিকা অনুপস্থিত, বরং এই ব্যবস্থাকে টিঁকিয়ে রাখতে রাষ্ট্রতন্ত্র তার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। জলবায়ু সংকট ভূ-রাজনৈতিক সীমানায় আবদ্ধ নয়।জাগ্রত বিশ্বজনসমাজ তাই জলবায়ু ধর্মঘটে সামিল।বিশ্বনাগরিক সমাজের পক্ষ থেকে এই দাবিপত্র রাজ্য ও কেন্দ্রের কাছে পেশ করা হচ্ছে। শহীদ মিনারের তলায় বিশ্ব জলবায়ু ধর্মঘটে ২০ টিরও বেশি সংস্থা হাজির পরিবেশকে বাঁচানোর ডাকে। ফ্রাইডেজ ফর ফিউচারের কলকাতা চ্যাপ্টারের সদস্যরা সমস্যা গুলো তুলে ধরার পাশাপাশি গানে গানে মাতিয়ে দিলেন শহীদ মিনার চত্ত্বর। একই সঙ্গে ছিলেন টিচার্স ফর ফিউচারের সদস্যরাও। ক্ৰমবৰ্ধমান ঘূর্ণিঝড় আর উষ্ণতা বৃদ্ধির জন্য দায়ী কে? প্রকৃতির ওপর মানুষের ক্রমবর্ধমান আঘাত প্রকৃতির কী কী ক্ষতি নামিয়ে আনছে তা নিয়েই মত বিনিময় শহীদ মিনারে।
সাম্প্রতিক কালে বিশ্ব জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে গ্রেটা থানবার্গ দুনিয়ার রাষ্ট্রনেতাদের চোখে চোখ রেখে প্রশ্ন করে ছিল হাউ ডেয়ার ইউ ! তোমরা নিজেদের স্বার্থে অর্থনৈতিক উন্নতি আর মুনাফালোভী ভোগবাদের জন্য সারা দুনিয়ার পরিবেশকে কীভাবে নষ্ট করার সাহস দেখাও। শুধু তোমাদের জন্যই আমার ও আমার বয়সী বন্ধুদের ভবিষ্যৎ আজ বিশাল একটা প্রশ্ন চিহ্নের সম্মুখীন। মুনাফা ভিত্তিক ভোগবাদী বিশ্বব্যবস্থা প্রাণ প্রকৃতি পরিবেশের উপর দীর্ঘকাল ধরে যে নির্বিচার আঘাত নামিয়ে এনেছে, বিশ্বায়ন পরবর্তী পৃথিবীতে তা তীব্রতার চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে। এই ব্যবস্থার বিরুদ্ধে দীর্ঘস্থায়ী প্রতিবাদ, প্রতিরোধ ও উপড়ে ফেলার রাস্তায় না যেতে পারলে ধ্বংস অনিবার্য। পরিবেশের ক্ষত নিরাময়ে বিশ্বের কোথাও রাষ্ট্রের সদর্থক ভূমিকা অনুপস্থিত, বরং এই ব্যবস্থাকে টিঁকিয়ে রাখতে রাষ্ট্রতন্ত্র তার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। জলবায়ু সংকট ভূ-রাজনৈতিক সীমানায় আবদ্ধ নয়।জাগ্রত বিশ্বজনসমাজ তাই জলবায়ু ধর্মঘটে সামিল।বিশ্বনাগরিক সমাজের পক্ষ থেকে এই দাবিপত্র রাজ্য ও কেন্দ্রের কাছে পেশ করা হচ্ছে। শহীদ মিনারের তলায় বিশ্ব জলবায়ু ধর্মঘটে ২০ টিরও বেশি সংস্থা হাজির পরিবেশকে বাঁচানোর ডাকে। ফ্রাইডেজ ফর ফিউচারের কলকাতা চ্যাপ্টারের সদস্যরা সমস্যা গুলো তুলে ধরার পাশাপাশি গানে গানে মাতিয়ে দিলেন শহীদ মিনার চত্ত্বর। একই সঙ্গে ছিলেন টিচার্স ফর ফিউচারের সদস্যরাও। ক্ৰমবৰ্ধমান ঘূর্ণিঝড় আর উষ্ণতা বৃদ্ধির জন্য দায়ী কে? প্রকৃতির ওপর মানুষের ক্রমবর্ধমান আঘাত প্রকৃতির কী কী ক্ষতি নামিয়ে আনছে তা নিয়েই মত বিনিময় শহীদ মিনারে।