Gujrat Village: গুজরাতের আফ্রিকা
সপ্তম শতাব্দীতে আরব থেকে প্রথম কৃষ্ণাঙ্গরা ভারতে আসেন। দক্ষিণ আফ্রিকার বান্টু উপজাতির বেশ কিছু মানুষ ছিলেন তার মধ্যে। তাঁদের মধ্যে বেশকিছু ছিলেন পেশায় নাবিক। বান্টু উপজাতির বেশ কিছু মানুষকে পর্তুগিজরা দাস হিসেবেও নিয়ে আসেন ভারতে। তারা থাকতে শুরু করেন গুজরাতের জাম্বুর গ্রামে।
সপ্তম শতাব্দীতে আরব থেকে প্রথম কৃষ্ণাঙ্গরা ভারতে আসেন। দক্ষিণ আফ্রিকার বান্টু উপজাতির বেশ কিছু মানুষ ছিলেন তার মধ্যে। তাঁদের মধ্যে বেশকিছু ছিলেন পেশায় নাবিক। বান্টু উপজাতির বেশ কিছু মানুষকে পর্তুগিজরা দাস হিসেবেও নিয়ে আসেন ভারতে। তারা থাকতে শুরু করেন গুজরাতের জাম্বুর গ্রামে। এরা প্রথমে আবিসিনিয়ান ও পারসিক নামে পরিচিত ছিলেন।
পরবর্তীকালে তারা সিদ্দি উপাধি পান। তাঁদের ৬০০০০ মানুষের বাস ভারতে। জাম্বুর ছাড়াও অন্ধপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র ও কর্নাটকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকেন তাঁরা। পাকিস্তানেও রয়েছে সিদ্দি উপজাতির মানুষ। করাচি ও মাকরানে দেখা যায় তাঁদের। তবে গুজরাতের জুনাগড়ের জাম্বুরের মত এত সিদ্দি কোথাও থাকেন না। তাই জাম্বুরকে বলা হয় ‘মিনি আফ্রিকান ভিলেজ’। এশিয়াটিক সিংহের জন্য বিখ্যাত গির অভয়ারণ্য থেকে ২৪ কিলোমিটার দূরে এই গ্রাম। এঁরা গুজরাতি সংস্কৃতি মেনে চলেন ও ভাষায় কথা বলেন। তাঁদের নাচগান সিদ্দি গোমা খুবই জনপ্রিয় আকর্ষণীয়।