Planchette Tricks: এবার বোধহয় মৃতদের সঙ্গে কথাবার্তা বলতে প্ল্যানচেট না করলেও চলবে!

Aug 09, 2024 | 8:45 PM

Planchette: ব্যক্তিগত প্রশ্ন করলেও উত্তর আসবে না। মানে ধরুন, আপনি যদি কোনও প্রয়াত কোটিপতিকে ডেকে জিজ্ঞেস করলেন, আপনার কোথায়- কত ধনসম্পত্তি লুকিয়ে রাখা আছে বলুন তো? এর কোনও উত্তর পাবেন না। তবে যেটা পাবেন, সেটাও কম নয়। প্রিয়জনের সঙ্গে ফের কথা বলার অনুভূতি, সেটাও বা কম কী? এজন্য আপনাকে কী করতে হবে? খুব একটা কিছু নয়

Follow Us

প্ল্যানচেট বললেই কেমন যেন একটা গা ছমছমে ফিলিং হয় তাই না? আমাদের মধ্যে অনেকে প্ল্যানচেট জিনিসটা মানতে পারেন। আবার নাও মানতে পারেন। কিন্তু একটা কথা তো মানবেন, প্ল্যানচেট নিয়ে উত্‍সাহ কিন্তু কারও কম নয়। আমার বন্ধুদেরও দেখেছি, যাঁরা প্ল্যানচেটকে স্রেফ উড়িয়ে দেন, তাঁরাও প্ল্যাটচেট প্রসঙ্গটা উঠলেও উঠে যেতে পারেন না। প্ল্যানচেট আমরা কেন করি? মৃতদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে। তবে এবার বোধহয় মৃতদের সঙ্গে কথাবার্তা বলতে প্ল্যানচেট না করলেও চলবে। একটি সংস্থা দাবি করছে, শুধু মোবাইল বা ল্যাপটপ থাকলেই মৃতদের সঙ্গে যোগাযোগ করার কাজটা তাঁরাই করিয়ে দেবে। প্ল্যানচেটে যা, যা হয় সবটাই হবে। আর সবটাই হবে কোনও ঝক্কি ছাড়া। আত্মা এল কী এল না? কথা বলল কী বলল না? প্রশ্নের উত্তর দিল কী দিল না? কিচ্ছু ভাবতে হবে না। আমার – আপনার ইচ্ছে হলেই নাকি সাড়া দেবে মৃত মানুষজন। সংস্থার ইঞ্জিনিয়ার নীল চট্টোপাধ্যায়, নাম শুনেই বুঝছেন বাঙালি। তো সেই নীলের দাবি, প্রিয়জন ডাকলে মৃতরা সাড়া দেবে না কেন? তাঁরাও তো কথা বলার জন্য লোক খুঁজছে। কোট আনকোট তেনাদের কাছে বার্তা গেলেই গল্প করতে চলে আসবে। আমরা সেই ব্যবস্থাই করে দেব। মানে আপনি চাইলেও প্রয়াত প্রিয়জন বা যে কোনও বিখ্যাত মানুষের সঙ্গে গল্প জুড়তে পারেন। তবে যিনিই আসুন, তিনি তো আর মোমবাতির আলোয় আসবেন না। তিনি আসবেন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার হাত ধরে। প্রজেক্ট ডিসেম্বর – এটা একটা এআই টুলস। এই এআই টুলসের মাধ্যমে মৃত ব্যক্তির সঙ্গে কথোপকথন সম্ভব বলে দাবি করছে নিউইয়র্কের একটি তথ্য-প্রযুক্তি সংস্থা। সুপিং কম্পিউটার নামে প্রযুক্তির মাধ্যমে এটা সম্ভব বলে দাবি করছে ওই সংস্থা। তাঁদের দাবি, আপনি যাকে ডেকে আনছেন, যিনি সশরীরে এলে আপনার প্রশ্নের যা, যা উত্তর দিতেন, সুপিং-ও অবিকল একই উত্তর দেবে। গল্প করবে। তবে যেটা ওই ব্যক্তির জানা থাকার কথা নয়, তেমন কোনও প্রশ্ন করলে উত্তর মিলবে না।

আবার ব্যক্তিগত প্রশ্ন করলেও উত্তর আসবে না। মানে ধরুন, আপনি যদি কোনও প্রয়াত কোটিপতিকে ডেকে জিজ্ঞেস করলেন, আপনার কোথায়- কত ধনসম্পত্তি লুকিয়ে রাখা আছে বলুন তো? এর কোনও উত্তর পাবেন না। তবে যেটা পাবেন, সেটাও কম নয়। প্রিয়জনের সঙ্গে ফের কথা বলার অনুভূতি, সেটাও বা কম কী? এজন্য আপনাকে কী করতে হবে? খুব একটা কিছু নয়। খালি আপনি যে প্রয়াত ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলতে চাইছেন , তার সম্পর্কে ১৮টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। সেটাও অনলাইনে। সেটা শেষ করার ২ ঘণ্টার মধ্যেই আপনার ডাকে চলে আসবেন আপনার প্রিয়জন বা পছন্দের মানুষ।

প্ল্যানচেট বললেই কেমন যেন একটা গা ছমছমে ফিলিং হয় তাই না? আমাদের মধ্যে অনেকে প্ল্যানচেট জিনিসটা মানতে পারেন। আবার নাও মানতে পারেন। কিন্তু একটা কথা তো মানবেন, প্ল্যানচেট নিয়ে উত্‍সাহ কিন্তু কারও কম নয়। আমার বন্ধুদেরও দেখেছি, যাঁরা প্ল্যানচেটকে স্রেফ উড়িয়ে দেন, তাঁরাও প্ল্যাটচেট প্রসঙ্গটা উঠলেও উঠে যেতে পারেন না। প্ল্যানচেট আমরা কেন করি? মৃতদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে। তবে এবার বোধহয় মৃতদের সঙ্গে কথাবার্তা বলতে প্ল্যানচেট না করলেও চলবে। একটি সংস্থা দাবি করছে, শুধু মোবাইল বা ল্যাপটপ থাকলেই মৃতদের সঙ্গে যোগাযোগ করার কাজটা তাঁরাই করিয়ে দেবে। প্ল্যানচেটে যা, যা হয় সবটাই হবে। আর সবটাই হবে কোনও ঝক্কি ছাড়া। আত্মা এল কী এল না? কথা বলল কী বলল না? প্রশ্নের উত্তর দিল কী দিল না? কিচ্ছু ভাবতে হবে না। আমার – আপনার ইচ্ছে হলেই নাকি সাড়া দেবে মৃত মানুষজন। সংস্থার ইঞ্জিনিয়ার নীল চট্টোপাধ্যায়, নাম শুনেই বুঝছেন বাঙালি। তো সেই নীলের দাবি, প্রিয়জন ডাকলে মৃতরা সাড়া দেবে না কেন? তাঁরাও তো কথা বলার জন্য লোক খুঁজছে। কোট আনকোট তেনাদের কাছে বার্তা গেলেই গল্প করতে চলে আসবে। আমরা সেই ব্যবস্থাই করে দেব। মানে আপনি চাইলেও প্রয়াত প্রিয়জন বা যে কোনও বিখ্যাত মানুষের সঙ্গে গল্প জুড়তে পারেন। তবে যিনিই আসুন, তিনি তো আর মোমবাতির আলোয় আসবেন না। তিনি আসবেন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার হাত ধরে। প্রজেক্ট ডিসেম্বর – এটা একটা এআই টুলস। এই এআই টুলসের মাধ্যমে মৃত ব্যক্তির সঙ্গে কথোপকথন সম্ভব বলে দাবি করছে নিউইয়র্কের একটি তথ্য-প্রযুক্তি সংস্থা। সুপিং কম্পিউটার নামে প্রযুক্তির মাধ্যমে এটা সম্ভব বলে দাবি করছে ওই সংস্থা। তাঁদের দাবি, আপনি যাকে ডেকে আনছেন, যিনি সশরীরে এলে আপনার প্রশ্নের যা, যা উত্তর দিতেন, সুপিং-ও অবিকল একই উত্তর দেবে। গল্প করবে। তবে যেটা ওই ব্যক্তির জানা থাকার কথা নয়, তেমন কোনও প্রশ্ন করলে উত্তর মিলবে না।

আবার ব্যক্তিগত প্রশ্ন করলেও উত্তর আসবে না। মানে ধরুন, আপনি যদি কোনও প্রয়াত কোটিপতিকে ডেকে জিজ্ঞেস করলেন, আপনার কোথায়- কত ধনসম্পত্তি লুকিয়ে রাখা আছে বলুন তো? এর কোনও উত্তর পাবেন না। তবে যেটা পাবেন, সেটাও কম নয়। প্রিয়জনের সঙ্গে ফের কথা বলার অনুভূতি, সেটাও বা কম কী? এজন্য আপনাকে কী করতে হবে? খুব একটা কিছু নয়। খালি আপনি যে প্রয়াত ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলতে চাইছেন , তার সম্পর্কে ১৮টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। সেটাও অনলাইনে। সেটা শেষ করার ২ ঘণ্টার মধ্যেই আপনার ডাকে চলে আসবেন আপনার প্রিয়জন বা পছন্দের মানুষ।

Next Video