Oil in Fatty Liver: ফ্যাটি লিভার আছে? দিনে কতটা তেল খাবেন?

TV9 Bangla Digital | Edited By: সুপ্রিয় ঘোষ

May 26, 2023 | 2:32 PM

যকৃতে অতিরিক্ত স্নেহ জাতীয় পদার্থ জমা হলে সেই পরিস্থিতিকে ফ্যাটি লিভার বলে। এই অবস্থায় কোনও ব্যক্তির ফাইব্রোসিস এবং সিরোসিসের ঝুঁকি বাড়ে। তাই ফ্যাটি লিভারে আক্রান্তদের খাবারের প্রতি বিশেষ নজর দেওয়া উচিত। খাবারে ভাল ফ্যাটের জোগান যাতে থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখুন।

Follow Us

যকৃতে অতিরিক্ত স্নেহ জাতীয় পদার্থ জমা হলে সেই পরিস্থিতিকে ফ্যাটি লিভার বলে। এই অবস্থায় কোনও ব্যক্তির ফাইব্রোসিস এবং সিরোসিসের ঝুঁকি বাড়ে। তাই ফ্যাটি লিভারে আক্রান্তদের খাবারের প্রতি বিশেষ নজর দেওয়া উচিত। খাবারে ভাল ফ্যাটের জোগান যাতে থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখুন। চিকিৎসক ও ডায়েটেশিয়ানরা পরামর্শ দেন সবচেয়ে ভাল রান্নায় অলিভ অয়েল ব্যবহার করা। এলডি কোলেস্টেরল কমায় অলিভ অয়েল। তাছাড়া ফ্যাটি লিভার কমাতেও এই তেল সহায়ক। দামের জন্য অনেকে অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে পারেন না। চিকিৎসকরা বলছেন তাদের জন্য ভাল বিকল্প সর্ষের তেল। সর্ষের তেলও ফ্যাটি লিভারের রোগীদের জন্য উপকারী। তবে তেল যাই হোক পরিমাণে নিয়ন্ত্রিত খেতে হবে তেল এবং ফ্যাট জাতীয় খাবার। দিনে গড়ে ২০ থেকে ৩০ মিলি বা ২ থেকে ৩ চামচ তেলই যথেষ্ট। মাসে ৬০০ মিলির বেশি তেল খাওয়া যাবে না ফ্যাটি লিভার আক্রান্তের। খাওয়া যাবে না মাখন, ঘি, বনস্পতি, পামোলিন তেল। প্রক্রিয়াক্রিত খাবার, সফট বা হার্ড ড্রিঙ্ক, রেড মিট, ময়দা আর ভাজাভুজিও এড়িয়ে চলতে হবে। চলবে না ধূমপান। তার চেয়ে বরং শাক সবজি আর ফল খান। শাক আর ফলের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ফাইবার ফ্যাটি লিভার আক্রান্তকে সুস্থ রাখে।

যকৃতে অতিরিক্ত স্নেহ জাতীয় পদার্থ জমা হলে সেই পরিস্থিতিকে ফ্যাটি লিভার বলে। এই অবস্থায় কোনও ব্যক্তির ফাইব্রোসিস এবং সিরোসিসের ঝুঁকি বাড়ে। তাই ফ্যাটি লিভারে আক্রান্তদের খাবারের প্রতি বিশেষ নজর দেওয়া উচিত। খাবারে ভাল ফ্যাটের জোগান যাতে থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখুন। চিকিৎসক ও ডায়েটেশিয়ানরা পরামর্শ দেন সবচেয়ে ভাল রান্নায় অলিভ অয়েল ব্যবহার করা। এলডি কোলেস্টেরল কমায় অলিভ অয়েল। তাছাড়া ফ্যাটি লিভার কমাতেও এই তেল সহায়ক। দামের জন্য অনেকে অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে পারেন না। চিকিৎসকরা বলছেন তাদের জন্য ভাল বিকল্প সর্ষের তেল। সর্ষের তেলও ফ্যাটি লিভারের রোগীদের জন্য উপকারী। তবে তেল যাই হোক পরিমাণে নিয়ন্ত্রিত খেতে হবে তেল এবং ফ্যাট জাতীয় খাবার। দিনে গড়ে ২০ থেকে ৩০ মিলি বা ২ থেকে ৩ চামচ তেলই যথেষ্ট। মাসে ৬০০ মিলির বেশি তেল খাওয়া যাবে না ফ্যাটি লিভার আক্রান্তের। খাওয়া যাবে না মাখন, ঘি, বনস্পতি, পামোলিন তেল। প্রক্রিয়াক্রিত খাবার, সফট বা হার্ড ড্রিঙ্ক, রেড মিট, ময়দা আর ভাজাভুজিও এড়িয়ে চলতে হবে। চলবে না ধূমপান। তার চেয়ে বরং শাক সবজি আর ফল খান। শাক আর ফলের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ফাইবার ফ্যাটি লিভার আক্রান্তকে সুস্থ রাখে।

Next Video