Partha Chatterjee in Jail: শ্রীঘরে পার্থ, এসি বিহীন ঘরে সম্বল শুধু এক বোতল মিনারেল ওয়াটার!

Aug 06, 2022 | 9:56 AM

Partha Chatterjee: সকালে প্রাতরাশ হিসাবে দেওয়া হয়েছে চা আর বাটার টোস্ট। কিন্তু হেভিওয়েট হিসাবে বাড়তি পাওনা কী প্রাক্তন মন্ত্রীর? উত্তর মেলে জেল কর্তৃপক্ষের কাছেই।

Follow Us

কলকাতা: গতকাল আদালতের নির্দেশের পর গারদে পার্থ চট্টোপাধ্যায়। প্রথম শ্রেণির বন্দির মর্যাদা নয় পার্থকে। সাধারণ বন্দির মতোই থাকছেন পার্থ। প্রেসিডেন্সি জেলে প্রাক্তন মন্ত্রীর ঠিকানা আপাতত পয়লা বাইশ নং ওয়ার্ডের সেল টু।

প্রত্যেকদিন নাকি খেতেন ৭,০০০-৮,০০০ টাকার ফল, মাসের হিসাবে প্রায় ২.৫ লক্ষ! সেই মন্ত্রী এখন গারদের ওপারে। কেমন কাটল তাঁর প্রথম রাত? আগে থেকেই আন্দাজ করে ঘর পরিষ্কার রেখেছিল প্রেসিডেন্সি জেল কর্তৃপক্ষ। আলাদা করে কোনও ফ্যান নয়, এসি নয়, এমনকি ধবধবে সাদা বিছানাও নয়। সংশোধনাগারের অন্যান্য সেলের মতোই পয়লা বাইশ নং সেলের ছবিটাও এক, খবর জেল কর্তৃপক্ষ সূত্রে।

সকালে প্রাতরাশ হিসাবে দেওয়া হয়েছে চা আর বাটার টোস্ট। কিন্তু হেভিওয়েট হিসাবে বাড়তি পাওনা কী প্রাক্তন মন্ত্রীর? উত্তর মেলে জেল কর্তৃপক্ষের কাছেই। গতকাল প্রথম রাত হওয়ায় এক বোতল মিনারেল ওয়াটার সঙ্গে রাখতে দেওয়া হয়, এছাড়া অতিরিক্ত কোনও সুযোগ সুবিধাই পাননি একসময়ের দুঁদে রাজনীতিক। আজ পার্থর বাড়ির লোক চাইলে খাবার বা পোশাক চাইলে দিতেই পারেন জেলবন্দিকে, জানা যাচ্ছে জেল কর্তৃপক্ষ সূত্রে।

ইডি চাইলে আদালতে আবেদন করে পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে ফের জেরা করতেই পারে বলে খবর সূত্রের। প্রসঙ্গত, আদালতে পার্থর আইনজীবী সাফ জানিয়েছিলেন, ‘প্রভাবশালী’ তকমা ঘোচাতে বিধায়ক পদও নাকি ছাড়তে রাজি প্রাক্তন মন্ত্রী। যদিও প্রেসিডেন্সি জেলে যে অন্যান্য সব বন্দির মতোই এক সারিতে বসানো হচ্ছে পার্থকে, তা স্পষ্ট। গারদের ওপারে প্রভাবশালী তকমা আদৌ কতটা কাজ করবে, সে বিষয়ে তাই সন্দিহান রাজনৈতিক ওয়াকিবহাল মহল।

কলকাতা: গতকাল আদালতের নির্দেশের পর গারদে পার্থ চট্টোপাধ্যায়। প্রথম শ্রেণির বন্দির মর্যাদা নয় পার্থকে। সাধারণ বন্দির মতোই থাকছেন পার্থ। প্রেসিডেন্সি জেলে প্রাক্তন মন্ত্রীর ঠিকানা আপাতত পয়লা বাইশ নং ওয়ার্ডের সেল টু।

প্রত্যেকদিন নাকি খেতেন ৭,০০০-৮,০০০ টাকার ফল, মাসের হিসাবে প্রায় ২.৫ লক্ষ! সেই মন্ত্রী এখন গারদের ওপারে। কেমন কাটল তাঁর প্রথম রাত? আগে থেকেই আন্দাজ করে ঘর পরিষ্কার রেখেছিল প্রেসিডেন্সি জেল কর্তৃপক্ষ। আলাদা করে কোনও ফ্যান নয়, এসি নয়, এমনকি ধবধবে সাদা বিছানাও নয়। সংশোধনাগারের অন্যান্য সেলের মতোই পয়লা বাইশ নং সেলের ছবিটাও এক, খবর জেল কর্তৃপক্ষ সূত্রে।

সকালে প্রাতরাশ হিসাবে দেওয়া হয়েছে চা আর বাটার টোস্ট। কিন্তু হেভিওয়েট হিসাবে বাড়তি পাওনা কী প্রাক্তন মন্ত্রীর? উত্তর মেলে জেল কর্তৃপক্ষের কাছেই। গতকাল প্রথম রাত হওয়ায় এক বোতল মিনারেল ওয়াটার সঙ্গে রাখতে দেওয়া হয়, এছাড়া অতিরিক্ত কোনও সুযোগ সুবিধাই পাননি একসময়ের দুঁদে রাজনীতিক। আজ পার্থর বাড়ির লোক চাইলে খাবার বা পোশাক চাইলে দিতেই পারেন জেলবন্দিকে, জানা যাচ্ছে জেল কর্তৃপক্ষ সূত্রে।

ইডি চাইলে আদালতে আবেদন করে পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে ফের জেরা করতেই পারে বলে খবর সূত্রের। প্রসঙ্গত, আদালতে পার্থর আইনজীবী সাফ জানিয়েছিলেন, ‘প্রভাবশালী’ তকমা ঘোচাতে বিধায়ক পদও নাকি ছাড়তে রাজি প্রাক্তন মন্ত্রী। যদিও প্রেসিডেন্সি জেলে যে অন্যান্য সব বন্দির মতোই এক সারিতে বসানো হচ্ছে পার্থকে, তা স্পষ্ট। গারদের ওপারে প্রভাবশালী তকমা আদৌ কতটা কাজ করবে, সে বিষয়ে তাই সন্দিহান রাজনৈতিক ওয়াকিবহাল মহল।

Next Video