Salary in America: যোগ্যতা এক, তাও বেতন বৈষম্য পুরুষ -মহিলার মধ্যে!
Salary in America: ১৯৬৩ সালের ১০ জুন, প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি 'ইক্যুয়াল পে অ্যাক্ট' এনেছিলেন। এই আইনে বলা হয়েছিল, বেতন বৈষম্য করা যাবে না পুরুষ ও মহিলার মধ্যে। কিন্তু সেই বৈষম্য আজও রয়েছে মার্কিন মুলুকে।
১৯৬৩ সালের ১০ জুন, প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি ‘ইক্যুয়াল পে অ্যাক্ট’ এনেছিলেন। এই আইনে বলা হয়েছিল, বেতন বৈষম্য করা যাবে না পুরুষ ও মহিলার মধ্যে। কিন্তু সেই বৈষম্য আজও রয়েছে মার্কিন মুলুকে। ছেলে-মেয়ের বেতনের বৈষম্য প্রায় ৫০,৩০,১৮,৫০৫ কোটি টাকা। বেতনের দিক থেকে পুরুষ সহকর্মীরা অনেকটাই এগিয়ে মহিলাদের থেকে। ১৯৬৩ সালে বছরভর চুক্তিতে, ১ জন মহিলা বছরে ৫৯ সেন্ট বেতন পেলে, মার্কিন পুরুষেরা ১ ডলার বেতন পেতেন। ২০২১ সালে বছরভর চুক্তিতে, ১ জন মহিলা ৮৪ সেন্ট বেতন পেলে, মার্কিন পুরুষেরা ১ ডলার বেতন পেতেন। মহিলাদের বেতন আগের থেকে বেড়েছে ঠিকই। কিন্তু সেই বেতন বৈষম্য এখনও রয়েছে। কৃষ্ণাঙ্গ আমেরিকান মহিলাদের সবথেকে বেশি ক্ষতি হয়েছে। লাতিন আমেরিকান মহিলারাও বেশ ক্ষতির মুখে পড়েছেন। ১৯৬৪ সালে বলা হয়েছিল, বেতন পাওয়ার ক্ষেত্রে বর্ণ ভেদ করা যাবে না। অনেক বছর পার হয়ে গেলেও, জাতি-বর্ণের বৈষম্য এখনও আছে। ২০২১ সালে মহিলাদের গড় আয় কম ছিল ৯,৯৫৪ ডলার পুরুষদের তুলনায়। মার্কিন মুলুকে কর্মক্ষেত্রে এখন মেয়েদের সংখ্যাই বেশি। এই বেতন বৈষম্য থেকে মুক্তি পেতে সময় লাগতে পারে ২০৫৬ সাল পর্যন্ত।