Sovan Meets Mamata: ‘ভাঙল অভিমানের প্রাচীর, দিদি-ভাইয়ে হল ভালবাসা বিনিময়’

TV9 Bangla Digital | Edited By: সৌরভ পাল

Jun 23, 2022 | 1:48 PM

"দিদির সঙ্গে আমার সম্পর্ক আগে যেমন ছিল, এখনও তেমনই রয়েছে। ২০১৮ সালের ২২ নভেম্বর যেদিন আমি এখান থেকে চলে গিয়েছিলাম, তারপর এতদিন পর আবার নবান্নে এলাম। আমার ছোটবেলা থেকে আজ পর্যন্ত, মমতাদির চিন্তাভাবনা, মমতাদির কথা, মমতাদির ইচ্ছা বাস্তবায়িত করাই আমরা কাজ বলে মনে করে এসেছি।"

Follow Us

হাওড়া: বুধবার ঠিক সন্ধ্যে নামার আগে হঠাৎ নবান্নে শোভন চট্টোপাধ্যায়। সঙ্গে কাননের ‘একমাত্র সঙ্গী’ সেই বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে নবান্নের ১৪ তলায় সাক্ষাৎ নিয়ে শোভনের বক্তব্য, “ভালবাসা বিনিময় হল।” আচমকা কেন নবান্নে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ, তাহলে কি তৃণমূলেই ফিরছেন কানন? শোভনের প্রতিক্রিয়া, “আমার রাজনৈতিক জীবন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কেন্দ্রিক। মমতা দিদির কাছে আসব, চা খাব, ভাব বিনিময় হবে। আদেশ, নির্দেশ থাকবে সেটাই তো স্বাভাবিক।”

নবান্ন সূত্রের খবর, বুধবার চা সহযোগে এক ঘণ্টা আলোচনা হয় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং শোভন চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে। রাজনৈতিক মহলে জল্পনা, ২১ জুলাইয়ের আগে এই সাক্ষাতই হতে পারে কাননের কামব্যাকের প্রথম সিঁড়ি। জানা যাচ্ছে, খুব শীঘ্রই নাকি তিনি দলে ফিরছেন এবং বড় দায়িত্ব দিয়েই তাঁকে ফেরাবে তৃণমূল। যদিও সক্রিয় রাজনীতিতে ফেরা নিয়ে সরাসরি কিছু না বললেও শোভনের ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য, “পশ্চিমবঙ্গের মতো রাজনৈতিক সচেতন রাজ্যে কোনও মানুষই অরাজনৈতিক নন। স্বাভাবিকভাবেই প্রত্যেকের কোনও না কোনও রাজনৈতিক সচেতনতা থাকেই। ”

প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালে ঘাসফুল ছেড়ে পদ্ম শিবিরে যোগ দেন শোভন চট্টোপাধ্যায় এবং তাঁর বান্ধবী বৈশাখী বন্দোপাধ্যায়। কিন্তু পছন্দসই আসনে টিকিট না পাওয়া এবং বেশ কিছু বিষয়ে মনোমালিন্য হওয়ায় বিজেপি ছেড়ে বেরিয়ে আসেন শোভন-বৈশাখী। এরপর দীর্ঘদিন সক্রিয় রাজনীতির ময়দানে দেখতে পাওয়া যায়নি শোভন চট্টোপাধ্যায়কে। এদিন বৈঠকের শেষে বেশ হাসি মুখেই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে শোভন চট্টোপাধ্যায় বলেন, “দিদির সঙ্গে আমার সম্পর্ক আগে যেমন ছিল, এখনও তেমনই রয়েছে। ২০১৮ সালের ২২ নভেম্বর যেদিন আমি এখান থেকে চলে গিয়েছিলাম, তারপর এতদিন পর আবার নবান্নে এলাম। আমার ছোটবেলা থেকে আজ পর্যন্ত, মমতাদির চিন্তাভাবনা, মমতাদির কথা, মমতাদির ইচ্ছা বাস্তবায়িত করাই আমরা কাজ বলে মনে করে এসেছি।” ঘাসফুলে ফিরছেন? শোভন চট্টোপাধ্যায়ের উত্তর, “মমতাদির লক্ষ্য বাস্তবায়িত করাই আবার কাজ।”

সূত্রের খবর, বুধবার বিকেলে সাড়ে ৩টে নাগাদ নবান্নে পৌঁছান শোভন-বৈশাখী। সেখানে ঘন্টাখানেক তাঁরা বৈঠক করেন মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে। তবে কী কথা হয়েছে তাঁদের মধ্যে তা নিয়ে এখনই খোলসা করে জানাতে চাননি বেহালা পূর্বের প্রাক্তন বিধায়ক শোভন চট্টোপাধ্যায় এবং তাঁর বান্ধবী বৈশাখী বন্দোপাধ্যায়। এদিন বৈঠকে হাজির তাঁর বান্ধবী বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায় বললেন, “দিদির নির্দেশ মতোই কাজ করবে শোভন। অভিমান ছিল। তবে সেই অভিমানের প্রাচীর ভেঙে গিয়েছে।” তিনি আরও বলেন, উভয় তরফের মধ্যে ব্যক্তিগত আলোচনা ছাড়াও এদিন ‘রাজনৈতিক’ আলোচনাও হয়েছে তাঁদের মধ্যে।

হাওড়া: বুধবার ঠিক সন্ধ্যে নামার আগে হঠাৎ নবান্নে শোভন চট্টোপাধ্যায়। সঙ্গে কাননের ‘একমাত্র সঙ্গী’ সেই বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে নবান্নের ১৪ তলায় সাক্ষাৎ নিয়ে শোভনের বক্তব্য, “ভালবাসা বিনিময় হল।” আচমকা কেন নবান্নে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ, তাহলে কি তৃণমূলেই ফিরছেন কানন? শোভনের প্রতিক্রিয়া, “আমার রাজনৈতিক জীবন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কেন্দ্রিক। মমতা দিদির কাছে আসব, চা খাব, ভাব বিনিময় হবে। আদেশ, নির্দেশ থাকবে সেটাই তো স্বাভাবিক।”

নবান্ন সূত্রের খবর, বুধবার চা সহযোগে এক ঘণ্টা আলোচনা হয় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং শোভন চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে। রাজনৈতিক মহলে জল্পনা, ২১ জুলাইয়ের আগে এই সাক্ষাতই হতে পারে কাননের কামব্যাকের প্রথম সিঁড়ি। জানা যাচ্ছে, খুব শীঘ্রই নাকি তিনি দলে ফিরছেন এবং বড় দায়িত্ব দিয়েই তাঁকে ফেরাবে তৃণমূল। যদিও সক্রিয় রাজনীতিতে ফেরা নিয়ে সরাসরি কিছু না বললেও শোভনের ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য, “পশ্চিমবঙ্গের মতো রাজনৈতিক সচেতন রাজ্যে কোনও মানুষই অরাজনৈতিক নন। স্বাভাবিকভাবেই প্রত্যেকের কোনও না কোনও রাজনৈতিক সচেতনতা থাকেই। ”

প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালে ঘাসফুল ছেড়ে পদ্ম শিবিরে যোগ দেন শোভন চট্টোপাধ্যায় এবং তাঁর বান্ধবী বৈশাখী বন্দোপাধ্যায়। কিন্তু পছন্দসই আসনে টিকিট না পাওয়া এবং বেশ কিছু বিষয়ে মনোমালিন্য হওয়ায় বিজেপি ছেড়ে বেরিয়ে আসেন শোভন-বৈশাখী। এরপর দীর্ঘদিন সক্রিয় রাজনীতির ময়দানে দেখতে পাওয়া যায়নি শোভন চট্টোপাধ্যায়কে। এদিন বৈঠকের শেষে বেশ হাসি মুখেই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে শোভন চট্টোপাধ্যায় বলেন, “দিদির সঙ্গে আমার সম্পর্ক আগে যেমন ছিল, এখনও তেমনই রয়েছে। ২০১৮ সালের ২২ নভেম্বর যেদিন আমি এখান থেকে চলে গিয়েছিলাম, তারপর এতদিন পর আবার নবান্নে এলাম। আমার ছোটবেলা থেকে আজ পর্যন্ত, মমতাদির চিন্তাভাবনা, মমতাদির কথা, মমতাদির ইচ্ছা বাস্তবায়িত করাই আমরা কাজ বলে মনে করে এসেছি।” ঘাসফুলে ফিরছেন? শোভন চট্টোপাধ্যায়ের উত্তর, “মমতাদির লক্ষ্য বাস্তবায়িত করাই আবার কাজ।”

সূত্রের খবর, বুধবার বিকেলে সাড়ে ৩টে নাগাদ নবান্নে পৌঁছান শোভন-বৈশাখী। সেখানে ঘন্টাখানেক তাঁরা বৈঠক করেন মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে। তবে কী কথা হয়েছে তাঁদের মধ্যে তা নিয়ে এখনই খোলসা করে জানাতে চাননি বেহালা পূর্বের প্রাক্তন বিধায়ক শোভন চট্টোপাধ্যায় এবং তাঁর বান্ধবী বৈশাখী বন্দোপাধ্যায়। এদিন বৈঠকে হাজির তাঁর বান্ধবী বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায় বললেন, “দিদির নির্দেশ মতোই কাজ করবে শোভন। অভিমান ছিল। তবে সেই অভিমানের প্রাচীর ভেঙে গিয়েছে।” তিনি আরও বলেন, উভয় তরফের মধ্যে ব্যক্তিগত আলোচনা ছাড়াও এদিন ‘রাজনৈতিক’ আলোচনাও হয়েছে তাঁদের মধ্যে।

Next Video