Summer Vacation Extention: আরও ১১ দিন গরমের ছুটি, স্কুল খুলবে ২৭ জুন

TV9 Bangla Digital | Edited By: সৌরভ পাল

Jun 14, 2022 | 12:56 PM

"স্কুল খোলার সিদ্ধান্ত নিলে ভাল হত। করোনা কালে এমনিতেই শিক্ষার বেহাল অবস্থা হয়। পুনঃরায় ছুটির সিদ্ধান্ত ছাত্রছাত্রীদের ভবিষ্যৎকে প্রশ্নের মুখে ঠেলে দিচ্ছে।" তিনি আরও যোগ করেন, ছুটির মধ্যে দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্রছাত্রীদের প্র্যাকটিক্যাল পরীক্ষা কীভাবে হবে তাই নিয়ে ভাবা উচিত রাজ্য শিক্ষা দফতরের।

Follow Us

কলকাতা: জল্পনাই সত্যি হল। বাড়ল গরমের ছুটি। সোমবার নির্দেশিকা প্রকাশ করে গরমের ছুটি বাড়ানোর কথা জানাল রাজ্য সরকার। স্কুল ছুটি থাকবে ২৬ জুন পর্যন্ত। আর সেটা হলে স্কুল খুলবে ২৭ জুন। আজ সরকারি ভাবে সাংবাদিক সম্মেলন করে এ কথা ঘোষণা করছে শিক্ষা দফতর।

সরকারের পরিকল্পনা ছিল গরমের দাবদাহ কমলেই খুলে দেওয়া হবে সমস্ত স্কুল। সেইমতো ১৫ জুন স্কুল খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কিন্তু যেভাবে আবহাওয়ার পারদ চড়ছে তাতে পড়ুয়াদের স্বাস্থ্যের কথা ভেবে আরও ১১ দিন ছুটির মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। গ্রীষ্মের প্রচণ্ড দাবদাহের কারণে ২৮ এপ্রিল সাংবাদিক বৈঠক করে রাজ্যের স্কুলগুলোতে ছুটি দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়। প্রথমে ২ মে থেকে থেকে ১৫ জুন পর্যন্ত ছুটি দেওয়া হয় রাজ্যের সরকারি ও সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত স্কুলগুলোতে। কিন্তু আবহাওয়া এখনও স্বস্তিদায়ক না হওয়ায়, নতুন ভাবে নির্দেশিকা জারি করে ২৬ জুন পর্যন্ত ছুটির মেয়াদ বাড়ালো শিক্ষা দফতর।

জানা যাচ্ছে, রবিবার উত্তর ২৪ পরগনার পানিহাটিতে দণ্ড মহোৎসবে প্রচণ্ড গরমে মৃত্যু হয়েছে ৩ জনের। এই ঘটনার পরে মুখ্যমন্ত্রী স্কুলের পড়ুয়াদের সুরক্ষার বিষয়ে ভাবনাচিন্তা শুরু করেন। গ্রীষ্মের এমন দাবদাহ চলতে থাকলে স্কুলপড়ুয়ারা অসুস্থ হয়ে পড়বে। তার পরেই তিনি শিক্ষামন্ত্রীকে ব্যবস্থা নিতে বলেন। দক্ষিণবঙ্গে আপাতত বর্ষার দেখা নেই। অতঃপর, এই সিদ্ধান্ত নেয় শিক্ষা দফতর।

প্রসঙ্গত, এ বছর অত্যধিক গরমে গ্রীষ্মের ছুটি এগিয়ে আনা হয়। ২ মে থেকে থেকে ১৫ জুন পর্যন্ত ছুটি দেওয়া হয় রাজ্যের সরকারি এবং সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত স্কুলগুলোতে। করোনা অতিমারিকালে দীর্ঘ দিন বন্ধ ছিল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। তারপর গ্রীষ্মের ছুটি এগোনোয় বিভিন্ন মহলে এই সিদ্ধান্ত নিয়ে সমালোচনার ঝড় উঠেছিল। সোমবার রাজ্য শিক্ষা দফতরের নয়া নির্দেশিকা নিয়ে পুনঃরায় ক্ষোভ প্রকাশ করল শিক্ষামহলের একাংশ। এ প্রসঙ্গে বেথুন স্কুলের শিক্ষিকা বলেন, “পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে স্কুল খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিৎ ছিল শিক্ষা দফতরের। করোনা কালে এমনিতেই শিক্ষার বেহাল অবস্থা হয়। পুনঃরায় ছুটির সিদ্ধান্ত ছাত্রছাত্রীদের ভবিষ্যৎকে প্রশ্নের মুখে ঠেলে দিচ্ছে।” তিনি আরও যোগ করেন, ছুটির মধ্যে দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্রছাত্রীদের প্র্যাকটিক্যাল পরীক্ষা কীভাবে হবে তাই নিয়ে ভাবা উচিত রাজ্য শিক্ষা দফতরের।

কলকাতা: জল্পনাই সত্যি হল। বাড়ল গরমের ছুটি। সোমবার নির্দেশিকা প্রকাশ করে গরমের ছুটি বাড়ানোর কথা জানাল রাজ্য সরকার। স্কুল ছুটি থাকবে ২৬ জুন পর্যন্ত। আর সেটা হলে স্কুল খুলবে ২৭ জুন। আজ সরকারি ভাবে সাংবাদিক সম্মেলন করে এ কথা ঘোষণা করছে শিক্ষা দফতর।

সরকারের পরিকল্পনা ছিল গরমের দাবদাহ কমলেই খুলে দেওয়া হবে সমস্ত স্কুল। সেইমতো ১৫ জুন স্কুল খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কিন্তু যেভাবে আবহাওয়ার পারদ চড়ছে তাতে পড়ুয়াদের স্বাস্থ্যের কথা ভেবে আরও ১১ দিন ছুটির মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। গ্রীষ্মের প্রচণ্ড দাবদাহের কারণে ২৮ এপ্রিল সাংবাদিক বৈঠক করে রাজ্যের স্কুলগুলোতে ছুটি দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়। প্রথমে ২ মে থেকে থেকে ১৫ জুন পর্যন্ত ছুটি দেওয়া হয় রাজ্যের সরকারি ও সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত স্কুলগুলোতে। কিন্তু আবহাওয়া এখনও স্বস্তিদায়ক না হওয়ায়, নতুন ভাবে নির্দেশিকা জারি করে ২৬ জুন পর্যন্ত ছুটির মেয়াদ বাড়ালো শিক্ষা দফতর।

জানা যাচ্ছে, রবিবার উত্তর ২৪ পরগনার পানিহাটিতে দণ্ড মহোৎসবে প্রচণ্ড গরমে মৃত্যু হয়েছে ৩ জনের। এই ঘটনার পরে মুখ্যমন্ত্রী স্কুলের পড়ুয়াদের সুরক্ষার বিষয়ে ভাবনাচিন্তা শুরু করেন। গ্রীষ্মের এমন দাবদাহ চলতে থাকলে স্কুলপড়ুয়ারা অসুস্থ হয়ে পড়বে। তার পরেই তিনি শিক্ষামন্ত্রীকে ব্যবস্থা নিতে বলেন। দক্ষিণবঙ্গে আপাতত বর্ষার দেখা নেই। অতঃপর, এই সিদ্ধান্ত নেয় শিক্ষা দফতর।

প্রসঙ্গত, এ বছর অত্যধিক গরমে গ্রীষ্মের ছুটি এগিয়ে আনা হয়। ২ মে থেকে থেকে ১৫ জুন পর্যন্ত ছুটি দেওয়া হয় রাজ্যের সরকারি এবং সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত স্কুলগুলোতে। করোনা অতিমারিকালে দীর্ঘ দিন বন্ধ ছিল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। তারপর গ্রীষ্মের ছুটি এগোনোয় বিভিন্ন মহলে এই সিদ্ধান্ত নিয়ে সমালোচনার ঝড় উঠেছিল। সোমবার রাজ্য শিক্ষা দফতরের নয়া নির্দেশিকা নিয়ে পুনঃরায় ক্ষোভ প্রকাশ করল শিক্ষামহলের একাংশ। এ প্রসঙ্গে বেথুন স্কুলের শিক্ষিকা বলেন, “পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে স্কুল খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিৎ ছিল শিক্ষা দফতরের। করোনা কালে এমনিতেই শিক্ষার বেহাল অবস্থা হয়। পুনঃরায় ছুটির সিদ্ধান্ত ছাত্রছাত্রীদের ভবিষ্যৎকে প্রশ্নের মুখে ঠেলে দিচ্ছে।” তিনি আরও যোগ করেন, ছুটির মধ্যে দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্রছাত্রীদের প্র্যাকটিক্যাল পরীক্ষা কীভাবে হবে তাই নিয়ে ভাবা উচিত রাজ্য শিক্ষা দফতরের।

Next Video