Meghalaya Durga Temple: এখানেই থাকেন দুর্গা

TV9 Bangla Digital | Edited By: Tapasi Dutta

Nov 11, 2023 | 6:25 PM

মেঘালয়ের জয়ন্তিয়া পাহাড়ে সতীর ৫১ পিঠের একপিঠ নার্তিয়াং দুর্গা মন্দির। পুরান মতে সতীর বাম উরু পড়ে নার্তিয়াংয়ে। মেঘালয়ের হিন্দুদের বিশ্বাস এই মন্দিরের স্থায়ীভাবে বসবাস করেন দেবী দুর্গা। এখানে পূজিতা হন দেবী শক্তি জয়ন্তী ও ভৈরব কামাদিশ্বর।

Follow Us

মেঘালয়ের জয়ন্তিয়া পাহাড়ে সতীর ৫১ পিঠের একপিঠ নার্তিয়াং দুর্গা মন্দির। পুরান মতে সতীর বাম উরু পড়ে নার্তিয়াংয়ে। মেঘালয়ের হিন্দুদের বিশ্বাস এই মন্দিরের স্থায়ীভাবে বসবাস করেন দেবী দুর্গা। এখানে পূজিতা হন দেবী শক্তি জয়ন্তী ও ভৈরব কামাদিশ্বর। জয়ন্তিয়া রাজা জাসো মানিক এই মন্দির তৈরি করেন। দেবী দুর্গার এই মন্দিরকে তাই জয়ন্তেশ্বরী মন্দিরও বলা হয়।

এখানে পূজা পাঠ হয় হিন্দু ও খাসি ঐতিহ্যের মিশ্রণে। স্থানীয় সাইয়েম বা সর্দার পূজা পাঠের দায়িত্বে থাকেন। দুর্গাপুজোয় বলি দেওয়া হয় ছাগ। পুজোর চারদিন একটি কলাগাছকে দেবী রূপে আরাধনা করা হয়। দশমীতে স্থানীয় মিন্টডু নদীতে ওই কলাগাছ বিসর্জন দেওয়া হয়। গুয়াহাটি ও শিলং বিমানবন্দর থেকে এই মন্দির যাওয়া যায়। গুয়াহাটি থেকে দূরত্ব প্রায় ১৫০ কিমি। শিলং থেকে দূরত্ব ৬০ কিমি। আসা যায় গুয়াহাটি রেল স্টেশন থেকেও।

মেঘালয়ের জয়ন্তিয়া পাহাড়ে সতীর ৫১ পিঠের একপিঠ নার্তিয়াং দুর্গা মন্দির। পুরান মতে সতীর বাম উরু পড়ে নার্তিয়াংয়ে। মেঘালয়ের হিন্দুদের বিশ্বাস এই মন্দিরের স্থায়ীভাবে বসবাস করেন দেবী দুর্গা। এখানে পূজিতা হন দেবী শক্তি জয়ন্তী ও ভৈরব কামাদিশ্বর। জয়ন্তিয়া রাজা জাসো মানিক এই মন্দির তৈরি করেন। দেবী দুর্গার এই মন্দিরকে তাই জয়ন্তেশ্বরী মন্দিরও বলা হয়।

এখানে পূজা পাঠ হয় হিন্দু ও খাসি ঐতিহ্যের মিশ্রণে। স্থানীয় সাইয়েম বা সর্দার পূজা পাঠের দায়িত্বে থাকেন। দুর্গাপুজোয় বলি দেওয়া হয় ছাগ। পুজোর চারদিন একটি কলাগাছকে দেবী রূপে আরাধনা করা হয়। দশমীতে স্থানীয় মিন্টডু নদীতে ওই কলাগাছ বিসর্জন দেওয়া হয়। গুয়াহাটি ও শিলং বিমানবন্দর থেকে এই মন্দির যাওয়া যায়। গুয়াহাটি থেকে দূরত্ব প্রায় ১৫০ কিমি। শিলং থেকে দূরত্ব ৬০ কিমি। আসা যায় গুয়াহাটি রেল স্টেশন থেকেও।

Next Video