South Dinajpur Gold Arrest: হিলিতে সোনা চুরিতে সর্ষের মধ্যেই ভূত!

TV9 Bangla Digital | Edited By: Moumita Das

May 24, 2023 | 3:04 PM

সোমবার গভীর রাতে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার হিলির বক্সীগঞ্জ এলাকার নিজস্ব বাসভবন থেকে পার্থ সাহা নামে ওই অবৈধ সোনা ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করে হিলি থানার পুলিশ৷ ধৃতকে মঙ্গলবার দুপুরে বালুরঘাট জেলা আদালতে পেশ করে হিলি থানার পুলিশ। এই ঘটনায় আর কে কে জড়িত রয়েছে তা খতিয়ে দেখতে আদালতের কাছে ১৪ দিনের পুলিশি হেফাজতের আবেদন জানায় হিলি থানার পুলিশ

Follow Us

শুল্ক দপ্তরের বাজেয়াপ্ত করা প্রায় ১ কেজি সোনা চুরির ঘটনায় দপ্তরের দুই অস্থায়ী কর্মীর পর গ্রেপ্তার মূল চক্রী। সোমবার গভীর রাতে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার হিলির বক্সীগঞ্জ এলাকার নিজস্ব বাসভবন থেকে পার্থ সাহা নামে ওই অবৈধ সোনা ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করে হিলি থানার পুলিশ৷ ধৃতকে মঙ্গলবার দুপুরে বালুরঘাট জেলা আদালতে পেশ করে হিলি থানার পুলিশ। এই ঘটনায় আর কে কে জড়িত রয়েছে তা খতিয়ে দেখতে আদালতের কাছে ১৪ দিনের পুলিশি হেফাজতের আবেদন জানায় হিলি থানার পুলিশ৷ সেই মত সব কিছু খতিয়ে দেখে ধৃতকে ১৪ দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে বিচারক। এদিকে ধৃতকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য এদিন সন্ধ্যায় হিলি থানায় যাওয়ার কথা রয়েছে জেলা পুলিশ সুপার রাহুল দে’র। এদিকে শুল্ক দপ্তরের অস্থায়ীকর্মীর পরে আন্তর্জাতিকস্তরের অবৈধ সোনা ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার হতেই প্রশ্ন উঠেছে শুল্ক দপ্তরের ভূমিকা নিয়ে।

জানা গেছে, গত নভেম্বর মাসে হিলি স্থলবন্দরের শুল্কদপ্তরের কার্যালয় থেকে বিপুল পরিমাণ বাজেয়াপ্ত করা সাতটি সোনার বাট উধাও হয়ে যায়। সব মিলিয়ে যার ওজন প্রায় ১ কেজি বলে অনুমান। ঘটনায় শুল্কদপ্তরের প্রতিরোধ শাখার ইন্সপেক্টর বলাদিত্য বারিক হিলি থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। তড়িঘড়ি ঘটনার তদন্ত শুরু করে পুলিশ। তবে সূত্রের অভাবে দীর্ঘসময় তদন্তে বেগ পেতে হয় আধিকারিকদের। গতমাসে ঘটনার তদন্তে শুল্কদপ্তরের অস্থায়ী দুই কর্মীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ৷ তাঁদের জিজ্ঞেসাবাদ করেই ঘটনার খোলসা করে তদন্তকারীরা। এদিকে ওই ঘটনায় বিচারবিভাগীয় তদন্তে শুল্কদপ্তরের প্রতিরোধ শাখার ইন্সপেক্টর বলাদিত্য বারিককে আগেই বরখাস্ত করেছে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। এদিকে গতকাল গভীর রাতে গোপন সূত্রের ভিত্তিতে বক্সীগঞ্জ এলাকায় তল্লাশি চালিয়ে অবৈধ সোনা ব্যবসায়ী পার্থ সাহাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, কাস্টমসের অস্থায়ী দুই কর্মীকে গ্রেপ্তার করেই পার্থ সাহার নাম এসেছে। বিভিন্ন সময় সোনা বাজেয়াপ্তের ঘটনায় তদন্তে ধৃত পার্থ সাহার নামও উঠে আসত। শুল্কদপ্তর থেকে সোনা উধাওয়ের ঘটনায় সোনার অবৈধ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার হতেই শোরগোল পড়েছে সীমান্তে। কাস্টমস কর্তাদের ভূমিকাতেও প্রশ্ন উঠেছে৷ স্থলবন্দরে তৃ-স্তরীয় নিরাপত্তা বলেয় মাছি গলতে পারে না কিন্তু কোন আঁতাতে কোটি টাকা সোনা উধাও হয়ে, সেই প্রশ্ন উঠেছে।

এবিষয়ে বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদার বলেন, হিলি সীমান্তকে কেন্দ্র করে এধরণের সোনা পাচারের ঘটনা এর আগেও ঘটেছে। এসব ব্যক্তিরা গ্রেপ্তারের ফলে না সীমান্তে সোনা পাচার কমবে। তবে পুলিশকে আরো সক্রিয় হতে হবে। কেন্দ্র সরকার পুরো বিষয়ের উপর নজর রাখছে।

অন্যদিকে এবিষয়ে জেলা পুলিশ সুপার রাহুল দে বলেন, অভিযোগের ভিত্তিতে ওই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল রাতে হিলি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ওই ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুরো ঘটনা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

শুল্ক দপ্তরের বাজেয়াপ্ত করা প্রায় ১ কেজি সোনা চুরির ঘটনায় দপ্তরের দুই অস্থায়ী কর্মীর পর গ্রেপ্তার মূল চক্রী। সোমবার গভীর রাতে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার হিলির বক্সীগঞ্জ এলাকার নিজস্ব বাসভবন থেকে পার্থ সাহা নামে ওই অবৈধ সোনা ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করে হিলি থানার পুলিশ৷ ধৃতকে মঙ্গলবার দুপুরে বালুরঘাট জেলা আদালতে পেশ করে হিলি থানার পুলিশ। এই ঘটনায় আর কে কে জড়িত রয়েছে তা খতিয়ে দেখতে আদালতের কাছে ১৪ দিনের পুলিশি হেফাজতের আবেদন জানায় হিলি থানার পুলিশ৷ সেই মত সব কিছু খতিয়ে দেখে ধৃতকে ১৪ দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে বিচারক। এদিকে ধৃতকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য এদিন সন্ধ্যায় হিলি থানায় যাওয়ার কথা রয়েছে জেলা পুলিশ সুপার রাহুল দে’র। এদিকে শুল্ক দপ্তরের অস্থায়ীকর্মীর পরে আন্তর্জাতিকস্তরের অবৈধ সোনা ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার হতেই প্রশ্ন উঠেছে শুল্ক দপ্তরের ভূমিকা নিয়ে।

জানা গেছে, গত নভেম্বর মাসে হিলি স্থলবন্দরের শুল্কদপ্তরের কার্যালয় থেকে বিপুল পরিমাণ বাজেয়াপ্ত করা সাতটি সোনার বাট উধাও হয়ে যায়। সব মিলিয়ে যার ওজন প্রায় ১ কেজি বলে অনুমান। ঘটনায় শুল্কদপ্তরের প্রতিরোধ শাখার ইন্সপেক্টর বলাদিত্য বারিক হিলি থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। তড়িঘড়ি ঘটনার তদন্ত শুরু করে পুলিশ। তবে সূত্রের অভাবে দীর্ঘসময় তদন্তে বেগ পেতে হয় আধিকারিকদের। গতমাসে ঘটনার তদন্তে শুল্কদপ্তরের অস্থায়ী দুই কর্মীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ৷ তাঁদের জিজ্ঞেসাবাদ করেই ঘটনার খোলসা করে তদন্তকারীরা। এদিকে ওই ঘটনায় বিচারবিভাগীয় তদন্তে শুল্কদপ্তরের প্রতিরোধ শাখার ইন্সপেক্টর বলাদিত্য বারিককে আগেই বরখাস্ত করেছে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। এদিকে গতকাল গভীর রাতে গোপন সূত্রের ভিত্তিতে বক্সীগঞ্জ এলাকায় তল্লাশি চালিয়ে অবৈধ সোনা ব্যবসায়ী পার্থ সাহাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, কাস্টমসের অস্থায়ী দুই কর্মীকে গ্রেপ্তার করেই পার্থ সাহার নাম এসেছে। বিভিন্ন সময় সোনা বাজেয়াপ্তের ঘটনায় তদন্তে ধৃত পার্থ সাহার নামও উঠে আসত। শুল্কদপ্তর থেকে সোনা উধাওয়ের ঘটনায় সোনার অবৈধ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার হতেই শোরগোল পড়েছে সীমান্তে। কাস্টমস কর্তাদের ভূমিকাতেও প্রশ্ন উঠেছে৷ স্থলবন্দরে তৃ-স্তরীয় নিরাপত্তা বলেয় মাছি গলতে পারে না কিন্তু কোন আঁতাতে কোটি টাকা সোনা উধাও হয়ে, সেই প্রশ্ন উঠেছে।

এবিষয়ে বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদার বলেন, হিলি সীমান্তকে কেন্দ্র করে এধরণের সোনা পাচারের ঘটনা এর আগেও ঘটেছে। এসব ব্যক্তিরা গ্রেপ্তারের ফলে না সীমান্তে সোনা পাচার কমবে। তবে পুলিশকে আরো সক্রিয় হতে হবে। কেন্দ্র সরকার পুরো বিষয়ের উপর নজর রাখছে।

অন্যদিকে এবিষয়ে জেলা পুলিশ সুপার রাহুল দে বলেন, অভিযোগের ভিত্তিতে ওই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল রাতে হিলি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ওই ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুরো ঘটনা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

Next Video