রাজগঞ্জ (জলপাইগুড়ি): চলছে আদিবাসী সম্প্রদায়ের সব চেয়ে বড় উৎসব। করম পুজো। সেই অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে ধামসা মাদলের তালে কোমর দোলাতে দেখা গেল তৃণমূল বিধায়ক খগেশ্বর রায়কে।
রাজগঞ্জের তৃণমূল বিধায়ক খগেশ্বর রায়। বরাবরই তিনি একটু উৎসবপ্রিয় মানুষ। ফুটবল থেকে রাশ মেলা অথবা ইদ থেকে করম পুজো সব অনুষ্ঠানেই যোগ দিতে দেখা যায় তাঁকে। সেই কারণে রাজনৈতিক অনুষ্ঠানের বাইরে যে কোনও সামাজিক অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানালে তা রক্ষার চেষ্টা করেন তিনি।
আদিবাসী সমাজের সবচেয়ে বড় উৎসব করম পুজো। আর এই পুজো রাতভর চলে। তাই রাত জাগার পাশাপাশি পুজো উপলক্ষে রাতভর চলে নাচ গান। এটাই আদিবাসী সমাজের রীতি।
এবার সেই করম পুজোরই আয়োজন করেছিল রাজগঞ্জের ফটিঙ্গা লাইনের আদিবাসী সমাজ। সেই পুজোর আসরে যান খগেশ্বর। বিধায়ককে পেয়ে তাঁকে প্রথমে বরণ করে নেন আদিবাসী মানুষজনেরা। এরপর বেজে ওঠে ধামসা মাদল। শুরু হয় নাচের আসর।
এ দিন, রাতে কমিটির আদিবাসী মানুষজনের সঙ্গে নাচতে দেখা যায় রাজগঞ্জের তৃণমুল বিধায়কে। বিধায়ককে পাশে পেয়ে রীতিমত খুশি পুজো কমিটির সদস্যরা।
রাজগঞ্জ (জলপাইগুড়ি): চলছে আদিবাসী সম্প্রদায়ের সব চেয়ে বড় উৎসব। করম পুজো। সেই অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে ধামসা মাদলের তালে কোমর দোলাতে দেখা গেল তৃণমূল বিধায়ক খগেশ্বর রায়কে।
রাজগঞ্জের তৃণমূল বিধায়ক খগেশ্বর রায়। বরাবরই তিনি একটু উৎসবপ্রিয় মানুষ। ফুটবল থেকে রাশ মেলা অথবা ইদ থেকে করম পুজো সব অনুষ্ঠানেই যোগ দিতে দেখা যায় তাঁকে। সেই কারণে রাজনৈতিক অনুষ্ঠানের বাইরে যে কোনও সামাজিক অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানালে তা রক্ষার চেষ্টা করেন তিনি।
আদিবাসী সমাজের সবচেয়ে বড় উৎসব করম পুজো। আর এই পুজো রাতভর চলে। তাই রাত জাগার পাশাপাশি পুজো উপলক্ষে রাতভর চলে নাচ গান। এটাই আদিবাসী সমাজের রীতি।
এবার সেই করম পুজোরই আয়োজন করেছিল রাজগঞ্জের ফটিঙ্গা লাইনের আদিবাসী সমাজ। সেই পুজোর আসরে যান খগেশ্বর। বিধায়ককে পেয়ে তাঁকে প্রথমে বরণ করে নেন আদিবাসী মানুষজনেরা। এরপর বেজে ওঠে ধামসা মাদল। শুরু হয় নাচের আসর।
এ দিন, রাতে কমিটির আদিবাসী মানুষজনের সঙ্গে নাচতে দেখা যায় রাজগঞ্জের তৃণমুল বিধায়কে। বিধায়ককে পাশে পেয়ে রীতিমত খুশি পুজো কমিটির সদস্যরা।