Rice vs Roti: পেট পরিষ্কার রাখতে ডিনারে ভাত না রুটি!
ওজন কমানোর ক্ষেত্রে অনেকেই রুটিকে বেছে নেয়। অনেকের ধারণা ভাত খেলে ওজন বেড়ে যায়। কিন্তু ফিট থাকার জন্য আপনি রুটি খাবেন নাকি ভাত,সেটা জানা দরকার। তবে রুটি সবসময় আটার তৈরি হওয়াই ভাল।
ওজন কমানোর ক্ষেত্রে অনেকেই রুটিকে বেছে নেয়। অনেকের ধারণা ভাত খেলে ওজন বেড়ে যায়। কিন্তু ফিট থাকার জন্য আপনি রুটি খাবেন নাকি ভাত,সেটা জানা দরকার। তবে রুটি সবসময় আটার তৈরি হওয়াই ভাল। ওজন কমানোর ডায়েটে কম পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবার রাখা হয়। এ দিকে ভাত ও রুটির মধ্যে বিশেষ পার্থক্য নেই। কিন্তু পুষ্টির দিক দিয়ে বেশ ফারাক রয়েছে ভাত ও রুটির মধ্যে। ভাতে সোডিয়ামের পরিমাণ নগণ্য। কিন্তু ১২০ গ্রাম রুটিতে ১৯০ মিলিগ্রাম সোডিয়াম থাকে। ভাতের চাইতে রুটিতে সোডিয়ামের পরিমাণ বেশি। রক্তচাপের সমস্যা না থাকলে, সহজেই ভাত ও রুটি দুটোই খেতে পারবেন। আজকাল স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞেরা ফাইবার সমৃদ্ধ খাবারের উপর বেশি জোর দেওয়া হচ্ছে। ফাইবারের দিক দিয়ে বিবেচনা করলে এই দৌড়ে সবসময় আটার তৈরি রুটি এগিয়ে। জোয়ার, বাজরা, ওটসের তৈরি রুটি খেতে পারলে আরও ভাল। ভাতে ডায়েটরি ফাইবারের পরিমাণ সেই অর্থে কম। ডায়াবেটিসের রোগীদের রুটি খাওয়াই ভাল। ক্যালোরির দিক দিয়ে বিবেচনা করলে ভাতে এর পরিমাণ বেশি। রুটিতে ক্যালোরির পরিমাণ খুব কম। যাঁরা ওয়েট লস ডায়েট অনুসরণ করেন তাঁদের রুটি খাওয়াই ভাল। আটা, ওটস, জোয়ার, বাজরার তৈরি রুটি ফাইবার, প্রোটিন ও স্বাস্থ্যকর ফ্যাটে পরিপূর্ণ। আপনার যদি বদহজমের সমস্যা থাকে,পেট খারাপের সমস্যায় ভোগেন তাহলে রুটি খাবেন না। ভাত স্বাস্থ্যের জন্য উপযোগী, ভাতের মধ্যে স্টার্চের পরিমাণ বেশি, যা দ্রুত হজম হয়ে যায়। ভাতের মধ্যে ব্রাউন রাইস খেতে পারেন, যা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।