Diabetes Medicine Scam: ৩ কোটির ওষুধ ৫০ কোটি টাকায়, কেলেঙ্কারির পর্দাফাঁস

TV9 Bangla Digital | Edited By: সৌরভ পাল

May 30, 2022 | 7:48 PM

কলকাতা: ডায়াবেটিসের একটি ওষুধ টানা ১ বছরেরও বেশি সময় ধরে চড়া দামে কিনে আর্থিক গোলমালের সম্মুখীন রাজ্য। স্বাস্থ্যভবন সূত্রের খবর, ডায়াবেটিসের ঐ ওষুধের জেনেরিক প্রোডাক্ট বাজারে আসার পরেও ২ টাকার বদলে ১২ টাকা ৪৩ পয়সার বিনিময়ে সংস্থার কাছ থেকে ওষুধ কেনে সেন্ট্রাল মেডিক্যাল বোর্ড। এখন প্রশ্ন উঠেছে, এটি কি শুধুই স্বাস্থ্য দফতরের কর্তাদের উদাসীনতা নাকি […]

Follow Us

কলকাতা: ডায়াবেটিসের একটি ওষুধ টানা ১ বছরেরও বেশি সময় ধরে চড়া দামে কিনে আর্থিক গোলমালের সম্মুখীন রাজ্য। স্বাস্থ্যভবন সূত্রের খবর, ডায়াবেটিসের ঐ ওষুধের জেনেরিক প্রোডাক্ট বাজারে আসার পরেও ২ টাকার বদলে ১২ টাকা ৪৩ পয়সার বিনিময়ে সংস্থার কাছ থেকে ওষুধ কেনে সেন্ট্রাল মেডিক্যাল বোর্ড। এখন প্রশ্ন উঠেছে, এটি কি শুধুই স্বাস্থ্য দফতরের কর্তাদের উদাসীনতা নাকি জেনেবুঝেই সংশ্লিষ্ট ঐ সংস্থাকে মুনাফা লুটের সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে। এই ঘটনার পেছনে কারা রয়েছে সেই প্রশ্নও উঠছে বারবার।

এতবড় একটি আর্থিক কেলেঙ্কারি কীভাবে স্বাস্থ্যকর্তাদের নজর এড়াল এই প্রশ্ন করায়, স্বাস্থ্যভবনের আধিকারিকরা বিব্রত বোধ করছেন। জানা যাচ্ছে, ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে ঐ ওষুধের মালিকানা স্বত্ত্ব লোপ পাওয়ার পরে ওষুধ ২ টাকায় কেনার কথা থাকলেও, ২০২১ সালের মার্চ পর্যন্তও সেটি ১২ টাকা ৪৩ পয়সা দিয়েই কিনেছে স্বাস্থ্য দফতর। জেনেরিক প্রোডাক্ট বাজারে আসার পরেও আগে টেন্ডার পাওয়া সংস্থার থেকে বেশি দাম দিয়েই ওষুধ কেনে রাজ্য সরকার। নিয়ম অনুযায়ী, জেনেরিক প্রোডাক্ট বাজারে আসার পরে সবচেয়ে কম দামে দেওয়া সংস্থার থেকেই ওষুধ কিনবে স্বাস্থ্য দফতর। কিন্তু তারপরেও কীভাবে এই আর্থিক গোলযোগ হল তা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। যার ফলে, যেখানে ৩ কোটি খরচ হওয়া উচিত ছিল সেখানে প্রায় ৫০ কোটি টাকা খরচ হয়ে গিয়েছে রাজ্য সরকারের।

চিকিৎসক সংগঠনের নেতা মানস গুমটার দাবি, “বাজারে কম দামি ওষুধ থাকা সত্ত্বেও কেন এক বছরেরও বেশি সময় ধরে চড়া দামে ওষুধ কেনা হল, তার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত হওয়া উচিত এবং এর পেছনে থাকা ব্যক্তিদের সামনে এনে তাদের শাস্তি দেওয়া দরকার।”

কলকাতা: ডায়াবেটিসের একটি ওষুধ টানা ১ বছরেরও বেশি সময় ধরে চড়া দামে কিনে আর্থিক গোলমালের সম্মুখীন রাজ্য। স্বাস্থ্যভবন সূত্রের খবর, ডায়াবেটিসের ঐ ওষুধের জেনেরিক প্রোডাক্ট বাজারে আসার পরেও ২ টাকার বদলে ১২ টাকা ৪৩ পয়সার বিনিময়ে সংস্থার কাছ থেকে ওষুধ কেনে সেন্ট্রাল মেডিক্যাল বোর্ড। এখন প্রশ্ন উঠেছে, এটি কি শুধুই স্বাস্থ্য দফতরের কর্তাদের উদাসীনতা নাকি জেনেবুঝেই সংশ্লিষ্ট ঐ সংস্থাকে মুনাফা লুটের সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে। এই ঘটনার পেছনে কারা রয়েছে সেই প্রশ্নও উঠছে বারবার।

এতবড় একটি আর্থিক কেলেঙ্কারি কীভাবে স্বাস্থ্যকর্তাদের নজর এড়াল এই প্রশ্ন করায়, স্বাস্থ্যভবনের আধিকারিকরা বিব্রত বোধ করছেন। জানা যাচ্ছে, ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে ঐ ওষুধের মালিকানা স্বত্ত্ব লোপ পাওয়ার পরে ওষুধ ২ টাকায় কেনার কথা থাকলেও, ২০২১ সালের মার্চ পর্যন্তও সেটি ১২ টাকা ৪৩ পয়সা দিয়েই কিনেছে স্বাস্থ্য দফতর। জেনেরিক প্রোডাক্ট বাজারে আসার পরেও আগে টেন্ডার পাওয়া সংস্থার থেকে বেশি দাম দিয়েই ওষুধ কেনে রাজ্য সরকার। নিয়ম অনুযায়ী, জেনেরিক প্রোডাক্ট বাজারে আসার পরে সবচেয়ে কম দামে দেওয়া সংস্থার থেকেই ওষুধ কিনবে স্বাস্থ্য দফতর। কিন্তু তারপরেও কীভাবে এই আর্থিক গোলযোগ হল তা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। যার ফলে, যেখানে ৩ কোটি খরচ হওয়া উচিত ছিল সেখানে প্রায় ৫০ কোটি টাকা খরচ হয়ে গিয়েছে রাজ্য সরকারের।

চিকিৎসক সংগঠনের নেতা মানস গুমটার দাবি, “বাজারে কম দামি ওষুধ থাকা সত্ত্বেও কেন এক বছরেরও বেশি সময় ধরে চড়া দামে ওষুধ কেনা হল, তার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত হওয়া উচিত এবং এর পেছনে থাকা ব্যক্তিদের সামনে এনে তাদের শাস্তি দেওয়া দরকার।”

Next Video