Viral Video: সাপের মুখে মুখ ঠেকিয়ে যুবক… কারণ জানতে দেখতেই হবে ভিডিয়োটি

TV9 Bangla Digital | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

May 21, 2022 | 3:16 PM

Jalpaiguri: স্থানীয়রা জানান, বৃহস্পতিবারই বনদফতরের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করে তারা। কিন্তু নেটওয়ার্কের সমস্যার কারণে যোগাযোগ করতে পারেননি।

Follow Us

জলপাইগুড়ি: বিশালাকার এক বিষধর সাপ। তারই গায়ে আটকে গিয়েছিল লাইটের হোল্ডার। স্বভাবতই একটা অস্বস্তি বাড়ছিল তার। এলাকার লোকজন বনদফতরের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করে। কিন্তু কোনওভাবেই নেটওয়ার্ক পাওয়া যাচ্ছিল না। অবশেষে এলাকারই লোকজন যা কাণ্ড ঘটালেন ভাইরাল সেই ভিডিয়ো। জলপাইগুড়ি জেলার রাজগঞ্জ ব্লকের বাংলাদেশ সীমান্ত ঘেঁষা গাডরা। এই এলাকারই অঙ্গদ গছগ্রামের সরকার চাবাগানে গত কয়েকদিন ধরে একটি নির্দিষ্ট এলাকার মধ্যে ঘোরাফেরা করছিল একটি বড়সড় বিষধর সাপ। তার গায়ে আটকে ছিল একটি লাইটের হোল্ডার। স্থানীয়দের অনুমান, সাপটি খোলস ছাড়ার জন্য লাইটের হোল্ডারের ভিতর নিজের শরীর ঢুকিয়ে ফেলেছিল। এরপর আর হোল্ডারটি বার করতে পারছিল না। তাই এই ঘটনা। এদিকে যন্ত্রণাতেও ছটফট করছিল সে।

স্থানীয়রা জানান, বৃহস্পতিবারই বনদফতরের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করে তারা। কিন্তু নেটওয়ার্কের সমস্যার কারণে যোগাযোগ করতে পারেননি। এরপর নিজেরাই এগিয়ে যান। হোল্ডারটি ভেঙে সাপটিকে বিপদমুক্ত করার চেষ্টা করেন চা-শ্রমিকরা। এদিকে হোল্ডারের প্লাস্টিকের অংশ ভেঙে গেলেও আটকে যায় পিতলের অংশ। ফলে বিপদ বাড়ে। স্থানীয় এক যুবক সুদীপ দাস এসে আরেক কাণ্ড করেন। কিছুতেই ওই পিতলের অংশ বার করতে না পেরে মুখ বসিয়ে দেন সাপের শরীরেই। আশেপাশের লোকজনও চিৎকার করে ওঠেন। শিউরে ওঠেন স্থানীয়রা। পরে অবশ্য কাটারি এনে পিতলের অংশটিও বের করা হয়।

কিন্তু ওই যুবক যা করলেন তা কি আদৌ করা যায়? এমন বিপদের ঝুঁকি নেওয়া কি ঠিক হল? ভাইরাল ভিডিয়ো দেখে প্রশ্ন তুলেছেন অনেকেই। একইসঙ্গে প্রশ্ন কেন বনদফতরের জন্য অপেক্ষা করা হল না বা স্থানীয় থানায় যোগাযোগ করা হল না? এ প্রসঙ্গে প্রশাসনেরও কারও কোনও বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

জলপাইগুড়ি: বিশালাকার এক বিষধর সাপ। তারই গায়ে আটকে গিয়েছিল লাইটের হোল্ডার। স্বভাবতই একটা অস্বস্তি বাড়ছিল তার। এলাকার লোকজন বনদফতরের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করে। কিন্তু কোনওভাবেই নেটওয়ার্ক পাওয়া যাচ্ছিল না। অবশেষে এলাকারই লোকজন যা কাণ্ড ঘটালেন ভাইরাল সেই ভিডিয়ো। জলপাইগুড়ি জেলার রাজগঞ্জ ব্লকের বাংলাদেশ সীমান্ত ঘেঁষা গাডরা। এই এলাকারই অঙ্গদ গছগ্রামের সরকার চাবাগানে গত কয়েকদিন ধরে একটি নির্দিষ্ট এলাকার মধ্যে ঘোরাফেরা করছিল একটি বড়সড় বিষধর সাপ। তার গায়ে আটকে ছিল একটি লাইটের হোল্ডার। স্থানীয়দের অনুমান, সাপটি খোলস ছাড়ার জন্য লাইটের হোল্ডারের ভিতর নিজের শরীর ঢুকিয়ে ফেলেছিল। এরপর আর হোল্ডারটি বার করতে পারছিল না। তাই এই ঘটনা। এদিকে যন্ত্রণাতেও ছটফট করছিল সে।

স্থানীয়রা জানান, বৃহস্পতিবারই বনদফতরের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করে তারা। কিন্তু নেটওয়ার্কের সমস্যার কারণে যোগাযোগ করতে পারেননি। এরপর নিজেরাই এগিয়ে যান। হোল্ডারটি ভেঙে সাপটিকে বিপদমুক্ত করার চেষ্টা করেন চা-শ্রমিকরা। এদিকে হোল্ডারের প্লাস্টিকের অংশ ভেঙে গেলেও আটকে যায় পিতলের অংশ। ফলে বিপদ বাড়ে। স্থানীয় এক যুবক সুদীপ দাস এসে আরেক কাণ্ড করেন। কিছুতেই ওই পিতলের অংশ বার করতে না পেরে মুখ বসিয়ে দেন সাপের শরীরেই। আশেপাশের লোকজনও চিৎকার করে ওঠেন। শিউরে ওঠেন স্থানীয়রা। পরে অবশ্য কাটারি এনে পিতলের অংশটিও বের করা হয়।

কিন্তু ওই যুবক যা করলেন তা কি আদৌ করা যায়? এমন বিপদের ঝুঁকি নেওয়া কি ঠিক হল? ভাইরাল ভিডিয়ো দেখে প্রশ্ন তুলেছেন অনেকেই। একইসঙ্গে প্রশ্ন কেন বনদফতরের জন্য অপেক্ষা করা হল না বা স্থানীয় থানায় যোগাযোগ করা হল না? এ প্রসঙ্গে প্রশাসনেরও কারও কোনও বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

Next Video