Viral Video: জীবন আর মৃত্যুর মাঝে বিল্ডিং বানাচ্ছেন শ্রমিকরা, ভিডিয়ো দেখে তাজ্জব নেটদুনিয়া
Indian Construction Workers Video: সোশ্য়াল মিডিয়ায় একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে, যা দেখে আপনি শিউরে উঠবেন। কোনও নিরাপত্তা সরঞ্জাম ছাড়াই নিমাণকর্মীরা কাজ করছেন, তাও আবার এক অনেক উঁচু এক বিল্ডিং-এ।
Latest Viral Video: পথ চলতি অনেক নিমাণকর্মীকেই দেখা যায়, যারা অনেক বহুতল বিল্ডিং-এর উপরে উঠে কাজ করেন। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আপনার এমনও চোখে পড়বে যে, তাদের কোনও সুরক্ষা দেওয়া হয় না। আর জীবনের ঝুঁকি নিয়েই দিনের পর দিন তারা ওভাবেই কাজ করে চলেছে। শ্রমিকদের এমন অবস্থা নিয়ে মানুষ খুব কমই আলোচনা করে। তাদের নিরাপত্তাকে খুব কমই গুরুত্ব সহকারে নেওয়া হয়। ফলে একের পর এক দুর্ঘটনার খবরও উঠে আসে। কিন্তু তাতেও পরিস্থিতির কোনও উন্নতি হয়নি। সোশ্য়াল মিডিয়ায় (Social Media) এমন একটি ভিডিয়ো ভাইরাল (Viral Video) হয়েছে, যা দেখে আপনি শিউরে উঠবেন। কোনও নিরাপত্তা সরঞ্জাম ছাড়াই নিমাণকর্মীরা কাজ করছেন, তাও আবার এক অনেক উঁচু এক বিল্ডিং-এ।
ভাইরাল হওয়া ভিডিয়োয় দেখা যাচ্ছে, এক শ্রমিক বিল্ডিং থেকে একটি আয়রন স্ট্রাকচারে এলেন তাও আবার কোনও দড়ি ছাড়া। তিনি সেই আয়রন স্ট্রাকচারে আসার পর তা থেকে ধীরে-ধীরে নামতে শুরু করলেন। আর অন্য় এক শ্রমিক তাকে একটি ভারী কাঠের জিনিস ধরিয়ে দিলেন। ভিডিয়োটি দেখার সময় আপনি চমকে উঠবেন। প্রতি মুহূর্তে আপনার মনে হবে, উনি জীবন আর মৃত্যুর মাঝে নিজেকে আটকে রেখেছেন।
Indian construction workers are amazingly brave but bloody hell I reckon they might need a union to demand a bit more site safety. This is 9 stories up with another 9 to go … pic.twitter.com/tkh5QudH0m
— Peter Lalor (@plalor) March 14, 2023
অস্ট্রেলিয়ান সাংবাদিক পিটার লেলর টুইটারে এই ভিডিয়োটি শেয়ার করেছেন। আর তারপর থেকেই অসংখ্য় নেটিজ়েনের নজর কেড়েছে এই ভিডিয়ো। তিনি পোস্ট করে লিখেছেন, ‘ভারতীয় নির্মাণ শ্রমিকরা খুব সাহসী, তবে আমি মনে করি তাদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য় একটি ইউনিয়ন দরকার। যাতে তারা নিজেদের এই বিপদ থেকে রক্ষা করতে পারে।’ শেয়ার করার পর থেকে এখনও পর্যন্ত ভিডিয়োটি 5 লাখেরও বেশি ভিউ হয়েছে। আর 1 হাজারেরও বেশি মানুষ লাইক করেছেন। অনেকে কমেন্টও করেছেন। কেউ লিখেছেন, ‘তাদেরকে সাহসী মনে করেই এখনও পর্যন্ত কোনও সঠিক ব্য়বস্থা নেওয়া হয় না। আর তাই তাদের এভাবে দিনের পর দিন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করে যেতে হয়।’