Bankura School: ঝড়ে গাছ ভেঙে বিদ্যুৎহীন স্কুল, পরিস্থিতির সামাল দিতে জেনারেটরের ব্যবস্থা
সোমবার উচ্চ মাধ্যমিকের পরীক্ষা রয়েছে। তার আগে রবিবার বিকালের কয়েক মিনিটের প্রবল ঝড়ে কোতুলপুর উচ্চ বিদ্যালয় চত্বরে উপড়ে পড়ে বেশ কয়েকটি গাছ। বড় আকারের গাছের ডাল বিদ্যুৎ বাহী তারের উপর গিয়ে পড়ে।
বাঁকুড়া: ঝড়ে লণ্ডভণ্ড স্কুল চত্বর। গাছ পড়ে যাওয়ায় বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ল স্কুল। এরই মধ্য সোমবার রয়েছে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা। পরীক্ষার্থীদের সমস্যা দূর করতে তৎপর হলেন স্কুল কর্তৃপক্ষ। গাছ সরিয়ে বিদ্যুৎ দফতরকে খবর দিয়ে চলছে বিদ্যুৎ সুযোগের কাজ। পরীক্ষা শুরুর আগে যদি একান্তই বিদ্যুৎ সংযোগ না আসে সে জন্য জেনারেটরের ব্যবস্থাও করেছেন স্কুল কর্তৃপক্ষ। রবিবার কালবৈশাখীর ঝড়ে কার্যত লণ্ডভণ্ড হয়ে গিয়েছে স্কুল চত্বর। স্কুল চত্বরে উপড়ে পড়েছে বেশ কিছু গাছ। বিদ্যুৎবাহী তার ছিঁড়ে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে স্কুল। এই পরিস্থিতিতে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের যাতে কোনো সমস্যা না হয় তার জন্য সকাল থেকে যুদ্ধকালীন তৎপরতা স্কুল কর্তৃপক্ষের। বাঁকুড়া কোতুলপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে ঘটেছে এই ঘটনা।
সোমবার উচ্চ মাধ্যমিকের পরীক্ষা রয়েছে। তার আগে রবিবার বিকালের কয়েক মিনিটের প্রবল ঝড়ে কোতুলপুর উচ্চ বিদ্যালয় চত্বরে উপড়ে পড়ে বেশ কয়েকটি গাছ। বড় আকারের গাছের ডাল বিদ্যুৎ বাহী তারের উপর গিয়ে পড়ে। আর তাতে তার ছিঁড়ে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে স্কুল চত্বর। আজ সকালে স্কুলে গিয়ে এমন লণ্ডভণ্ড ছবি চোখে পড়তেই তৎপর হন স্কুল কর্তৃপক্ষ। ঝড়ে উপড়ে পড়া গাছ দ্রুত সরানোর পাশাপাশি বিদ্যুৎ দফতরের তরফে দ্রুত স্কুলে পুনরায় বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়ার কাজ শুরু হয়।
স্কুলের প্রধান শিক্ষক জানিয়েছেন বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া সম্ভব না হলে পরীক্ষার্থীদের কথা ভেবে বিকল্প ব্যবস্থা হিসাবে জেনারেটারের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। প্রসেনজিৎ সরকার বলেছেন, “আজ ভোর ৫টা থেকে গাছ কাটার ব্যবস্থা করেছি। বিদ্যুতের লাইনের কাজ চলছে। জেনারেটরের ব্যবস্থা করেছি। পরীক্ষার্থীদের কোনও অসুবিধা হবে না। তবে গাছ পড়ে বিদ্যালয়ের কিছু ক্ষতি হয়েছে।”