নেপথ্যে নেই শাসক শিবির, পরকীয়ার জেরেই খুন খয়রাশোলের বিজেপি কর্মী!
BJP: পুলিশ সূত্রে খবর, পারিবারিক জেরেই খুন হয়েছেন ইন্দ্রজিত্ এ অনুমান আগেই করেছিলেন আগেই করেছিলেন তদন্তকারীরা। মৃতের পরিবারের সদস্যদের জেরা করে ও অন্যান্য নানা তথ্য় সূত্র হাতে পেতেই নির্মল ও রুবির নাম সামনে আসে।
বীরভূম: খয়রাশোলে বিজেপি (BJP) বুথ সভাপতি ইন্দ্রজিত্ সূত্রধরের খুনের ঘটনায় রুবি সেন ও নির্মল সেন নামে এক দম্পতিকে গ্রেফতার করল পুলিশ। পরকীয়ার জেরেই খুন বলছেন তদন্তকারীরা। বুধবার, ধৃতদের গ্রেফতার করে দুবরাজপুর আদালতে তোলা হয়।
পুলিশ সূত্রে খবর, পারিবারিক জেরেই খুন হয়েছেন ইন্দ্রজিত্ এ অনুমান আগেই করেছিলেন আগেই করেছিলেন তদন্তকারীরা। মৃতের পরিবারের সদস্যদের জেরা করে ও অন্যান্য নানা তথ্য় সূত্র হাতে পেতেই নির্মল ও রুবির নাম সামনে আসে। তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, সোমবার রাতে বিজেপি নেতা ইন্দ্রজিত্ সূত্রধরকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যান ধৃত নির্মল সেন। এরপরেই আর বাড়ি ফেরেননি ইন্দ্রজিত্। মঙ্গলবার সকালে হজরতপুর গ্রামের একটি মন্দিরের কাছে পরিত্যক্ত বাড়ি থেকে হাত-পা-মুখ বাঁধা ইন্দ্রজিতের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়। পরকীয়া সম্পর্কের জেরেই খুন, বলছেন তদন্তকারীরা।
বিজেপি (BJP) বুথ সভাপতির মৃত্যুকে ঘিরে ইতিমধ্যেই তুঙ্গে উঠেছিল রাজনৈতিক তরজা। বিজেপির তরফে অভিযোগ করা হয়, বিধানসভা নির্বাচনের পর থেকেই সন্ত্রাসের ভয়ে ঘরছাড়া ছিলেন ইন্দ্রজিত্। বাড়ি ফিরতেই তাঁকে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা খুন করে বলে অভিযোগও করা হয়। খোদ, বঙ্গ বিজেপির মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য সাংবাদিক বৈঠকে ইন্দ্রিজিতের মৃত্যুর নেপথ্য়ে শাসক শিবিরকেই নিশানা করেছিলেন। পাল্টা, তৃণমূলের তরফে বলা হয়েছিল, এই ঘটনা সম্পূর্ণ পারিবারিক। আরও পড়ুন: পরিত্যক্ত বাড়িতে বিজেপি বুথ সভাপতির হাত-পা বাঁধা ঝুলন্ত দেহ! নিশানায় তৃণমূল