AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Siliguri: অপ্রকৃতিস্থ অবস্থায় অশালীন আচরণ, বরখাস্ত শিলিগুড়ি পৌরনিগমের মহিলা মেয়র পারিষদ

Siliguri TMC: জানা গিয়েছে, সোমবার আশ্রমপাড়া এলাকায় অশান্তি হয়। স্থানীয় বাসিন্দারা অভিযোগ তোলেন মেয়র পারিষদ পূজা ভাসানকে কেন্দ্র করে অপ্রকৃতিস্থ অবস্থায় তাঁদের মারধোর ও বিবাদে জড়িয়েছেন। 

Siliguri: অপ্রকৃতিস্থ অবস্থায় অশালীন আচরণ, বরখাস্ত শিলিগুড়ি পৌরনিগমের মহিলা মেয়র পারিষদ
মেয়র পারিষদ শ্রাবণী দত্তImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Sep 02, 2025 | 2:34 PM
Share

শিলিগুড়ি : গণেশ পুজার ভাসানে অপ্রকৃতিস্থ অবস্থায় অশালীন আচরণের অভিযোগ। স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে অশান্তি, মারধরের অভিযোগ। শিলিগুড়িতে ছাঁটাই তৃণমূলের মহিলা মেয়র পারিষদ শ্রাবণী দত্ত। গত রবিবার গণেশ পূজার ভাসানে দলেরই স্থানীয় কর্মীদের সঙ্গে বিবাদে জড়িয়ে কর্মীদের মারধরের অভিযোগে পৌর নিগমের মেয়র পরিষদের পদ থেকে ছাঁটাই শ্রাবণী দত্ত। সাংবাদিক বৈঠক করে মেয়র গৌতম দেব জানান, দলের নীচের তলার ক্ষোভের কথা মাথায় রেখেই এই সিদ্ধান্ত।

জানা গিয়েছে, সোমবার আশ্রমপাড়া এলাকায় অশান্তি হয়। স্থানীয় বাসিন্দারা অভিযোগ তোলেন মেয়র পারিষদ পূজা ভাসানকে কেন্দ্র করে অপ্রকৃতিস্থ অবস্থায় তাঁদের মারধোর ও বিবাদে জড়িয়েছেন।  ঘটনার মুহূর্তের দুটি ভিডিয়োও প্রকাশ্যে আসে। সেটা দেখার পরই নড়েচড়ে বসে দল। শ্রাবণীর বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করে দল। জন্ম-মৃত্যু, মিড ডে মিলসহ একধীক গুরু দায়িত্বে ছিলেন শ্রাবণী। এই ঘটনায় মেয়র পারিষদ শ্রাবণী দত্ত বলেন, “আমার গাড়ি আক্রমণ হল, আমার শাখা ভেঙে দিল।গাড়ি ভাঙচুর হল।আমি চেয়েছিলামসবটা দল খতিয়ে দেখুক।কিন্তু দল যা সিদ্ধান্ত নিল তা শিরোধার্য। যারা এসব করেছে তারা তৃণমূলের কেউ না। বহিরাগত। আমার বিরুদ্ধে অপ্রকৃতস্থ থাকার অভিযোগভিত্তিহীন।”

তবে মেয়র গৌতম দেব বলেন, “একটা সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পুরনিগমের মেয়র পারিষদ থেকে শ্রাবণী দত্তকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। যে ক’দিন নতুন এমআইসি কেউ মনোনীত হবেন, ততদিন এই চাইল্ড অ্যান্ড মাদার কেয়ার ডিপার্টমেন্ট মেয়রের কাছে থাকবে। দলের নির্দেশে এই সিদ্ধান্ত। এই ঘটনা অনভিপ্রেত।” তিনি জানিয়েছেন, এমন কোনও ঘটনা দলের তরফ থেকে কখনই বরদাস্ত করা হবে না, যা অবাঞ্ছনীয়। কারণ এতে দলের সম্ভ্রম নষ্ট হয়। দুপক্ষেরই বক্তব্য শোনা হয়েছে। তারপর সব খতিয়ে দেখে দল এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।