CBSE Result: মেধাতালিকায় এক্কেবারে ৬ জন! উচ্চমাধ্যমিকের পর CBSE-র ‘মাধ্যমিকেও’ চোখ ধাঁধানো ফল আরামবাগের পড়ুয়াদের
CBSE Result: তবে শুধু উৎসব একা নয়, তাক লাগিয়ে দিয়েছেন এই স্কুলেরই ছাত্রী দিশা চক্রবর্তী। তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৬। গোটা দেশের মধ্যে সম্ভাব্য পঞ্চম। তার চোখে আগামীতে আইআইটি ক্র্যাক করার স্বপ্ন। তার এই দারুণ সাফল্য খুশি পরিবারের সদস্যরাও।

আরামবাগ: উচ্চমাধ্যমিকে চোখ ধাঁধানো ফল করেছিল আরামবাগের ছেলে-মেয়েরা। শুধু আরামবাগ হাইস্কুল থেকে মেধাতালিকায় জায়গা করে নিয়েছিল ৩ জন। আশপাশের একাধিক স্কুল থেকেও মেধাতালিকায় ছিল একাধিক নাম। এবার সিবিএসই-র দশম শ্রেণির পরীক্ষায় চোখ ধাঁধানো ফল আরামবাগের পড়ুয়াদের। গোটা দেশের মধ্যে মেধাতালিকায় সম্ভাব্য চতুর্থ স্থান দখল করল আরামবাগ বিবেকানন্দ একাডেমির ছাত্র উৎসব মিত্র। তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৭। তাতেই উচ্ছ্বাসের ছবি গোটা শহরে। উন্মাদনা পরিবারে।
উৎসবের আদি বাড়ি আরামবাগের বিরাটিতে হলেও বর্তমানে আরামবাগ পৌরসভার প্রান্তিক পল্লীতে থাকে তার পরিবার। আগামীতে বিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনা করতে চান উৎসব। চোখে চিকিৎসক হওয়ার স্বপ্ন। উৎসবের সাফল্যে গোটা বাড়িতেই এখন উৎসবের মেজাজ। খুশির হওয়া গোটা স্কুলেও। উচ্ছ্বসিত সহপাঠীরা। উৎসব বলছে, “এত ভাল রেজাল্ট হয়েছে। খুবই খুশি আমি। স্কুলের শিক্ষকরা অনেক সাহায্য করেছেন। প্রাইভেট টিউটররাও সাহায্য করেছেন। আগামীতে ডাক্তার হতে চাই। সে অনুযায়ী পড়াশোনা করব।”
তবে শুধু উৎসব একা নয়, তাক লাগিয়ে দিয়েছেন এই স্কুলেরই ছাত্রী দিশা চক্রবর্তী। তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৬। গোটা দেশের মধ্যে সম্ভাব্য পঞ্চম। তার চোখে আগামীতে আইআইটি ক্র্যাক করার স্বপ্ন। তার এই দারুণ সাফল্য খুশি পরিবারের সদস্যরাও। খুশি স্কুলের শিক্ষকরাও। দিশা বলছে, “বাড়ির লোকজনের স্বপ্নপূরণ করতে পেরেছি। খুবই ভাল লাগছে। আমি নিজে ৮ ঘণ্টা করে প্রতিদিন পড়াশোনা করতাম। স্কুলের শিক্ষকরাও খুব সাহায্য করেছেন।” উৎসব দিশা ছাড়াও আরামবাগ থেকে মেধাতালিকায় জায়গায় পেয়েছেন আরও ৪ জন। আরাধ্যা রায়ও রয়েছেন পঞ্চম স্থানে। সেমন্তী দেবনাথ রয়েছেন সপ্তম স্থানে। প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৪। একই নম্বর পেয়ে সপ্তম স্থানে রয়েছেন শৌর্য মুখোপাধ্যায়। ৪৯১ নম্বর নিয়ে দশম স্থানে রয়েছে সৃজনী ঘোষ।
