AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Arambag: সম্পত্তি রেকর্ডভুক্ত হয়েছে অন্যের নামে, বিপাকে কামারপুকুরের পোড়েল পরিবার

Arambag: কামারপুকুর গ্রাম পঞ্চায়েতের দারিয়াপুর মৌজার উক্ত দাগ নম্বর বিশিষ্ট জমি বেঙ্গাই গ্রাম পঞ্চায়েতের আগাই মৌজা হিসেবে রেজিস্ট্রি হয়েছে। প্রশ্ন উঠছে,  দাগ নম্বর একই রেখে অন্য মৌজা হিসেবে কীভাবে হল রেজিস্ট্রি? কীভাবে হল ভূমি ও ভূমি রাজস্ব দফতরের রেকর্ড ?

Arambag: সম্পত্তি রেকর্ডভুক্ত হয়েছে অন্যের নামে, বিপাকে কামারপুকুরের পোড়েল পরিবার
পোড়েল পরিবারের সদস্যরাImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Jan 31, 2025 | 6:07 PM
Share

আরামবাগ: নিজস্ব রায়ত সম্পত্তি অন্যের নামে রেকর্ডভুক্ত হয়ে গিয়েছে। প্রশাসনের দ্বারে দ্বারে ঘুরেও অসহায় মানুষজন। ভূমি রাজস্ব দফরের কারসাজিতেই সম্পত্তি হাতছাড়া হয়েছে বলে অভিযোগ। অভিযোগ ঘিরে সরগরম গোঘাটের কামারপুকুর গ্রাম পঞ্চায়েতের দারিয়াপুর গ্রামে।

পোড়েল পরিবার কাগজ নিয়ে প্রশাসনের দরজায় দরজায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন। ভূমি রাজস্ব দফতর ও রেজিস্ট্রি অফিসের কারসাজিতে পোড়েল পরিবারের ২.৪ একর মূল্যবান জমি অন্যের নামে ২ একর রেকর্ডভুক্ত হয়ে গিয়েছে। পোড়েল পরিবারের হাতে মাত্র চার শতক জমির কাগজ। কীভাবে হল তার তদন্তে টিভি নাইন বাংলা। পোড়েল পরিবার রেজিস্ট্রির দলিল তুলতেই বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে।

কামারপুকুর গ্রাম পঞ্চায়েতের দারিয়াপুর মৌজার উক্ত দাগ নম্বর বিশিষ্ট জমি বেঙ্গাই গ্রাম পঞ্চায়েতের আগাই মৌজা হিসেবে রেজিস্ট্রি হয়েছে। প্রশ্ন উঠছে,  দাগ নম্বর একই রেখে অন্য মৌজা হিসেবে কীভাবে হল রেজিস্ট্রি? কীভাবে হল ভূমি ও ভূমি রাজস্ব দফতরের রেকর্ড ? এই নিয়ে গোঘাট দু নম্বর ভূমি ও ভূমি রাজস্ব দফতরের অফিসে যান TV9 বাংলার প্রতিনিধি। আধিকারিক না থাকায় কেউই বিষয়টি বলতে পারেনি।

যদিও অভিযুক্ত পক্ষের সঙ্গে কথা বললে তাঁরা জানান, বিএলআরও অফিস থেকে তাঁদের ঠিক করেই জায়গা রেকর্ড করেছে। তবে সূত্রের খবর, গোঘাটের কামারপুকুর এলাকায় বহু মূল্যবান জায়গা জমি একে অপরের নামে রেকর্ডভুক্ত হয়ে গিয়েছে কোন এক অজানা কারণে ভূমি দফতরের অফিস থেকে। যদিও বাদী পোড়েল পরিবারের দাবি, তাঁদের কেউই সম্পত্তি বিক্রি করেনি। যদি সম্পত্তি বিক্রির দলিল বিবাদী পক্ষ দেখাতে পারে, তাহলে তাঁরা সরে আসবেন।

যদিও বিবাদী পক্ষের লক্ষণ দে তাঁদের নিজস্ব সম্পত্তি বলে দাবি করেছেন এবং বিএলআরও অফিসের ভূমিকার প্রশংসা করেছেন। সম্পত্তির অধিকারের দাবিতে পোড়েল পরিবার ভূমি ও ভূমি রাজস্ব দফতরের জেলা অফিস থেকে মহকুমা থেকে ব্লক সহ বিভিন্ন সরকারি দফতরে আবেদন করেও কাজ হয়নি।