AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Saokat Molla : ফুরফুরার পীরজাদাকে ‘খুনের হুমকি’, তৃণমূল বিধায়কের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের

Saokat Molla : এ ঘটনার পর থেকে তিনি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন বলেও জানিয়েছেন ফুরফুরার পীরজাদা সাফেরি সিদ্দিকী।

Saokat Molla : ফুরফুরার পীরজাদাকে 'খুনের হুমকি', তৃণমূল বিধায়কের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের
শওকত মোল্লার বিরুদ্ধে অভিযোগ
| Edited By: | Updated on: Mar 14, 2023 | 10:58 PM
Share

হুগলি : ফুরফুরার পীরজাদা সাফেরি সিদ্দিকীকে খুনের (Murder) হুমকি দেওয়ার অভিযোগ ভাঙড়ের তৃণমূল নেতা তথা ক্যানিং পূর্বের বিধায়ক শওকত মোল্লার বিরুদ্ধে (Bhangar Trinamool leader and Canning East MLA Shaukat Mollah)। জাঙ্গিপাড়া থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের সাফেরি সিদ্দিকীর। সাফেরি সিদ্দিকীর অভিযোগ গত রবিবার রাত সাড়ে এগারোটা নাগাদ শওকত মোল্লা তাঁকে হোয়াটসঅ্যাপে কল করেন। সেখকানেই হুমকি দিয়ে বলেন ভাঙড়, ক্যানিং,ভরতপুর-সহ দুই ২৪ পরগনার যেখানেই তাঁকে দেখা যাবে তুলে নিয়ে গিয়ে খুন করা হবে। শুধু শওকত মোল্লা নয় একাধিক নম্বর থেকে ফোন করে তাকে হুমকি দেওয়া হচ্ছে খুনের। এমনটাই অভিযোগ সাফেরি সিদ্দিকীর। 

এ প্রসঙ্গে সাফেরি সিদ্দিকী বলেন, “আমার দাদুকে অপমান করেছে। আমার কাকাকে গালিগালাজ দিয়েছে। ওর কোনও অধিকার নেই ফুরফুরায় আসার। পরশুদিন রাত ১১টা ৩৮ মিনিটে শওকত মোল্লা আমাকেহোয়াটসঅ্যাপে ফোন করেছিলেন। ফোনে বলে তুই যে কাজ করেছিস তাতে আমাকে অপমান করেছিস। ভাঙড়, ক্যানিংয়ে আসবি না। তোকে যেখানে পাব সেখানে তুলে নিয়ে গিয়ে তোকে খুন করব। ওনার নম্বর আমি থানায় দিয়েছি। তারপর থেকে আরও একাধিক নম্বর থেকে আমার কাছে ফোন আসছে। বিভিন্ন ভাষায় গালাগালি দেওয়া হচ্ছে।” 

এ ঘটনার পর থেকে তিনি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন বলেও জানিয়েছেন। বলেন, “আমি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। কারণ যাঁরা বোমা নিয়ে ঘুমায়, পিস্তল নিয়ে ঘুরে বেড়ায়। এর যা খুশি করতে পারে। সে কারণেই থানার দ্বারস্থ হয়েছি। কিন্তু, এটা বলে রাখতে পারি, আমার গাড়িতে একটা ইট ছুড়লেও কিন্তু, গোটা বাংলায় আগুন জ্বলে যাবে।” প্রসঙ্গত, গত রবিবার রাতে ফুরফুরায় আসেন শওকত মোল্লা-সহ ভাঙড়ের একাধিক তৃণমূল নেতা। ত্বহা সিদ্দিকীর শঙ্গে দেখা করার পর মাজারে যান প্রার্থনা করতে। বড় হুজুরের মাজার থেকে ছোট হুজুরের মাজারে যাওয়ার সময় শওকত মোল্লা-সহ তার অনুগামীদের চোর চোর বলে এক প্রকার এলাকা ছাড়া করেন এলাকার বাসিন্দারা।