AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Konnagar: কখনও গলা কাটা, কখনও বেদম মার, এবার কোন্নগরে আমপাড়া নিয়ে কিশোরের সঙ্গে কী নৃশংস কাজ করা হল দেখুন

Konnagar: পুলিশ কিশোরের পরিবারকে খবর দিলে আহত অবস্থায় কিশোরকে উদ্ধার করা হয়।স্থানীয় হাসপাতাল থেকে শ্রীরামপুর হাসপাতাল নিয়ে যাওয়া হয়। এখান থেকে কলকাতা মেডিকেল কলেজে।

Konnagar: কখনও গলা কাটা, কখনও বেদম মার, এবার কোন্নগরে আমপাড়া নিয়ে কিশোরের সঙ্গে কী নৃশংস কাজ করা হল দেখুন
আহত কিশোরImage Credit: Tv9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Jun 07, 2025 | 3:07 PM
Share

শ্রীরামপুর: কী হচ্ছে বলুন তো? কখনও নৈহাটি তো কখনও বাসন্তী। কোথাও কিশোরকে মারধর তো, কোথাও আবার মহিলার গলা কেটে নেওয়ার অভিযোগ। সামান্য আম পাড়া নিয়ে জেলার নানা জায়গা থেকে একের পর এক অপরাধমূলক কার্যকলাপ প্রকাশ্যে আসছে। এবারের ঘটনাস্থল হুগলি। সেখানে অন্যের গাছে আম পাড়ার অপরাধে এক কিশোরকে মারধোরের অভিযোগ কোন্নগরে। আহত কিশোরকে এতটাই মারধর করা হয়েছে যে তাকে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে পাঠানো হয়েছে।

গত বৃহস্পতিবার সন্ধায় কোন্নগর মাস্টারপাড়ায় একটি বাড়িতে থাকা আম গাছে আম পাড়তে যায় দুই কিশোর। বিষয়টি নজরে যায় আমগাছের মালিকের। একজন পালিয়ে গেলেও সোমন ডোম নামে বছর চোদ্দর নাবালককে ধরে মারধোর করা হয়।

পুলিশ কিশোরের পরিবারকে খবর দিলে আহত অবস্থায় কিশোরকে উদ্ধার করা হয়।স্থানীয় হাসপাতাল থেকে শ্রীরামপুর হাসপাতাল নিয়ে যাওয়া হয়। এখান থেকে কলকাতা মেডিকেল কলেজে। মেডিকেল কলেজে প্রাথমিক চিকিৎসার পর ছেড়ে দেওয়া হয়।তা রপর থেকে বাড়িতেই ছিল কিশোর। তবে গতকাল চোখে অসহ্য যন্ত্রণা শুরু হলে কোন্নগর মাতৃসদনে ভর্তি করা হয়। আজ তাকে আবার কলকাতা মেডিকেল কলেজে পাঠানো হয়েছে।

কিশোরের পরিবারের অভিযোগ, যে বাড়ির আম গাছে আম পাড়তে গিয়েছিল সেই বাড়ির লোকজনই তাকে মারধর করেছে। তার সঙ্গে একজন টোটো চালকও ছিল। যদিও, ওই পরিবার অভিযোগ অস্বীকার করেছে। কিশোরকে যে মারধর করা হয়েছে এই বিষয়টা তারা জানেই না বলে দাবি। উত্তরপাড়া থানার পুলিশ মামলা রুজু করে ঘটনা তদন্ত শুরু করেছে। আহতের আত্মীয় বলেন, “দুটো বাচ্চা আম পাড়তে গিয়েছিল। একজন পালিয়ে যায়। তবে অন্যজন যেতে পারেনি। এরপর যার আমগাছ তিনি মারধর করেন।” যে ব্যক্তির আমগাছ তিনি বলেন, “আমরা এমন কোনও কাজ করিনি।”