AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

‘হবে না মানে কী!’ ৭ ঘণ্টা লাইনে দাঁড়িয়ে ঘটল ধৈর্যচ্যুতি, প্রবল বিক্ষোভে বন্দি সরকারি কর্মীরা

Swastha Sathi:

'হবে না মানে কী!' ৭ ঘণ্টা লাইনে দাঁড়িয়ে ঘটল ধৈর্যচ্যুতি, প্রবল বিক্ষোভে বন্দি সরকারি কর্মীরা
নিজস্ব চিত্র
| Edited By: | Updated on: Aug 23, 2021 | 12:30 AM
Share

আরামবাগ: দীর্ঘ প্রায় ৭ ঘন্টা লাইনে দাঁড়িয়েও স্বাস্থ্যসাথী (Swastha Sathi) কার্ডের ছবি তুলতে না পেরে বিক্ষোভ উপভোক্তাদের। রবিবার সন্ধ্যা থেকে রাত পর্যন্ত পঞ্চায়েত কর্মীদের আটকে রেখে পঞ্চায়েত ভবনের সামনে চলল বিক্ষোভ। ঘটনাটি ঘটেছে হুগলির গোঘাট গ্রাম পঞ্চায়েতের।

জানা গিয়েছে, রবিবার সকাল ১১টা থেকে স্বাস্থ্যসাথী কার্ডের ছবি তোলা হবে বলে জানানো হয় স্থানীয় পঞ্চায়েত থেকে। সেই মতো গোঘাট গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসে ভিড় করেন প্রচুর মানুষ। সকাল থেকেই পঞ্চায়েত অফিসের সামনে লাইন পড়ে যায়। এদিকে বেলা বাড়তে বাড়তে দুপুর গড়িয়ে বিকাল পেরিয়ে সন্ধ্যা হলেও তখনও ছবি তোলাই হয়নি স্বাস্থ্য সাথী কার্ডের জন্য। আর তাতেই ধৈর্যের বাঁধ ভাঙে স্থানীয়দের। শুরু হয় বিক্ষোভো। তাঁদের অভিযোগ সন্ধ্যা সাড়ে সাতটা নাগাদ জানানো হয়, আজ আর ছবি তোলা হবে না। আগামী ২৫ তারিখ নির্দিষ্ট সময়ে ছবি তোলা হবে। এই ঘোষণা শুনেই ক্ষিপ্ত হয়ে যান তাঁরা।

এই কথা জানার পর লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষজন পঞ্চায়েত অফিসের সামনে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। রীতিমতো শোরগোল বেধে যায় গোঘাট গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসের সামনে। আটকে রাখা হয় পঞ্চায়েত কর্মীদের। খবর যায় পলিশে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ছুটে যায় গোঘাট থানার পুলিশ। তারা এসে বিক্ষোভকারীদের আশ্বস্ত করে বাড়ি পাঠিয়ে দেয়।

উল্লেখ্য, দুয়ারে সরকার প্রকল্পের মাধ্যমে সরকারের নয়া প্রকল্প লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের ফর্ম ফিল আপ করার জন্য স্বাস্থ্যসাথী কার্ড আবশ্যিক। আর যে সমস্ত মানুষের স্বাস্থ্যসাথী কার্ড নেই, তারা ভিড় বাড়াচ্ছেন সরকারি অফিসে। রবিবার সকাল থেকেই গোঘাট গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসের সামনে ভিড় হয় স্বাস্থ্যসাথীর ছবি তোলার জন্য। আর তার পরেই এই বিপত্তি। আরও পড়ুন: ফাটছে কপাল, চড়া রোদে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে কেউ হচ্ছেন অসুস্থ, এত দুর্ভোগের পরও লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের সুবিধা পাবেন তো? প্রশ্ন মহিলাদের