Rachna Banerjee: আমি হাসলেও মিম, হাসলেও মিম: রচনা
Rachna Banerjee: প্রসঙ্গত, বিয়ের পাত্রী ইয়াসমীন সুলতানা বলেন, "রচনাদি আমাদের বাড়ির সামনে দিয়ে প্রচার করছিলেন। সেই সময় বিয়ে বাড়ি দেখে রচনাদি জানতে চান কার বিয়ে। তখন বাড়ির লোক আমাকে ডেকে নিয়ে আসেন। রচনাদি আমাকে গোলাপ ফুল দিয়ে আশির্বাদ করেন।"
হুগলি: প্রচারে বেরিয়ে নিজেকে নিয়ে মুখ খুললেন হুগলি লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। বললেন, “আমি যাই করি তাই মিম হয়। আমি সব সময় হাসি সেটাও সাংঘাতিক একটা মিমের কারণ। রচনা কেন হাসছে, রচনা কেন খাচ্ছে,রচনা কেন হাত নাড়ছে, রচনা কেন চিৎকার করে কথা বলছে। সবেতেই,আমি যা করব তাই মিমস।” আজ বলাগড়ে প্রচারে বেরিয়ে বলেন রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। রচনা জানান, “একটি বিয়ে বাড়িতে আমন্ত্রণ করল।বিরিয়ানি রান্না হচ্ছে আমাকে বলল খেতে কিন্তু প্রচারে যেতে হবে তাই বসে বিরিয়ানি খেলে হবে না।”
প্রসঙ্গত, বিয়ের পাত্রী ইয়াসমীন সুলতানা বলেন, “রচনাদি আমাদের বাড়ির সামনে দিয়ে প্রচার করছিলেন। সেই সময় বিয়ে বাড়ি দেখে রচনাদি জানতে চান কার বিয়ে। তখন বাড়ির লোক আমাকে ডেকে নিয়ে আসেন। রচনাদি আমাকে গোলাপ ফুল দিয়ে আশির্বাদ করেন।” বিয়ের পাত্রী আরও জানেন, “আমরা ওনাকে খেতে বলেছি। উনি বলেন প্রচারে রয়েছেন। তাই খেতে পারবেন না,তবে পরে আসবেন।”
এ দিন, বলাগড়ের একতারপুর পঞ্চায়েত এলাকায় প্রচার করেন রচনা। গাড়ি করে ঘোরার সময় গ্রামের মহিলারা তাঁদের জল কষ্টের কথা বলেন। পানীয় জলের অভাবের কথা তুলে ধরেন এলাকাবাসী। গ্রামবাসী পদ্ম পাল বলেন, “আমাদের গ্রামে জল নেই। আমরা জলের জন্য মরে যাচ্ছি। দিদিকে বলেছি। দিদি বললেন হবে।”
রচনা গ্রামনাসীদের আশ্বাস দিয়ে বলেন,”সবাই ভালবাসা আর আর্শীবাদ রেখ। তারপর পাঁচ বছর দেখো আমি কী করি। সব সময় পাশে পাবে। বিশ্বাস রেখো। নিরাশ করব না কাউকে।”