AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Kalyan Banerjee on Mahua Moitra: অহেতুক আমার সময় ওয়েস্টফুল নারীর জন্য নষ্ট করছি’ মহুয়া দ্বৈরথ না থামিয়েই কল্যাণ বললেন, ‘দিদিকেও অনেক উল্টোপাল্টা বলে ফেলেছি’

Kalyan Banerjee on Mahua Moitra: আগেও দু'জনের সম্পর্কের মধ্যে চিড় থাকলেও, সম্প্রতি তা ফাটলে পরিণত হয়েছে। ইতিমধ্যেই এই ইস্যুতে মহুয়া ছাড়াও দলের একাংশের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়েছিলেন শ্রীরামপুরের সাংসদ। এমনকী, সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধেও উগরে দেন একরাশ অভিমান।

Kalyan Banerjee on Mahua Moitra: অহেতুক আমার সময় ওয়েস্টফুল নারীর জন্য নষ্ট করছি' মহুয়া দ্বৈরথ না থামিয়েই কল্যাণ বললেন, 'দিদিকেও অনেক উল্টোপাল্টা বলে ফেলেছি'
কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় ও মহুয়া মৈত্রImage Credit: Tv9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Aug 09, 2025 | 8:19 PM
Share

হুগলি: প্রকাশ্যে কৃষ্ণনগরের সাংসদ মহুয়া মৈত্র এবং শ্রীরামপুরের সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় কোন্দলে জড়িয়েছেন। একে অন্যকে নিয়ে নানা কটাক্ষ করেছেন দু’জনে। আগেও দু’জনের সম্পর্কের মধ্যে চিড় থাকলেও, সম্প্রতি তা ফাটলে পরিণত হয়েছে। ইতিমধ্যেই এই ইস্যুতে মহুয়া ছাড়াও দলের একাংশের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়েছিলেন শ্রীরামপুরের সাংসদ। এমনকী, সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধেও উগরে দেন একরাশ অভিমান। এবার এই নিয়েই অনুতপ্ত হলেন সাংসদ। তবে মহুয়ার সঙ্গে জিইয়ে রাখলেন দ্বন্দ্ব।

এ দিন, সাংবাদিকরা মহুয়া ইস্যু নিয়ে কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে প্রশ্ন করেন। তখন প্রথমেই তিনি জানান, মহুয়া মৈত্র তাঁর কাছে ‘সাবজেক্ট ম্যাটার নয়’। তাই তাঁকে নিয়ে কোনও রকম মন্তব্য করতেও চান না তিনি। কারণ এই সংক্রান্ত বিষয় বেশি ভাবলে অহেতুক সময় নষ্ট হচ্ছে তাঁর। এরপর তৃণমূল সাংসদ বলেন, “আমার কাছে একটা জুনিয়র অ্যাডভোকেট ভাই আছে,আমাকে একটা টেক্সট করেছিল। সেটা থেকে আমি কিছুটা অনুপ্রাণিত হয়ে একটুখানি বুঝতে পেরেছি মহুয়া মৈত্র এখন আমার কাছে কোন সাবজেক্ট ম্যাটার নয়। যে ওকে নিয়ে কথা বলব।

এরপর কল্যাণের সংযোজন, “আমার কাছে এখন অনেক কাজ রয়েছে। আমার যে জুনিয়র ভাইটি যেটা লিখেছে মানুষের তো অনেক কিছুই শেখার আছে। আমি অহেতুক আমার সময়, এনার্জি, মাইন্ড আননেসেসারি ভাবেই ওয়েস্টফুল নারীর জন্য নষ্ট করছি।” অনুতপ্ত হয়ে কার্যত তিনি বলেন, “তার জন্য অনেকের কাছে খারাপও হয়ে যাচ্ছি। বলেও ফেলেছি। দিদিকেও অনেক উল্টোপাল্টা বলে ফেলেছি। এটা না বললেই হয়ত ভাল হত। পরশুদিন আমার সঙ্গে অভিষেকের দেড় ঘণ্টা ধরে কথা হয়েছে।