AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Uluberia: শাসকের ঘরে অধিকাংশ টাকা, বিরোধীদের সিকিভাগ; পঞ্চায়েতে ধরনায় বিজেপি

Uluberia: গ্রাম পঞ্চায়েতে ৩৫ লক্ষ টাকার কাজ এসেছে এলাকা উন্নয়নের জন্য। কিন্তু বিরোধী বিজেপি ও সিপিএমকে মাত্র ৫ লক্ষ টাকার কাজ দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। এদিকে শাসকদলের লোকজন তিন গুণ টাকা নিজেদের জন্য রাখেন বলে অভিযোগ। বিরোধীদের দাবি, টাকার বণ্টনে সমতা আনতে হবে।

Uluberia: শাসকের ঘরে অধিকাংশ টাকা, বিরোধীদের সিকিভাগ; পঞ্চায়েতে ধরনায় বিজেপি
বিক্ষোভে বিরোধীরা। Image Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Sep 14, 2023 | 8:28 PM
Share

হাওড়া: পঞ্চায়েতে সিংহভাগ আসন তৃণমূলের দখলে। তাই বিজেপির সদস্যদের কাজ না দেওয়ার অভিযোগ উঠল। এমনকী আর্থিক বরাদ্দের ক্ষেত্রেও বৈষম্যের অভিযোগ তুলেছেন বিজেপি সদস্যরা। এরপরই বিক্ষোভে ফেটে পড়ে বিরোধীরা। সুরাহা না হলে অবস্থান বিক্ষোভেরও হুঁশিয়ারি দেয়। উলুবেরিয়া-২ ব্লকের জোয়ারগোড়ী গ্রামপঞ্চায়েত। এখানেই শাসক ও বিরোধীদের মধ্যে সমান হারে কাজ না ভাগ করার অভিযোগ ঘিরে সরগরম বৃহস্পতিবার।

গ্রাম পঞ্চায়েতে ৩৫ লক্ষ টাকার কাজ এসেছে এলাকা উন্নয়নের জন্য। কিন্তু বিরোধী বিজেপি ও সিপিএমকে মাত্র ৫ লক্ষ টাকার কাজ দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। এদিকে শাসকদলের লোকজন তিন গুণ টাকা নিজেদের জন্য রাখেন বলে অভিযোগ। বিরোধীদের দাবি, টাকার বণ্টনে সমতা আনতে হবে। এ নিয়ে কথা কাটাকাটি শুরু হয়। এরপর বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন বিরোধী সদস্যরা।

যদিও পরে স্থানীয় রাজাপুর থানার পুলিশ গিয়ে অবস্থানকারীদের হঠিয়ে দেন। জোয়ারগোড়ী গ্রামপঞ্চায়েতের এক বিজেপি সদস্য বলেন, “পঞ্চায়েতে ৩৬ লক্ষ টাকা এসেছে। শাসকদল ৩১ লক্ষ নিচ্ছে, আমাদের ৫ লক্ষ দিচ্ছে। তা কেন মানব? তারই প্রতিবাদে ধরনায় বসেছি।”

যদিও প্রধান শম্পা দাসের বক্তব্য, আগে বিরোধীদের কাজই দেওয়া হতো না। এবার অনেকটাই কাজ দেওয়া হচ্ছে। প্রধানের এই বক্তব্যে শুরু হয়েছে বিতর্ক। কীভাবে একজন প্রধান বলছেন, আগে বিরোধীরা কাজ পেতেন না। এখন যা দেওয়া হচ্ছে তা যথেষ্ট?

জোয়ারগোড় গ্রাম পঞ্চায়েতের সেক্রেটারি লক্ষ্মী মুখোপাধ্যায় বলেন, “আমাদের এদিন অর্থের বৈঠক ছিল। বিজেপি এখানে ৯টা আসন পেয়েছে আর ১৪টা আসন পেয়েছে তৃণমূল। এই অবস্থায় অর্থের বৈঠক হয়েছে। সেখানে বিজেপির কেউ ছিল না নেই। পরে সাধারণ মিটিংয়ে বিজেপির সদস্যরা বলেন তাঁদের কম টাকা দেওয়া হয়েছে। এ নিয়ে কথা কাটাকাটি হয়।”