Mothabari: বাংলাদেশ থেকে লোক ঢুকেছে মোথাবাড়িতে? সিঁদুরে মেঘ দেখছেন সুকান্ত
othabari: শনিবার রাতে পাওয়া শেষ আপডেটে জানা যাচ্ছে, মোথাবাড়িতে এখনও পর্যন্ত ১৯টি মামলা রুজু হয়েছে। ৬১ জন গ্রেফতার হয়েছে। যদিও গোটা ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে বারবার প্রশ্ন তুলছে বিজেপ। সুকান্তর সাফ দাবি, পুরোটাই পূর্ব পরিকল্পিত। পরিকল্পনা করেই সবটা করা হয়েছে।

মোথাবাড়ি: আগেই বলেছিলেন যাবেন। গেলেনও। কিন্তু, মোথাবাড়ি ঢোকার প্রায় ১০ কিলোমিটার আগে সুকান্ত মজুমদারকে আটকে দিল পুলিশ। পুলিশের সঙ্গে বচসাতেও জড়াতে দেখা যায় বিজেপি কর্মীদের। ব্যাপক উত্তেজনা তৈরি হয়। যদিও মোথাবাড়ি যাওয়ার আগে টিভি-৯ বাংলার মুখোমুখি হয়েছিলেন সুকান্ত। সেখানেই করেন বিস্ফোরক অভিযোগ। উঠে আসে বাংলাদেশি প্রসঙ্গ। তা নিয়েও চলছে চাপানউচতোর।
এদিকে শনিবার রাতে পাওয়া শেষ আপডেটে জানা যাচ্ছে, মোথাবাড়িতে এখনও পর্যন্ত ১৯টি মামলা রুজু হয়েছে। ৬১ জন গ্রেফতার হয়েছে। যদিও গোটা ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে বারবার প্রশ্ন তুলছে বিজেপ। সুকান্তর সাফ দাবি, পুরোটাই পূর্ব পরিকল্পিত। পরিকল্পনা করেই সবটা করা হয়েছে। স্পষ্ট বলছেন, “আমি মোথাবাড়িতে স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানতে পারলাম যাঁরা অশান্তি করেছে তাঁদের মধ্যে অনেক অপরিচিত রয়েছে। বলছেন ওরা কেউ স্থানীয় বাসিন্দা নন। তাহলে কী তাঁরা বাংলাদেশ থেকে এসে এখানে আশ্রয় নিয়েছেন? ওদের ট্রেনিং দেওয়া হচ্ছে এসব করার জন্য?”
সুকান্তর দাবি, স্বাধীনতার পর থেকেই ভারতে সামাজিক-সাংস্কৃতিক চরিত্র বদলের চেষ্টা চলেছে। বেছে বেছে টার্গেট করা হয়েছে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলাগুলিকে। মালদহ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করতে গিয়ে এদিন তিনি আরও বলেন, “ভারতে তো বহুদিন থেকে ডেমোগ্রাফির হাত ধরে বদল করার একটা চেষ্টা চলছে। লাড়কে লিয়া পাকিস্তান, হাসকে লেঙ্গে হিন্দুস্তান। সেই সময় তো স্লোগান ছিল পাকিস্তানের। জনসংখ্যা বৃদ্ধি করব, হিন্দুরা সংখ্যালঘু হয়ে যাবে, এমনিই হিন্দুস্তান দখল হয়ে যাবে। এখন জনসংখ্যা বৃদ্ধি করেও হচ্ছে না, তখন অনুপ্রবেশ হচ্ছে। বাংলাদেশ থেকে এখানে লোক ঢোকানো হচ্ছে।”





