AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Santipur: বিক্ষোভের নামে সরকারি অফিস ভাঙচুর, চেয়ার ছোড়াছুড়ি, অভিযুক্ত TMC

Nadia: জানা যাচ্ছে, গত সোমবার শান্তিপুর বিডিও-এর বিরুদ্ধে স্বজনপোষণ এবং শাসকদলের হয়ে কাজ করার অভিযোগ তুলে অবস্থান বিক্ষোভ পালন করে বিজেপি। বিডিওকে আটকে রেখে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অবস্থান বিক্ষোভ চালায় বিজেপি।

Santipur: বিক্ষোভের নামে সরকারি অফিস ভাঙচুর, চেয়ার ছোড়াছুড়ি, অভিযুক্ত TMC
শান্তিপুরে বিক্ষোভImage Credit: Tv9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Feb 12, 2025 | 2:50 PM
Share

শান্তিপুর: নদিয়ার শান্তিপুরে ধুন্ধুমার ঘটনা। বিক্ষোভ দেখানোর নামে শান্তিপুর বিডিও অফিসে ঢুকে তাণ্ডব তৃণমূল কংগ্রেসের। বিজেপির পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি এবং সহ-সভাপতি অফিস ভাঙচুর তৃণমূলের। এমনই উঠছে অভিযোগ। ছোড়া হল চেয়ার, ভাঙা হল দরজা।

জানা যাচ্ছে, গত সোমবার শান্তিপুর বিডিও-এর বিরুদ্ধে স্বজনপোষণ এবং শাসকদলের হয়ে কাজ করার অভিযোগ তুলে অবস্থান বিক্ষোভ পালন করে বিজেপি। বিডিওকে আটকে রেখে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অবস্থান বিক্ষোভ চালায় বিজেপি। পাশাপাশি পুরস্কার হিসেবে তৃণমূলের প্রতীক চিহ্ন তুলে দেওয়া হয় বিডিওর হাতে। মূলত সরকারি আধিকারিকে কেন এভাবে হেনস্থা করা হল তার প্রতিবাদে আজ বিডিওর সামনে প্রতিবাদ বিক্ষোভ পালন করে তৃণমূল।

তখনই দেখা যায়, সেখানে দেখা যায় যখন বিজেপি পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি নৃপেন মণ্ডল অফিসে ঢুকে আচমকা অফিস ঘরে ঢুকে পড়ে তৃণমূল নেতাকর্মীরা বলে অভিযোগ। ঢুকেই দরজার লক ভেঙে ফেলা হয়। পাশাপাশি চেয়ার ছুঁড়ে মারা হয়। এরপরেই তৃণমূলের নেতাকর্মীরা পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি চঞ্চল চক্রবর্তীর অফিসে ঢুকে পড়েন বলে অভিযোগ। চেয়ার ভাঙচুর চালানো হয় এবং নেমপ্লেট ভেঙে ফেলা হয়। এ বিষয়ে তৃণমূল নেতার দাবি, এখানে সুস্থভাবেই অবস্থান বিক্ষোভ চলছে। বিক্ষোভের নামে বিজেপির পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি এবং সহ-সভাপতি অফিস ভাঙচুর তৃণমূলের।

এ বিষয়ে তৃণমূল নেতার দাবি, এখানে সুস্থভাবেই অবস্থান বিক্ষোভ চলছে। বিজেপি যেভাবে সরকারি আধিকারিকদের হেনস্তা করেছে তার প্রতিবাদে আমরা বিক্ষোভ করছি। কিন্তু এখানে যারা চেয়ার ছুড়ে মেরেছে কিংবা ভাঙচুর করেছে তারা হয়তো বিজেপি কর্মী। বিজেপি আমাদের ভেতর ঢুকিয়ে এই কাজ করিয়েছে। এ বিষয়ে পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতি চঞ্চল চক্রবর্তী বলেন, “সরকারি অফিস ভাঙচুর করা তৃণমূলের কালচার। এখানে শুধুমাত্র বিজেপি বসেছে এমনটা নয় এখানে তৃণমূলের জনপ্রতিনিধি দাও বসেছেন। সেই অফিস ভাঙচুর করা মানে সকলকেই অপমান করা। তবে আজ যে ঘটনা ঘটলো সেই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে মাধ্যমিক উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা শেষ হয়ে গেলে হাজার হাজার বিজেপি কর্মীরা বিডিও অফিস ঘেরাও করবে।”