AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Nadia: ‘সেকেন্ড বাবার সব নথি দিতে চেয়েছি…’ SIR-এর হিয়ারিং-এ গিয়ে হাউহাউ কান্না যুবতীর

SIR Hearing: রানাঘাটের বাসিন্দা ওই যুবতীর নাম মানু মিত্র। বয়স প্রায় ২৮ বছর। তাঁর জন্ম হয়েছিল ১৯৯৭ সালের এপ্রিল মাসে। তাঁর জন্ম সার্টিফিকেটে এবং স্কুলে ভর্তির সময় বাবার নামের জায়গায় রয়েছে প্রবীর দাসের নাম। প্রবীর দাসের মৃত্যু হয়েছে ইতিমধ্যেই। তাঁরই ডেথ সার্টিফিকেট চাওয়া হয়েছে এবার।

Nadia: 'সেকেন্ড বাবার সব নথি দিতে চেয়েছি...' SIR-এর হিয়ারিং-এ গিয়ে হাউহাউ কান্না যুবতীর
Image Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Dec 27, 2025 | 3:37 PM
Share

রানাঘাট: এসআইআর-এর শুনানিতে গিয়ে হাউ হাউ করে কান্নায় ভেঙে পড়লেন এক যুবতী। আজ, শনিবার ছিল শুনানির প্রথম দিন। এদিনই এমন ছবি দেখা গিয়েছে নদিয়ার রানাঘাটে। পিতৃ পরিচয় নিয়েই সমস্যা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ওই যুবতী। ২০০২ সালের তালিকায় নেই তাঁর মায়ের নাম। জন্ম সার্টিফিকেটে যে বাবার নাম আছে, তাঁরই তথ্য প্রয়োজন বলে জানানো হয়েছে শুনানিতে। আর তাতেই বিপত্তি।

রানাঘাটের বাসিন্দা ওই যুবতীর নাম মানু মিত্র। বয়স প্রায় ২৮ বছর। তাঁর জন্ম হয়েছিল ১৯৯৭ সালের এপ্রিল মাসে। তাঁর জন্ম সার্টিফিকেটে এবং স্কুলে ভর্তির সময় বাবার নামের জায়গায় রয়েছে প্রবীর দাসের নাম। প্রবীর দাসের মৃত্যু হয়েছে ইতিমধ্যেই। তাঁরই ডেথ সার্টিফিকেট চাওয়া হয়েছে এবার। এ কথা শুনেই কান্নায় ভেঙে পড়েন মানু।

দ্বিতীয়বারের জন্য তাঁর মা বিয়ে করেন রানাঘাটের দক্ষিণপাড়ার বাসিন্দার তিমির ঘোষ পালকে। তিমির ঘোষের পরিচয়েই তাঁদের ভোটার এবং আধার কার্ড তৈরি হয়। কিন্তু ২০০২ সালের তালিকায় নাম নেই তাঁর মায়ের। এই যুবতী বর্তমানে বিবাহিত। তাঁর পদবীও বদল হয়ে গিয়েছে।

মানু জানিয়েছেন, ২৮ বছর আগে অর্থাৎ তাঁর জন্মেরও আগে মায়ের সঙ্গে বাবার বিচ্ছেদ হয়ে যায়। জন্ম থেকে তাঁর মা একাই তাঁকে বড় করেন। পরে তাঁর মা দ্বিতীয় বিয়ে করেন। মানু আরও বলেন, “বর্তমানে বাবা জীবিত নেই। কোথা থেকে পাব তাঁর ডেথ সার্টিফিকেট?” দ্বিতীয় বাবার সব নথি জমা দিতে চেয়েছেন বলেও জানান মানু। কিন্তু তাতে আপত্তি জানানো হয় ওই শুনানিতে।

রানাঘাট এসডিও অফিসে এদিন হিয়ারিং শেষ হওয়ার পর অফিসের বাইরে বেরিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়ে মানু। তৃণমূলের দাবি, নাম বাদ পড়বে না।