AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Basirhat: TMC পঞ্চায়েত সদস্যকে মারধরের অভিযোগ বাম কর্মীর বিরুদ্ধে, সরকারি ক্যাম্পে তুলকালাম

Basirhat Amar Para Amar Samadhan Camp: অভিযোগ, ঠিক সেই সময়ই সিপিএমের ওই পঞ্চায়েত সদস্যের স্বামী আক্রমণ করতে যান শাসকদলের নেতাকর্মীদের ওপর। সিপিএমের ওই পঞ্চায়েত সদস্যের স্বামী গ্রাম সভার তৃণমূলের সদস্য আশিক আক্তারকে বেধড়ক মারধর করেন বলে অভিযোগ।

Basirhat: TMC পঞ্চায়েত সদস্যকে মারধরের অভিযোগ বাম কর্মীর বিরুদ্ধে, সরকারি ক্যাম্পে তুলকালাম
এলাকায় চাঞ্চল্যImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Aug 27, 2025 | 1:38 PM
Share

উত্তর ২৪ পরগনা: ‘আমাদের পাড়া, আমাদের সমাধান ক্যাম্পে’ গন্ডগোল, শাসকদলের পঞ্চায়েত সদস্যকে মারধরের অভিযোগ বাম পঞ্চায়েত সদস্যের স্বামীর বিরুদ্ধে। ঘটনাকে ঘিরে উত্তেজনা বসিরহাট উত্তর বিধানসভার কচুয়া গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায়। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, কচুয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের রজালী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে  ‘আমাদের পাড়া, আমাদের সমাধান ক্যাম্পে’র আয়োজন করা হয়। সেই ক্যাম্পে আসেন কচুয়া পঞ্চায়েতের বিস্তীর্ণ এলাকার উপভোক্তারা।

অভিযোগ, ঠিক সেই সময়ই সিপিএমের ওই পঞ্চায়েত সদস্যের স্বামী আক্রমণ করতে যান শাসকদলের নেতাকর্মীদের ওপর। সিপিএমের ওই পঞ্চায়েত সদস্যের স্বামী গ্রাম সভার তৃণমূলের সদস্য আশিক আক্তারকে বেধড়ক মারধর করেন বলে অভিযোগ। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় বসিরহাট দু নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি সৌমেন মন্ডল।

পরে পুলিশও ক্যাম্পে পৌঁছয়। দুপক্ষের সঙ্গে কথা বলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। স্থানীয় তৃণমূল নেতা বুলবুল ইসলাম মন্ডল বলেন, “সিপিএমের গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্যের স্বামী মফিজুল ইসলামের নেতৃত্বে চারজন দুষ্কৃতী আচমকা হামলা চালায় আমাদের একাধিক গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্যের উপর। তারা দীর্ঘক্ষণ ধরে ওই পাড়ায় সমাধান ক্যাম্পে ঝামেলা পাকানোর চেষ্টা করছিল। আমরা বাধা দিতে গেলে গন্ডগোল শুরু করেন তিনি। তারপরে হঠাৎই আমাদের দলের পঞ্চায়েত সদস্যদের বেধড়ক মারধর করেন তিনি।” তাঁর বক্তব্য, “আমরা সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিককে বিষয়টি জানিয়েছি, প্রশাসন নিশ্চয়ই তার ব্যবস্থা নেবে।”

তবে সিপিএম নেতা মফিজুল ইসলামের বক্তব্য, “আমরা ঠিক করেছিলাম জেতা মেম্বারই হোক, কিন্তু বিডিও বলেছিলেন, বাইরের লোকই হতে পারে। বহিরাগত লোক ঢুকিয়ে দিয়েছে তৃণমূল। আমরা মারধর করিনি, আমাদেরই মারধর করেছে তৃণমূল।”