AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Matua: অনশন প্রত্যাহার করছে মতুয়ারা, কী বললেন মমতাবালা?

Hunger strike: তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের চিঠি পাওয়ার পর অল ইন্ডিয়া মতুয়া মহাসংঘ আলোচনা করে। তারপর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, সোমবার দুপুর বারোটায় অনশন তুলে নেওয়া হবে। রবিবার মতুয়াদের অনশন মঞ্চে গিয়েছিল তৃণমূলের প্রতিনিধি দলও।

Matua: অনশন প্রত্যাহার করছে মতুয়ারা, কী বললেন মমতাবালা?
কী বললেন মমতাবালা ঠাকুর?Image Credit: Social Media
| Edited By: | Updated on: Nov 17, 2025 | 12:15 AM
Share

বনগাঁ: চিঠি পাঠিয়েছেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। আর তাঁর অনুরোধে সাড়া দিয়ে আমরণ অনশন প্রত্যাহার করছেন মতুয়ারাতৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ তথা মতুয়া মহাসংঘের সংঘাধিপতি মমতাবালা ঠাকুরের নেতৃত্বে চলা আমরণ অনশন সোমবার দুপুর ১২টায় প্রত্যাহার করা হবে। তবে তাঁদের আন্দোলন জারি থাকবে বলে মমতাবালা ঠাকুর জানিয়েছেন।

এসআইআরের প্রতিবাদে অনশনে বসেছিলেন মতুয়াদের একাংশ। তাঁদের বক্তব্য, এসআইআর হলে অনেক মতুয়ার নাম বাদ যাবে। তারই প্রতিবাদে সরব হন মমতাবালাপন্থী মতুয়ারা। ঠাকুরবাড়িতে বড়মার ঘরের সামনে আমরণ অনশন শুরু হয়।

রবিবার তৃণমূলের এক প্রতিনিধি দল ওই অনশন মঞ্চে যান। সেই প্রতিনিধি দলে ছিলেন স্নেহাশিস চক্রবর্তী, শশী পাঁজা, তন্ময় ঘোষ। মমতাবালা ঠাকুরের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। একইসঙ্গে অনশন প্রত্যাহারের অনুরোধ জানিয়ে চিঠিও পাঠান। সেই চিঠি পাওয়ার পরই আন্দোলনকারীরা বৈঠক করে অনশন প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেন।

সোমবার দুপুর ১২টায় অনশন প্রত্যাহার করা হবে জানিয়ে মমতাবালা ঠাকুর বলেন, “অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় মতুয়া মহাসংঘকে চিঠি লিখেছেন। সেই চিঠিকে সম্মান জানিয়ে অনশন প্রত্যাহার করছি। বৃহত্তর আন্দোলনের স্বার্থে অনশন প্রত্যাহার করছি আমরা।” মমতাবালা ঠাকুরদের পাশে দাঁড়িয়ে তৃণমূল নেতা তন্ময় ঘোষ বলেন, “মতুয়াদের এই আন্দোলন আগামিদিনে কলকাতা ও দিল্লির রাজপথে পৌঁছবে।” এর আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় তন্ময় ঘোষ লেখেন, “মমতাবালা ঠাকুরের সঙ্গে কথা বলে তাঁদের আশ্বস্ত করেছি, এই লড়াইয়ে আমরা সর্বতোভাবে তাঁদের পাশে আছি। এই লড়াই শুধু মতুয়া সমাজের নয়, সমগ্র বাঙালি জাতির ন্যায় ও অধিকারের লড়াই। বিজেপির প্রতিহিংসার রাজনীতি বাংলায় কোনওদিন সফল হবে না।”