Asansol: এবার মহিলা তৃণমূল কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে FIR দায়ের করলেন ECL আধিকারিক
Asansol: আসানসোল পৌরনিগমের ৮৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর নেহা সাউ।তবে তার বাড়ি ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডে। আর যে জমিটি দখলের চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে সেটিও ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডে রয়েছে। এই বিষয়টি নিয়ে তৃণমূলকে কটাক্ষ করেছেন বিজেপি আসানসোল জেলা সভাপতি বাপ্পা চট্টোপাধ্যায়

আসানসোল: বেআইনিভাবে ইসিএলের জলাভূমি জমি দখলের চেষ্টার অভিযোগ উঠল আসানসোল পৌরনিগমের এক তৃণমূল কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়াল আসানসোলের রানিগঞ্জে।অভিযোগ, ইসিএলের একটি জলাভূমি জমি প্রভাব খাতিয়ে দখলের চেষ্টা করছেন আসানসোল পৌরনিগমের ৮৮ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর নেহা সাউ। এই অভিযোগ তুলে রানিগঞ্জ থানায় নেহার বিরুদ্ধে অভিযোগ লিখিত দায়ের করেছে ইসিএল কর্তৃপক্ষ। সংস্থার দাবি, তারা সরেজমিনে তদন্ত করে দেখেছেন ওই জমিটি তাদের।
জানা গিয়েছে, আসানসোল পৌরনিগমের ৮৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর নেহা সাউ।তবে তার বাড়ি ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডে। আর যে জমিটি দখলের চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে সেটিও ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডে রয়েছে। এই বিষয়টি নিয়ে তৃণমূলকে কটাক্ষ করেছেন বিজেপি আসানসোল জেলা সভাপতি বাপ্পা চট্টোপাধ্যায়। এই অভিযোগটি খতিয়ে দেখা হবে বলে জানিয়েছেন আসানসোল পৌরনিগমের মেয়র পারিষদ সদস্য গুরুদাস চট্টোপাধ্যায়।
অভিযুক্ত কাউন্সিলর নেহা সাউয়ের দাবি, খাটাল থাকার জন্য প্রচুর মশার উপদ্রব হচ্ছে। গোবরের পাহাড় হয়ে আছে। ওই গোবর সরিয়ে ফেলার কাজ হচ্ছে। এই ঘটনার সঙ্গে জমি দখল বা পুকুর ভরাটের কোনও সম্পর্ক নেই। মিথ্যা অভিযোগ করা হচ্ছে।
ইসিএল আধিকারিক মহেন্দ্র কুমার বলেন, “আমাদের কাছে অভিযোগ এসেছিল। ইসিএলের জমি অবৈধভাবে দখল করে নেওয়া হচ্ছে। পুলিশকে জানাই। আমার দফতরের তরফ থেকে প্রতিনিধিরা গিয়ে দেখে আসে। তারপর ভিজিট করে অফিসাররা নিশ্চিত করেন, সেটা ইসিএলের জমি। তার ভিত্তিতেই থানায় অভিযোগ। আমাদের এরিয়ার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।”
