Asansol: রমরমিয়ে চলছিল ‘সেই’ ব্যবসা, হাতে ধরলেন আধিকারিকরা
Asansol: জানা যাচ্ছে, অনুমোদন না থাকার পরেও রমরমিয়ে চলছিল কাঠের ব্যবসা। বনদফতর খবর পেয়ে সেই কলে অভিযান চালায়। জানা যাচ্ছে, বেআইনি কাঠের ওই ব্যবসাটি চলছিল জামুড়িয়া থানার কুয়ামোড় এলাকার। বনদফতর ও পুলিশের যৌথ অভিযানে ধরা পড়ে সেই কারবার।
আসানসোল: চলছে লাগাতার অভিযান। প্রায় দু’দিন ধরে সেই অভিযান চলেছিল। আর তারপরই বড় সাফল্য বনদফতরের। বাজেয়াপ্ত মেশিন ও বেআইনি কাঠ। শনিবার কাঠচেরাই কলে অভিযান চালিয়ে প্রচুর পরিমাণে কাঠ আটক করা হয়।
জানা যাচ্ছে, অনুমোদন না থাকার পরেও রমরমিয়ে চলছিল কাঠের ব্যবসা। বনদফতর খবর পেয়ে সেই কলে অভিযান চালায়। জানা যাচ্ছে, বেআইনি কাঠের ওই ব্যবসাটি চলছিল জামুড়িয়া থানার কুয়ামোড় এলাকার। বনদফতর ও পুলিশের যৌথ অভিযানে ধরা পড়ে সেই কারবার।
কাঠ কল মালিক রাজেশ ভান্ডারীর দাবি, “আমি সব নিয়ম মেনেই দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে কাঠ কলটি চালাচ্ছি। আমার কাঠ মিল থেকে যেসব কাঠ মিলেছে সবগুলো কাঠই আমি স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছ থেকেই কিনেছি।” অন্যদিকে বনদফতরের আধিকারিক(গৌরান্ডি বিট অফিসার) সুমন্ত দাস জানান,”প্রথম দফায় অভিযান চালানো হয় শুক্রবার রাতে। পরে ওই কলটিতে শনিবার সকালে জামুরিয়া পুলিশের সহযোগিতা নিয়ে ফের অভিযান চালানো হয়।”
কাঠচেরাই কলটির থেকে একটি কাঠ চেরাই বড় মেশিন সিল করেছে বনদফতর। এই মেশিনটি বিনা অনুমতিতে দীর্ঘদিন থেকে ব্যবহার করছিল। মূলত, জামুরিয়ার যে কাঠ চোরাই কলটিতে অভিযান চালানো হয় সেটিতে একটি ছোট মেশিন ব্যবহারের অনুমোদন থাকলেও বড় কোনও মেশিনের অনুমোদন নেই। তবে এই মেশিন ব্যবহার করা বিষয়টি নিয়ে কল মালিক অবশ্য জানিয়েছেন, বড় মেশিন ব্যবহারের ক্ষেত্রে তার সঠিক নিয়ম জানা ছিল না।