AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

CBI Investigation : ভোট পরবর্তী হিংসা মামলায় কেশপুরের দাপুটে তৃণমূল নেতাকে নোটিস সিবিআই-র

CBI Investigation : ভোট পরবর্তী মামলায় কেশপুরের দাপুটে তৃণমূল নেতাকে নোটিস পাঠালো সিবিআই। বুধবার তাঁকে খড়গপুরের সিবিআই-র অস্থায়ী ক্যাম্পে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে।

CBI Investigation : ভোট পরবর্তী হিংসা মামলায় কেশপুরের দাপুটে তৃণমূল নেতাকে নোটিস সিবিআই-র
গ্রাফিক্স : অভীক দেবনাথ (টিভি৯ বাংলা)
| Edited By: | Updated on: Apr 25, 2022 | 8:06 PM
Share

কেশপুর : কেশপুরের ভোট পরবর্তী হিংসার মামলায় এবার দাপুটে তৃণমূল নেতা মহম্মদ রফিকের বিরুদ্ধকে নোটিস পাঠালো সিবিআই। ভোট পরবর্তী হিংসার ঘটনায় বিজেপি কর্মী সুশীল ধাড়াকে পিটিয়ে খুনের অভিযোগ ওঠে। সেই ঘটনায় ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকজনকে নোটিস পাঠানো হয়েছে সিবিআই এর তরফে। খড়গপুরের ডিআরএম ব্লিডিংয়ে রয়েছে সিবিআই-র অস্থায়ী ক্যাম্প। আগামী বুধবার সেখানেই হাজিরা দিতে বলা হয়েছে কেশপুরের তৃণমূল সম্পাদক মহম্মদ রফিকে। এই হিংসার মামলায় বয়ান রেকর্ডের জন্যই সিবিআর-র তরফে তাঁকে তলব করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

কেশপুর ব্লকের দাপুটে তৃণমূল নেতা মহম্মদ রফি। এক নামেই সবাই চেনে তাঁকে। এইবার সিবিআই-র জালে রফিক। উল্লেখ্য, বিধানসভা নির্বাচনের পর কেশপুরের বিজেপি কর্মী সুশীল ধারাকে পিটিয়ে খুনের অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। সুশীলের মেয়ে তদন্তের দাবি নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হন। তারপর মাস কয়েক আগে আদালতের নির্দেশে এই মামলার তদন্তভার নেয় সিবিআই। ইতিমধ্যেই ১২১ জনের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করেছে সিবিআই। এই ১২১ জনের মধ্যে রয়েছে কেশপুরের ১৫ টি অঞ্চলের মধ্যে ১৪ টি অঞ্চলের তৃণমূল বুথ সভাপতি,ব্লক সভাপতি, জেলা স্তরের নেতাদের নাম। সিবিআই এই মামলায় ৩১ জনের বয়ান রেকর্ডও করে নিয়েছে। এইবার সিবিআই এর প্রশ্নের মুখে তৃণমূলের দাপুটে তৃণমূল নেতা মহম্মদ রফিক।

তবে রফিক বারবারই তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছে। তিনি বিজেপির বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে দাবি করেছিলেন সিবিআই ‘জুজু’ দেখিয়ে তৃণমূলকে দমাতে চাইছে বিজেপি। তিনি দাবি করেছেন যে, এই ঘটনায় তৃণমূল কর্মীরা কোনোভাবেই জড়িত নয়। তিনি এদিন বলেছেন, “সিবিআই একটি মিথ্যা মামলায় নোটিস ধরিয়ে দিয়ে গিয়েছে। এই মামলায় কেশপুরের আমাদের ১২১ জনকে আসামি করা হয়েছে। আমরা জানি যে, আমরা কোনও দোষ করিনি। তবে যা যা জিজ্ঞাসা করা হবে তার উত্তর দেব।”

আরও পড়ুন : Maoist Activity: সুকান্ত ‘মাওবাদীর’ গন্ধ পেলেও, দিলীপের ব্যাখ্যা, ‘কেন্দ্রীয় সরকারের পয়সা নেওয়ার জন্যই এই নাটক’