AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Farming: ‘লোন নিয়ে চাষ করেছিলাম… সব শেষ’, জমিতে ধানই নেই! দিশেহারা চাষিরা

Farming: বিধায়কের কথায় এই সমস্ত এলাকায় ১০০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত চাষিরা। তিনিও তাই কৃষকদের সামনে দাঁড়িয়েই ফোনে যোগাযোগ করলেন কৃষি আধিকারিকের সঙ্গে। সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়ানোর কথা বলেন তিনি।

Farming: 'লোন নিয়ে চাষ করেছিলাম... সব শেষ', জমিতে ধানই নেই! দিশেহারা চাষিরা
বিপুল ক্ষতি কৃষকদেরImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Mar 24, 2025 | 7:20 PM
Share

দাঁতন: হাজার হাজার টাকা ঋণ নিয়ে চাষ করেন কৃষকরা। আর সেই ফসলের ক্ষতি হলে তো মাথায় হাত পড়বেই। কী করবেন, ভেবেই পাচ্ছেন না ধানচাষিরা। দু’দিন আগে যে প্রবল ঝড় আর শিলাবৃষ্টি হয়েছে, তার জেরেই হয়েছে এই ক্ষতি, যার রেশ এখনও কাটিয়ে উঠতে পারছেন না দাঁতন বিধানসভা এলাকার বিভিন্ন গ্রামের কয়েক হাজার চাষি।

শুধু ধান নয়, বাদাম, তিল ও সবজি চাষ সহ বিভিন্ন চাষের ক্ষেত্রে বিপুল ক্ষতি হয়েছে। কৃষকরা জানাচ্ছেন, সবে ধান ধরতে শুরু করেছিল, আর সেই সময়ই এই ঝড় ও শিলাবৃষ্টি পুরোপুরি শেষ করে দিয়েছে কৃষিকাজ। দাঁতন বিধানসভা এলাকার সাউটিয়া, জেনকাপুর, চকইসমাইলপুর সহ দাঁতন ১, দাঁতন ২ ও মোহনপুর এই তিনটি ব্লকের বিভিন্ন এলাকায় সারাদিন ঘুরে সব খতিয়ে দেখলেন এলাকার বিধায়ক বিক্রমচন্দ্র প্রধান।

বিধায়কের কথায় এই সমস্ত এলাকায় ১০০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত চাষিরা। তিনিও তাই কৃষকদের সামনে দাঁড়িয়েই ফোনে যোগাযোগ করলেন কৃষি আধিকারিকের সঙ্গে। সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়ানোর কথা বলেন তিনি। সরকারি তরফে কীভাবে মানুষকে সাহায্য করা যায়, তাও তিনি দেখবেন বলে আশ্বস্ত করেছেন বিধায়ক।

কৃষকদের দাবি, ঋণ নিয়ে চাষ করেছিলেন তাঁরা। সেই ঋণ মকুব করার পাশাপাশি কৃষিবিমার মাধ্যমে ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা করার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা। এক কৃষক বলেন, “লোন করে চাষ করেছিলাম সব শেষ হয়ে গিয়েছে। জমিতে আর কিচ্ছু নেই। সরকারের কাছে সাহায্যের আবেদন জানাচ্ছি। ঋণের টাকাটা অন্তত যেন মিটিয়ে দেওয়া হয়।”