AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Medinipur: পানীয় জলের দাবিতে বিদ্যুতের বিচ্ছিন্ন করে গ্রামবাসীদের বিক্ষোভ, এলাকায় চাঞ্চল্য

Medinipur: গ্রামবাসীদের অভিযোগ, পাড়ায় পাড়ায় সব কলে ভোর পাঁচটা থেকে সকাল ন'টা পর্যন্ত দেওয়া হত পানীয় জল। কিন্তু এদিন সকাল থেকেই কলে আসছে না জল। গ্রামবাসীরা জানতে পারেন, আচমকাই পানীয় জলের সময় পরিবর্তন করা হয়েছে।

Medinipur: পানীয় জলের দাবিতে বিদ্যুতের বিচ্ছিন্ন করে গ্রামবাসীদের বিক্ষোভ, এলাকায় চাঞ্চল্য
জলের সমস্যা
| Edited By: | Updated on: Jun 06, 2023 | 1:14 PM
Share

মেদিনীপুর: পানীয় জলের দাবিতে ট্রান্সফরমার বন্ধ করে গ্রামের বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করে, পথ অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখালেন গ্রামবাসীরা। ঘটনাটি ঘটেছে পশ্চিম মেদিনীপুরের ঘাটাল ব্লকের মনোহরপুর এক গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রতাপপুর রথতলা এলাকায়। মঙ্গলবার সকাল থেকেই  কলে আসছে না পানীয় জল। আর জল না পেয়ে গ্রামের বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করে দেন গ্রামবাসীরা। শুধু তাই নয়, প্রতিবাদে পথ অবরোধ করে বিক্ষোভও দেখান তাঁরা। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, পাড়ায় পাড়ায় সব কলে ভোর পাঁচটা থেকে সকাল ন’টা পর্যন্ত দেওয়া হত পানীয় জল। কিন্তু এদিন সকাল থেকেই কলে আসছে না জল। গ্রামবাসীরা জানতে পারেন, আচমকাই পানীয় জলের সময় পরিবর্তন করা হয়েছে। সকালের পরিবর্তে প্রতাপপুর গ্রামে জল দেওয়া হবে দুপুর দুটোর পর থেকে।

অভিযোগ, গ্রামবাসীদের আগে থেকে সেবিষয়ে কোনও খবরই দেওয়া হয়নি। আর তাতেই ক্ষোভে ফেটে পড়েন গ্রামবাসীরা। সকাল থেকে জল না পেয়ে গ্রামের বিদ্যুৎ পরিষেবা বিচ্ছিন্ন করে দেন গ্রামবাসীরা। ঘাটাল হরিশপুর রাস্তা প্রতাপপুর রথতলা এলাকায় পথ অবরোধ করে পানীয় জলের দাবিতে বিক্ষোভ দেখান গ্রামবাসীরা। গ্রামবাসীদের বিক্ষোভের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছন মনোহরপুর এক গ্রাম পঞ্চায়েতের অঞ্চল সহ-সভাপতি সুবিনয় জানা। তাঁকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখান গ্রামবাসীরা।

অভিযোগ, গ্রামে একটি টিউবওয়েল ছিল। সেটিও তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। প্রতাপপুরে সাত বছর ধরে তৈরি হচ্ছে জলের ট্যাঙ্ক। কিন্তু কাজ এখনও শেষ হয়নি। গ্রামবাসীদের বিক্ষোভের মুখে পড়ে জল সমস্যার কথা স্বীকার করে নেন মনপুর এক গ্রাম পঞ্চায়েতের অঞ্চল সহ-সভাপতি সুবিনয় জানা।

তিনি আরও জানান, ২০১৬ সাল থেকে তৈরি হচ্ছে প্রত্যাপুরে পিএইচই জল ট্যাঙ্কের কাজ সাত বছর হয়ে গেলেও এখনও সম্পন্ন হয়নি তার কাজ। দ্রুত সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দিয়েছেন তাঁরা।