AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Trinamool Congress: সকাল থেকেই রান্না হচ্ছে মাছ-মাংস! অজিতের কাঁধে সভাপতির দায়িত্ব আসতেই বিরাট কর্মিসভা ঘাটালে, আসছেন একাধিক মন্ত্রী

Trinamool Congress: শোনা যাচ্ছে এদিনের কর্মসূচিতে আসতে পারেন দাসপুরের বিধায়ক মমতা ভুঁইয়া, চন্দ্রকোনার বিধায়ক অরূপ দাস, ডেবরার বিধায়ক হুমায়ুন কবীর। থাকছেন অনেক ব্লক সভাপতিও। তবে দেবের আসা নিয়ে জল্পনা চললেও তিনি শেষ পর্যন্ত আসছেন না বলে খবর।

Trinamool Congress: সকাল থেকেই রান্না হচ্ছে মাছ-মাংস! অজিতের কাঁধে সভাপতির দায়িত্ব আসতেই বিরাট কর্মিসভা ঘাটালে, আসছেন একাধিক মন্ত্রী
আসছেন একাধিক মন্ত্রী Image Credit: TV 9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Jun 08, 2025 | 11:36 AM
Share

ঘাটাল: সকাল থেকেই বসেছে রান্নার আসর। মাছ-মাংস তো আছেই সঙ্গে আরও এলাহি সব পদ। সকাল থেকেই চরম ব্যস্ততায় দিন কাটছে ঘাটাল সাংগঠনিক জেলা তৃণমূলের কর্মীদের। কারণ, এদিনই যে রয়েছে দলের বিশাল কর্মিসভা। কিন্তু, কয়েকদিন আগেই জেলায় জেলায় তৃণমূলের উপরতলায় হয়েছে বড়সড় বদল। জেলা তৃণমূলের নতুন সভাপতি হয়েছেন পিংলার তৃণমূল বিধায়ক অজিত মাইতি। অজিত দায়িত্ব পাওয়ার পরেই এই প্রথম পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় এত বড় কর্মী সভার আয়োজন করা হয়েছে ঘাটাল সাংগঠনিক জেলা তৃণমূলের পক্ষ থেকে। 

ঘাটালের বিদ্যাসাগর স্কুল মাঠে হবে এই সভা। মঞ্চ বাঁধার কাজ শুরু হয়ে গিয়েছিল আগে থেকেই। এদিনই কর্মীদের এক্কেবারে বসিয়ে খাওয়ানোর আয়োজন করা হয়েছে। সূত্রের খবর, এদিনের এই কর্মী সভায় আসার কথা রয়েছে রাজ্যের বেশ কয়েকজন মন্ত্রীর। থাকতে পারেন কেশপুরের বিধায়ক তথা রাজ্যের পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন দফতরের প্রতিমন্ত্রী শিউলি সাহা। থাকতে পারেন সবংয়ের বিধায়ক তথা রাজ্যের সেচমন্ত্রী মানস ভুঁইয়া। থাকতে পারেন আরও বেশ কিছু বিধায়ক। 

শোনা যাচ্ছে এদিনের কর্মসূচিতে আসতে পারেন দাসপুরের বিধায়ক মমতা ভুঁইয়া, চন্দ্রকোনার বিধায়ক অরূপ ধাড়া, ডেবরার বিধায়ক হুমায়ুন কবীর। থাকছেন অনেক ব্লক সভাপতিও। তবে দেবের আসা নিয়ে জল্পনা চললেও তিনি শেষ পর্যন্ত আসছেন না বলে খবর। প্রসঙ্গত, কুড়মি আন্দোলনের মধ্যেই এই অজিতকে নিয়ে রীতিমতো বিপাকে পড়েছিল তৃণমূল। চলমান আন্দোলনের মাঝে বলেছিলেন, কিছু কুড়মি নেতা খালিস্তানিদের মতো আচরণ করছেন। তাঁর এ মন্তব্যেই ওঠে বিতর্কের ঝড়। শেষ পর্যন্ত ক্ষমা চাইতে দেখা যায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। ক্ষমা চান অজিত নিজেও। যদিও তাঁর যুক্তি ছিল তিনি ‘খালিস্তানিদের মতো’ বলেছিলেন, ‘খালিস্তানি’ নয়। কিন্তু কেউ বা কারা তাঁর বক্তব্যের ভুল ব্যাখ্যা করেছিলেন।