AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Katwa: বৈঠকে মন্ত্রী, চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনাস্থা এনেও প্রত্যাহার করলেন TMC-র ১১ কাউন্সিলর

Katwa: শুক্রবার বিকালে মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ সহ তৃণমূল জেলা সভাপতি রবীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায় এদিন বিকালে দাঁইহাট কাউন্সিলরদের সঙ্গে বৈঠক করেন। এরপর SDO অফিসে গিয়ে অনাস্থা প্রস্তাব তুলে নেন।

Katwa: বৈঠকে মন্ত্রী, চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনাস্থা এনেও প্রত্যাহার করলেন TMC-র ১১ কাউন্সিলর
বৈঠকের পর অনাস্থা প্রত্যাহারImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Mar 21, 2025 | 9:09 PM
Share

কাটোয়া:  অবশেষে দাঁইহাট পুরসভায় আনা অনাস্থা প্রস্তাব প্রত্যাহার করা হল। শুক্রবার সন্ধ্যায় দাঁইহাট পৌরসভার আট জন কাউন্সিলর অনাস্থা তুলে নেন। সূত্রের খবর, বাকি ৩ কাউন্সিলর না বাইরে থাকায় শনিবার তাঁরা অনাস্থা প্রত্যাহার করে নেবেন।

শুক্রবার বিকালে মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ সহ তৃণমূল জেলা সভাপতি রবীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায় এদিন বিকালে দাঁইহাট কাউন্সিলরদের সঙ্গে বৈঠক করেন। এরপর SDO অফিসে গিয়ে অনাস্থা প্রস্তাব তুলে নেন। প্রসঙ্গত,চলতি মাসের ১৮ তারিখে বিভিন্ন অভিযোগে দাঁইহাট পুরসভার পুর প্রধানের অপসারণ চেয়ে অনাস্থা প্রস্তাব আনে ১১ জন বিক্ষুদ্ধ কাউন্সিলর। এই বিষয়ে মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ বলেন, “ভুল বোঝাবুঝি হয়েছিল, নিজেদের মধ্যে ব্যাপার। সব সমস্যা মিটে গিয়েছে। অনাস্থা প্রত্যাহার করা হল।”

প্রসঙ্গত, পুরপ্রধান প্রদীপ রায়ের অসহযোগিতা, দুর্নীতির অভিযোগ তুলে এগারো পুরসদস্য অনাস্থা পত্রে সই করে মঙ্গলবার দুপুরে দাঁইহাট পুরসভার এক্সিকিউটিভ অফিসারের কাছে জমা দিয়েছিলেন। উপ পুরপ্রধান অজিত বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “পুরপ্রধান প্রদীপ কুমার রায় আমাদের কথা শোনেন না, নিজের ইচ্ছামত কাজ করেন। কোটি কোটি টাকার কাজ শুধু ওনার পছন্দের তিনটে ওয়ার্ডে করা হয়। আমরা তৃণমূলের উচ্চ নেতৃত্বকে সমস্যার কথা জানিয়েছি, কলকাতায় বসেছি, কিন্তু উনি কিছু শোনেননি।” স্বাভাবিকভাবেই এই ঘটনার শোরগোল পড়ে গিয়েছিল।

তাহলে কি কোনও চাপের মুখে প্রত্যাহার? এদিনের অনাস্থা প্রস্তাব প্রত্যাহারের পর উপ পুরপ্রধান অজিত বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “নাহ, আমাদের ওপর কোনও চাপ আসেনি। আমরা অনাস্থা তুলে নিলাম। যেহেতু ছাব্বিশে নির্বাচন রয়েছে। তাতে দলের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে। সেটা ভেবেই এই মুহূর্তে অনাস্থা তুলে নিলাম। চেয়ারম্যানের সঙ্গে আমাদের বেশ কিছু বিষয়ে মনোমালিন্য হচ্ছিল। স্বপনবাবু বসিয়ে বৈঠক করালেন।”